Breaking News
Senior Citizen: কেউ আতঙ্কে, কেউ আবার দিব্যি আছেন, শহর কলকাতায় কেমন আছেন একাকী বয়স্করা?      cctv: ঘুমের ব্যাঘাত হওয়ায় মারধর! সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গ্রেফতার বৃদ্ধার পরিচারিকা      Mamata: 'বাংলায় বিনিয়োগ করলে...' দুবাইয়ের মঞ্চ থেকে বিনিয়কারীদের পথ দেখালেন মমতা      Parineeti-Raghav:শনিবার সকাল ১০টা বাজতেই শুরু হল পরিণীতি-রাঘবের বিয়ের অনুষ্ঠান      Manish: শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেলেন অনুব্রতর হিসেব রক্ষক মনীশ কোঠারি      Summon: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে আরও ৩৪ পুর-কর্মীকে তলব, চাপে মদনের পুরসভা কামারহাটি      Anubrata: পিছল ইডির করা মামলা, মেয়ের মত অনুব্রতরও পুজো কাটতে চলেছে তিহারে      Court: আদালতে কিছুটা স্বস্তি রাজ্যের, সমবায় দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইয়ে আস্থা সার্কিট বেঞ্চের      Nipah virus: নিপা আতঙ্ক এবার বাংলাতেও, বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি কেরল ফেরত পরিযায়ী শ্রমিক      Abhishek: ফের আদালতে ধাক্কা অভিষেকের, লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস মামলায় মিলল না বাড়তি সময়     

Loksava

BJP: হঠাৎ চার রাজ্যের সভাপতি বদল বিজেপির

২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন (Loksava Election)। এ অবস্থায় সংগঠনকে মজবুত করতে কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না বিজেপি (BJP)। দরজায় কড়া নাড়ছে লোকসভা ভোট। এবস্থায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বিজেপির। তার মধ্যেই এবার একাধিক রাজ্যে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (President) বদল করা হল।

সূত্রের খবর, সব মিলিয়ে চার রাজ্যে বিজেপির সভাপতি বদল করা হয়েছে। তেলেঙ্গানায় বিজেপির রাজ্য সভাপতির চেয়ারে বসছেন জি কিষান রেড্ডি। অন্ধ্র প্রদেশে বিজেপির রাজ্য সভাপতি হচ্ছেন ডি পুরন্দেশ্বরী, ঝাড়খণ্ডে রাজ্য সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডি, ও পঞ্জাবে দলের রাজ্য সভাপতি হচ্ছেন সুনীল জাখর।

তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে. এবার একেবারে হিসাব কষে পা ফেলছে গেরুয়া শিবির। কারণ রাজ্য সভাপতি উপর সংগঠনের কাজকর্ম অনেকটাই নির্ভর করে। এক্ষেত্রে একাধিক রাজ্য রাজ্য সভাপতির পদে বদল এনে সংগঠনকে আরও বেশি করে গোছানোর উদ্যোগ নিল গেরুয়া শিবির।

3 months ago
Amit: এবার থেকে প্রতি মাসে রাজ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ! লক্ষ্য লোকসভা

লোকসভা (Loksava) ভোটের আগে প্রতিমাসে রাজ্যে আসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) তথা বিজেপির (BJP) দক্ষ সংগঠক অমিত শাহ। শাহের এই সিদ্ধান্তে বেশ কয়েকরকমের মত থাকছেই। একদিকে যখন লোকসভা ভোটের গড় আকড়ে ধরার জন্য প্রতিমাসে রাজ্য আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অমিত শাহ। তখন একদল মনে করছেন অমিত শাহ রাজ্যে এলে কর্মীরা সজাগ হবেন, এছাড়া কর্মীদের সক্রিয় করতে পারদর্শী অমিত শাহ। অন্যদিকে তখন একদল মনে করছেন, অমিত শাহের ক্রমাগত রাজ্যে আসা, ২০২১ অর্থাৎ গত বিধানসভা ভোটের পুনরাবৃত্তি হবে, ফলে বহিরাগত তত্ত্ব তৃণমূলের হাতে বাড়তি অস্ত্র তুলে দেবে।

হতে পারে বিজেপির অন্যতম দক্ষ সংগঠকের মস্তিষ্কে তখন অন্য কিছু চলছে। আসন্ন পঞ্চায়েতের লড়াইয়ে যে বিজেপির সাংগঠনিক হাল বেহাল সেটা  বিজেপির সংগঠক অমিত শাহ বুঝেছেন। বিরোধীদের মত অবশ্য কিছুটা এরকম যে আর কিছুদিন পর লোকসভা ভোট। তার আগে পঞ্চায়েত ভোট। বিজেপির সংগঠনের হাল যদি এমন হয় তবে লোকসভাতে ভালো ভাবেই তৃণমূলের কাছে ঠোকর খেতে হতে পারে সে কথা কিন্তু অমিত শাহ জানেন, সে জন্যই হয়ত সংগঠন সামলাতে প্রতিমাসে রাজ্যে আসবেন। 

এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তৃণমূল আগামী নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে জাতীয় রাজনীতিতে বিশেষ ভূমিকা পালনের লক্ষ্য নিয়ে লড়াই করবে। তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তাই ৪০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছেন দলকে। শাহের গত মঙ্গলবারের সফরটি ছিল বিগত ছয় মাসের মধ্যে তৃতীয়। এবার তিনি প্রতিমাসে আসতে চান বলে মঙ্গলবার সফরের শেষ লগ্নে নৈশভোজের আসরে নিজেই বলেন।

5 months ago
Sarad: লোকসভার আগে এনসিপি প্রধান পদ থেকে অব্যাহতি শরদ পাওয়ারের

শরদ পাওয়ারের অবসর নিয়ে জল্পনা চলছিলই। এনসিপি (NCP) প্রধানের পদে শরদ পাওয়ারের থাকা নিয়ে চূড়ান্ত জল্পনার মাঝেই এবার প্রকাশ্যে এলো বড় খবর। অবশেষে এনসিপি প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। করলেন বড় ঘোষণা। বললেন, 'আমি এনসিপির সর্বভারতীয় সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করছি।'

প্রসঙ্গত, চব্বিশের লোকসভা (Loksava) নির্বাচন নিয়ে এখন থেকেই ঘুঁটি সাজানো শুরু করে দিয়েছে শাসক-বিরোধী সব দলই। বিরোধী জোট নিয়েও বাড়ছে চাপানউতর। কিন্তু, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মহাবিকাশ আঘাড়ি (এমভিএ) জোটের শরিকরা যৌথভাবে লড়াই করবে কি না, তা নিয়ে কিছুদিন আগেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন শরদ পাওয়ার। তারমধ্যেই এই পদত্যাগ নিয়ে জোর শোরগোল দেশের রাজনৈতিক মহলে।

5 months ago


Rahul: কেন্দ্র বিরোধী পরিস্থিতে মাখনে ছুরি চালাতে পারলেন কি রাহুল?

মানহানি মামলায় গুজরাটের সুরাট আদালতের নির্দেশে ২ বছরের সাজা হয় কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul gandhi)। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী বাতিল করা হলো রাহুল গান্ধীর লোকসভার সদস্যপদ। যা নিয়ে ইতিমধ্যে জল্পনা শুরু হয়েছে গোটা দেশে। এ ঘটনা নিয়ে শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। রাহুলের পরিচিত সংবাদকর্মীদের একাংশের দাবি, শনিবার রাহুল অনেক কিছুই বলতে পারতেন। বলতে পারতেন গোটা দেশের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে, বলতে পারতেন গোটা দেশের বিরোধীদের এক করা নিয়ে। সম্প্রতি রাহুলের পাশে দাঁড়িয়েছেন মমতা বন্দোপাধ্যায় থেকে শুরু করে বিজেপি বিরোধী সমস্ত দল গুলি? এরফলে তিনি শনিবার কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ আনতে পারতেন যে, চাপ দিয়ে বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা চলছে। কিন্তু এমনটা তিনি করলেন না। কেন?

কেন্দ্র বিরোধী মাখনের মত এমন একটা পরিস্থিতি, কেন তিনি ছুরি চালিয়ে গোটা পরিস্থিতিটা নিজের পক্ষে করলেন না? জানা নেই। শনিবার রাহুলের মুখে শুধু শোনা গেল, আমি, আমি, আর আমি। আর শোনা গেল মোদী আর আদানির নাম। যদিও রবিবার সত্যাগ্রহ আন্দোলনের পথে নামবেন বলে জানিয়েছেন রাহুল। রবিবারই নিজের টুইটারে নিজের বায়ো বদলে রাখেন 'ডিস্কোয়ালিফায়েড এমপি'। গোটা সাংবাদিক সম্মেলন জুড়ে একবারও বিরোধীদের একজোট হবার ডাক দিলেন না। তিনি যদি বলতেন বিরোধীদের একজোট করার পর, তাদের মধ্যেই কেউ সর্বোচ্চ অভিজ্ঞতার খাতিরে মোদী বিরোধী মুখ হবেন, যেমনটা তিনি তাঁর দলে করেছেন, মল্লিকার্জুন খাগড়েকে সভাপতি বানিয়েছেন। যদিও অভিজ্ঞতার খাতিরে এখনও অবধি বিরোধী মুখ কেউ হলে সেক্ষেত্রে রাহুলই এগিয়ে থাকতেন। তাও তিনি মোক্ষম সময়ে বিরোধীদের সঙ্গবদ্ধ করতে চাইলেন না। আদতে চাইলেন না, নাকি করলেন না, সেটা বোঝা সময়ের দায়। 

লোকসভার অধ্যক্ষের সচিবালয় সূত্রে খবর, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১০২(১) ১৯৫১-র জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী রাহুল গান্ধীর সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। এবিষয়ে শনিবার তাঁর দুই প্রিয় সাগরেদ ছত্রিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেশ বাঘেল ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক ঘেলট, দু'জনকে দুই পাশে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বসেন রাহুল। রাহুল সাংবাদিক বৈঠকে আদানিকে কাঠগড়ায় তুললে, সাংবাদিকরা তাঁর সাগরেদদের রাজ্যে আদানির ব্যবসার কথা মনে করিয়ে দিলেন। সেই মুহূর্তে কিছুটা রেগে গিয়ে রাহুল বললেন, 'অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদ আছে।' এতে কি রাহুলের সাগরেদ রা ছোট হলেন না? এত সুন্দর পরিস্থিতে তিনি কি পারতেন না বিরোধীদের একজোট করার ডাক দিতে? এটাকে কি প্রস্তুতির অভাব বলা চলে? নাকি আপনি বলবেন, তাঁর দিদা ইন্দিরা গান্ধীর মত বা তাঁর পূর্ব পুরুষের মত ক্ষুরধার বুদ্ধির মালিক এখনও হয়ে উঠতে পারেননি রাহুল।

6 months ago
Rahul: সাংসদ পদ খোয়ালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, বিজ্ঞপ্তি লোকসভার

বাতিল করা হল কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সদস্য পদ। একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে এ বিষয়ে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে লোকসভার সচিবালয় কর্তৃক। লোকসভার সচিবালয় সূত্রে খবর, গুজরাটের সুরাট আদালতে একটি মানহানির মামলায় ২ বছরের সাজা হয় রাহুলের। ভারতের লোকসভার সদস্যদের জন্য করা নিয়ম অনুযায়ী, ২ বছরের সাজা হলে তাঁকে সদস্য পদে আর রাখা যাবে না, সেই নিয়ম বলবৎ করে রাহুলের সদস্য পদ বাতিল করা হয়েছে লোকসভার সচিবালয় সূত্রে। 


প্রসঙ্গত, মোদী বিরোধী একটি মন্তব্য করেছিলেন রাহুল, আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, রাহুল বলেছিলেন, ' সব চোরই কি মোদী হয়, মোদী, মোদী ,মোদী,  'এর পেক্ষিতে ২০১৯ সালে গুজরাটে সুরাট আদালতে মানহানির মামলা হয় রাহুলের বিরুদ্ধে, বৃহস্পতিবার সেই মামলার রায়ে সুরাট আদালত তাকে দুই বছরের সাজা শোনায়। এরপরেই আজ, শুক্রবার লোকসভার সচিবালয় কর্তৃক তাঁর সদস্য পদ বাতিল করা হয়। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কেরলের ওয়েনাড  কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন।

6 months ago