Breaking News
Garden Reach: ফের গার্ডেনরিচেই বেআইনি বহুতলের সন্ধান, শুরু বিপজ্জনক বাড়ি ভাঙার কাজ      Sandeshkhali: পোস্টার-বিরোধিতা অতীত, রেখাকে জড়িয়ে উচ্ছ্বাস সন্দেশখালিতে      Sandeshkhali: "শক্তি স্বরূপা" সম্বোধন প্রধানমন্ত্রীর, বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে ফোন মোদীর      Holi: বসন্ত উৎসবে মেতে উঠেছে বিভিন্ন জেলা, জানুন কোথায় কিভাবে উদযাপিত হল রঙের দিবস      Garden Reach: গার্ডেনরিচ বিপর্যয়ে মৃত বেড়ে ১২, এখনও আশঙ্কাজনক বহু      CBI: আরও অস্বস্তিতে মহুয়া মৈত্র! কলকাতার ফ্ল্যাটে সিবিআই হানা      Delhi: আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন খারিজ      Garden Reach: জেগে উঠছে পুর প্রশাসন! পুরসভায় জমা একাধিক অভিযোগ      High Court: টেটে প্রশ্নপত্র ভুলের মামলা, পর্ষদকে দিতে হবে বিশেষজ্ঞদের মতামত, নির্দেশ বিচারপতি মান্থার      Gardenrech Controversy: গার্ডেনরিচের বহু অবৈধ নির্মাণ প্রশাসনের ঔদাসীন্যতা! উঠছে প্রশ্ন...     

Landslide

Uttarkashi: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকরা কেমন আছেন, প্রকাশ্যে এল প্রথম ছবি

অবশেষে কিছুটা স্বস্তি! উত্তরকাশীর (Uttarkashi) নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিকের ছবি-ভিডিও এবারে প্রকাশ্যে এল। সুড়ঙ্গে আটকে পড়ার ১০ দিনের মাথায় অর্থাৎ মঙ্গলবার শ্রমিকদের মুখ দেখা গেল। সেই ছবিগুলো এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। আবার প্রধানমন্ত্রী মোদীও এই বিষয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন ও মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে রীতিমত যোগাযোগ রাখছেন তিনি।

১২ নভেম্বর ভোরে ধস নামে উত্তরাখণ্ডের সিল্কিয়ারায় নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে, আর সেখানেই আটকে পড়েছিলেন ৪১ জন শ্রমিক। ৯ দিন পর, অবশেষে গরম খাবার পান আটকে পড়া শ্রমিকরা। সোমবার, একটি ৬ ইঞ্চি প্রশস্ত পাইপ ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করাতে সফল হয়েছেন উদ্ধারকারীরা। এর কিছুক্ষণ পরই, ওই পাইপ দিয়ে বোতলে করে গরম খাবার পাঠানো হয়েছে। ওই পাইপের মধ্যেই পাঠানো হয়েছিল একটি ক্যামেরা। আর সেই ক্যামেরার সাহায্য়েই প্রথমবার আটকে পড়া শ্রমিকদের ছবি-ভিডিও প্রকাশ্যে এল। তাঁদের প্রত্যেকের মাথায় দেখা যাচ্ছে, হলুদ রংয়ের হেলমেট। একে অপরের সঙ্গে কথা বলছেন। ফলে মনে করা হচ্ছে, তাঁরা এখনও পর্যন্ত সুস্থই রয়েছেন। তবে তাঁদের সুড়ঙ্গ থেকে বের করার জন্য জোরকদমে চলেছে উদ্ধারকাজ।

4 months ago
landslide: ভারী বৃষ্টির জেরে পাহাড়ে ধস, প্রমাদ গুনছে শৈল শহর গুলি

দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির দাপট। বুধবার রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হলেও শনিবার রাতে বৃষ্টির দাপট অনেকটাই বেড়েছে দুই বঙ্গেই। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, রবিবার উত্তরবঙ্গের সব জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার-সহ উত্তরের ৮ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আছে।

শনিবার পাহাড় ও সমতলে ফের বৃষ্টিতে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশে ধস নামে। রবিবার সকাল থেকে শিলিগুড়ি থেকে ঘুরপথে সিকিমের গাড়ি চলছে। সিকিম থেকে শিলিগুড়ির গাড়িও ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ফলে যান চলাচলে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। শনিবার রাতের বৃষ্টিতে শিলিগুড়ি ও সংলগ্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। সেই জল যদিও নেমে গিয়েছে।

সিকিমের আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আরও ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টি চলবে। তারপর থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে।

6 months ago
Accident: জম্মু-কাশ্মীরে ধসের জেরে খাদে পিছলে পড়ল যাত্রীবোঝাই ট্রাক, মৃত ৪

ফের ভূমিধস ভূস্বর্গে (Jammu & Kashmir)। এবারে জম্মু-কাশ্মীরের জাতীয় সড়কে ধস (Landslide) নামে। আর যার জেরে রাস্তা বন্ধ হওয়ার পাশাপাশি মৃত্যু হল চারজনের। সূত্রের খবর, ধস নামার ফলে বড় পাথরে ধাক্কা খেয়ে পিছলে খাদে পড়ে যায় যাত্রীবোঝাই একটি ট্রাক। ঘটনায় মৃত্যু হয় ৪ জনের। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে জম্মু ও কাশ্মীরের রামবান জেলার বানিহালে (Banihal)।

পুলিস সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সকালে জম্মু-কাশ্মীরের বানিহালের শের বিবির কাছে ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে। আচমকা ধস নামার ফলে পাহাড়ের গা বেয়ে গড়িয়ে আসে একটি বড় আকারের পাথর। আর সেই পাথরে ধাক্কা খেয়ে পিছলে গিয়ে গভীর খাদে পড়ে যায় ট্রাকটি। ট্রাকটিতে চালক-সহ মোট ৪ জন ছিলেন। ঘটনাস্থলেই সকলের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন রামবানের ডেপুটি কমিশনার। খবর পেয়েই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় পুলিস ও উদ্ধারকারী দল। তারাই ট্রাক দুর্ঘটনায় নিহতদের উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য দেহগুলি বানিহাল হাসপাতালে পাঠায়।

ভূমিধস ও এই দুর্ঘটনার জেরে ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ব্যাপক যানজট হয়েছে। যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে পুলিস। ফলে জাতীয় সড়কের মাঝে আটকে পড়েছে একাধিক গাড়ি। এর ফলেই ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পরই জাতীয় সড়ক খোলা হবে বলে পুলিস জানিয়েছে। ট্রাফিক পুলিস জানিয়েছে, 'বানিহালে ভূমিধসের কারণে জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়ক বন্ধ করা হয়েছে। দুই দিকেই যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। লোকেদের ট্রাফিক কন্ট্রোল ইউনিট থেকে নিশ্চিতকরণ ছাড়া জাতীয় সড়ক ৪৪-এ ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।'

7 months ago


Landslide: মাটি ধসে বিশাল গর্ত, আতঙ্কে ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীর

আসানসোলের রানিগঞ্জের কুয়ার ডিহি এলাকার কোয়ার্টার সংলগ্ন এলাকায় ধস। আতঙ্কে ঘর ছাড়া এলাকাবাসী। জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে হঠাৎ বিকট শব্দ শুনতে পান এলাকাবাসীরা। এরপর চারদিকে খোঁজ শুরু করেন স্থানীয়রা। দেখতে পান, কোয়ার্টার সংলগ্ন মাঠে একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যত সময় এগোচ্ছে, গর্তের গভীরতা তত বাড়ছে। এমনকি মাটির নিচ থেকে ভেঙে পড়ার শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে দাবি করেন গ্রামবাসীরা।

এলাকাবাসীরা জানান, বেশ কিছু বছর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছিল, তবে সেটা বেশ দূরে। এবার একেবারে কোয়ার্টারের সামনে চলে এসেছে। ধসের কারণে ও ভাইব্রেশনে কেঁপে উঠছে এলাকা। সরে যাচ্ছে বাড়ির ছাদের এসবেস্টর। বাড়ির দেওয়ালেও ফাটল দেখা গিয়েছে। কোয়ার্টার সংলগ্ন মাঠে এলাকার শিশুরা খেলাধুলা করে। এছাড়াও প্রতিনিয়ত প্রচুর মানুষের আনাগোনা রয়েছে ওই এলাকায়। এরফলে যথেষ্ট চিন্তিত এলাকাবাসীরা।

এলাকাবাসীর এও দাবি যে, নেতা-নেত্রী থেকে ইসিএল প্রশাসন সবাই দেখে গিয়েছেন। তবুও   পুনর্বাসনের কোনও ব্যবস্থা করেনি। বার বার ধসের মতো ঘটনা ঘটলেও কোনওরকম পদক্ষেপ নিচ্ছে না প্রশাসন।

ঘটনাস্থলে পৌঁছে ইসিএল আধিকারিক সোমনাথ মুখোপাধ্যায় জানান, এলাকায় আতঙ্ক রয়েছে। বাড়তে পারে ধস। বহু বছর আগে যখন বেসরকারি কয়লাখনি চলত তখন হয়ত মাটির নিচে কয়লা উত্তোলিত হয়েছে। যার ফলে ধসের মতো ঘটনা ঘটতে পারে। তবে তা তদন্তের পরেই বলা যাবে। এই মুহূর্তে ধস এলাকায় ফেন্সিং করা হবে। তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাড়ির মহিলা থেকে শুরু করে গোটা এলাকার সকলেরই ঘুম উড়েছে ঘটনায়। তাঁদের কথায়, দিনের বেলা ঘটনা হলে তো বাঁচার উপায় আছে, কিন্তু রাতে হলে কী হবে। কারণ, যে কোনো মুহূর্তে হতে পারে আবারও ধস।

7 months ago
Himachal Pradesh: টানা বৃষ্টি ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত হিমাচলের জনজীবন, মান্ডি থেকে উদ্ধার ৫১ জন

প্রবল বর্ষণ (Heavy Rainfall) ও ভূমিধসে (Landslide) লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) একাধিক জেলা। এই মরসুমেই হিমাচলে মৃত্যু হয় ২৪২ জনের। এর পর বৃহস্পতিবার নতুন করে হিমাচলের কুলুতে ভেঙে পড়ে সাত তলার এক বিল্ডিং। মুহূর্তের মধ্যে ধূলিসাৎ হয়ে যায় সেটি। মৌসম ভবন থেকে আগেই পুরো রাজ্যজুড়ে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। আর সেই সতর্ক বার্তার পরই প্রবল বর্ষণে নতুন করে ধস নামে কুলু শহরে। রাস্তা বন্ধ হওয়ায় আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। তবে এখানেই শেষ নয়, এখনও সেই রাজ্যে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। ফলে রাজ্যে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ২৯ অগাস্ট পর্যন্ত সেখানে এমনই টানা বৃষ্টি, হড়পা বান, বন্যা দেখা যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সূত্রের খবর, ভূমিধসের ফলে হিমাচলের প্রায় ৭২৯ টি রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। প্রায় ২হাজার ৮৯৭টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। আবার বন্যা ও ধসের ফলে শতাধিক মানুষ মান্ডির রাস্তায় আটকে পড়েছিল। জানা গিয়েছে, হিমাচল প্রদেশের মাণ্ডি জেলার খোলনালা গ্রামে মেঘভাঙা বৃষ্টির ঘটনা ঘটে। তাতে প্রায় ৫১ জন আটকে পড়ায় তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে এসেছে এনডিআরআফের বিশেষ দল। প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই আটকে থাকা মানুষদের কুলু-মান্ডি হাইওয়ে থেকে রিলিফ ক্যাম্পে নিরাপদে সরিয়ে আনা হয়েছে।

উল্লেখ্য, অগাস্টে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ১২০ জন। ১৪ অগাস্ট থেকেই এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৮০ জনের। ২৪ জুনে বর্ষার আগমণের পর থেকেই এই রাজ্যে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৪২ জনের।

7 months ago


Rail: শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখায় রেল লাইনে ধস, বন্ধ আপ ট্রেন চলাচল

প্রবল বৃষ্টির জেরে শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখায় রেললাইনে ধস। যার জেরে বন্ধ শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখার আপ লাইনে ট্রেন চলাচল। সূত্রের খবর, আজ অর্থাৎ শুক্রবার বেলা ১০ টার আপ ট্রেনের চালকের নজরে পড়ে, ওই শাখার সংহতি স্টেশনের কাছে ধসের বিষয়টি। সঙ্গে সঙ্গে তিনি স্টেশন মাস্টারকে বিষয়টি জানান। পূর্ব রেল কতৃপক্ষ সূত্রে খবর, ওই শাখায় আপলাইনে ধসের কারণে ট্রেন চলাচল এই মুহূর্তে বন্ধ রয়েছে।

জানা গিয়েছে, প্রবল বৃষ্টির জেরে বনগাঁ-শিয়ালদহ শাখার মসলন্দপুর ও হাবরা স্টেশনের মাঝে ধস নামে। ইতিমধ্যে তা সারাইয়ের কাজ করা হচ্ছে বলে রেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর। পাশাপাশি ওই লাইনে আপ ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া রেল সূত্রে খবর, খুব শীঘ্রই ধস সারাই সেরে ওই লাইনে ট্রেন চালানো হবে। পাশাপাশি ওই শাখায় ডাউন ট্রেন কিছুটা দেরিতে চলাচল করলেও কিছুটা স্বাভাবিক আছে। সপ্তাহের শেষে শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখার এই বিপত্তিতে দুর্ভোগের মুখে নিত্যযাত্রীরা।

7 months ago
HimachalPradesh: বৃষ্টি ও ধসে তছনছ কুলু, এই মরসুমেই হিমাচলে মৃত্যু হয়েছে ২৩৮ জনের

মেঘভাঙা বৃষ্টি, ভূমিধসে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) ও উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand)। চারিদিক লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে এই দুই রাজ্য। এই মরসুমেই হিমাচলে মৃত্যু হয়েছে মোট ২৩৮ জনের। এরপর আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ফের নতুন করে ধস নামে হিমাচলে। হিমাচল প্রদেশের কুলুতে ভয়াবহ ধসে তাসের ঘরের মতো ভেঙে যায় একের পর এক বিল্ডিং। এরই দৃশ্য সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যা দেখে গা শিউরে উঠছে।

সূত্রের খবর, ২১ অগাস্ট মৌসম ভবন থেকে জানানো হয়েছিল, ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত হিমাচল প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি সারা রাজ্যজুড়ে কমলা সতর্কতাও জারি করা হয়েছিল। আর এরই মধ্যে নেমে এল ভয়াবহ ধস। এছাড়াও একদিনেই হিমাচল ও উত্তরাখণ্ডে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। তার মধ্যে হিমাচলেই মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের। এর পর হিমাচলের কুলুতে এক বাস স্ট্যান্ডের কাছে এই ধস নামে। সূত্রের খবর, কিছুদিন আগেই দেখা গিয়েছিল যে, প্রবল বৃষ্টির কারণে কুলুর একাধিক বিল্ডিং-এ ফাটল দেখা গিয়েছে। আর সেই ফাটলের কিছুদিনের মধ্যে ভেঙে পড়ল সাত তলার বিল্ডিং। প্রশাসন সূত্রে খবর, ফাটল দেখার পরই সেই জায়গা খালি করা হয়েছিল। ফলে কোনও মৃত্যুর খবর শোনা যায়নি।

এছাড়াও ধসের ফলে আটকে রয়েছে একাধিক রাস্তা। ধসের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২১ নম্বর (মান্ডি-কুলু) এবং ১৫৪ নম্বর (মান্ডি-পঠানকোট) জাতীয় সড়ক। গত কয়েক দিনের বৃষ্টি আর ধসে হিমাচলে ৭০৯টি সড়ক বন্ধ। বহু সড়কে ফাটল ধরেছে। কোনও কোনও সড়ক আবার হড়পা বানে ভেসে গিয়েছে।

মৌসম ভবন থেকে ফের হিমাচল ও উত্তরাখণ্ডে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সূত্রের খবর, মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, আগামী ২৪ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে সিমলা, সিরমৌর, কাংরা, চাম্বা, মান্ডি, হামিরপুর, সোলান, বিলাসপুর ও কুলুতে হড়পা বানের সম্ভাবনা রয়েছে। আবার মান্ডি, সিমলা, সোলানের স্কুলগুলি বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

7 months ago
Landslide: ফের ধস উত্তরাখণ্ডে, চার মাসের শিশু সহ মৃত ৪

প্রবল বর্ষণের (Heavy Rainfall) ফলে ভূমিধস (Landslide), হড়পা বান, বন্যায় বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) ও উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand)। এতদিন হিমাচল প্রদেশে প্রকৃতির তাণ্ডবলীলা চলেছে, আর এবারে উত্তরাখণ্ডেও নেমে চলেছে একের পর এক ধস। উত্তরাখণ্ডে তুলনামূলকভাবে কম ছিল মৃতের সংখ্যা। এরপরই প্রকাশ্যে এসেছে, সোমবার রাতেই ফের উত্তরাখণ্ডে নতুন করে ধস নেমেছে। যার ফলে এক চার মাসের শিশু, দুই মহিলা সহ মোট ৪ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, সোমবার উত্তরাখণ্ডের তেহরি জেলার চাম্বা জেলায় ধস নামে। ফলে ধ্বংসাবশেষের নীচে চাপা পড়ে যায় এক চার মাসের শিশু, দুই মহিলা সহ মোট ৪ জন। তাঁদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধ্বংসাবশেষের নীচে আর কেউ চাপা পড়ে গিয়েছে কিনা, তার জন্য এখনও উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে। কিছু গাড়িও এই ধ্বংসাবশেষের নীচে চাপা পড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও নতুন করে ধস নামার ফলে ফের বন্ধ হয়ে গিয়েছে তেহরি-চাম্বা মোটর রোড। সেখানে এই দুর্ঘটনার পরই রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

এছাড়াও সোমবারই মৌসম ভবন থেকে উত্তরাখণ্ডের পাঁচটি জেলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ২২ অগাস্ট থেকে ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত উত্তরাখণ্ডের দেরাদুন, নৈনিতাল, চাম্পাওয়াত, বাগেশ্বর, পাওরিতে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

7 months ago


Uttarakhand: সিমবার পর এবারে ভেঙে পড়ল দেরাদুনের তপকেশ্বর শিবমন্দির! কমলা সতর্কতা জারি উত্তরাখণ্ডে

সিমলার (Shimala) শিবমন্দিরের পর এবারে ভেঙে পড়ল দেরাদুনের তপকেশ্বর শিবমন্দির (Tapkeshwar Temple)। কিছুদিন আগেই হিমাচল প্রদেশের সিমলার শিবমন্দির ধসের ফলে ভেঙে পড়ে। মন্দিরের ধ্বংসস্তূপের নীচে পড়ে যায় একাধিক পুণ্যার্থী। এখনও সেখানে অনেকে চাপা পড়ে রয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আর সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের ধসের ফলে ভেঙে পড়ল তপকেশ্বর মন্দিরের কিছু অংশ। কিন্তু এবারে কোনও পুণ্যার্থী ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েননি বলে সূত্রের খবর। ফলে এখন পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

প্রবল বর্ষণ, ভূমিধস, হড়পা বান, বন্যায় বিপর্যস্ত হিমাচলপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড। এই দুই রাজ্যে অনবরত বৃষ্টি হয়েই চলেছে। দুই রাজ্যে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৮৮। এরপর আজ অর্থাৎ সোমবার ভেঙে পড়ল দেরাদুনের তপকেশ্বর মহাদেব মন্দিরের কিছু অংশ। জানা গিয়েছে, শ্রাবণ মাসের শিবের পুজোর জন্য পুণ্যার্থীরা মন্দিরে জড়ো হয়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎ ধসে পড়ে মন্দিরের কিছু অংশ। মন্দিরের ঢোকার রাস্তায় ভেঙে পড়েছে গাছ। ফলে ঢোকার রাস্তাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই বলে জানানো হয়েছে।

তবে আগামী দু'দিন উত্তরাখণ্ডের পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। দেরাদুন, পাওরি, নৈনিতাল, চম্পাওয়াত, বাগেশ্বরে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন। ফলে এই জেলাগুলোতে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

7 months ago
Rainfall: ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসে তছনছ হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮১

মুষলধারে বৃষ্টি (Heavy Rainfall), সঙ্গে ভূমিধসে (Landslide) বিধ্বস্ত হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) ও উত্তরাখণ্ড (Uttarakhnd)। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডের মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮১ জনে। এককথায় ভয়াবহ পরিস্থিতি উত্তর ভারতের রাজ্যগুলোতে। মৃতের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। আহত শতাধিক। জারি রয়েছে উদ্ধারকাজ। মৌসম ভবন থেকে জানানো হয়েছে, আগামী কয়েকদিন উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল প্রদেশে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, বৃষ্টিতে হড়পা বান নেমেছে পঞ্জাবেও।

সূত্রের খবর, হিমাচল প্রদেশে বিভিন্ন স্থানে বহু বাড়ি ধসে পড়েছে। ধ্বংসস্তূপ থেকে আহতদের উদ্ধার এবং মৃতদেহ বের করার জন্য অভিযান চলছে। বুধবার রাত পর্যন্ত হিমাচল প্রদেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭১-এ। ১৩ জন এখনও নিখোঁজ। গত রবিবার থেকে মোট ৫৭ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে হিমাচল প্রদেশে উদ্ধারকাজে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী নামানো হয়েছে। বায়ুসেনার হেলিকপ্টারের মাধ্যমেও জলমগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধারকাজ করছে সেনাবাহিনী।

উত্তরাখণ্ডেও একই পরিস্থিতি। সেই রাজ্যে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০-এ। উত্তরাখণ্ডের লছমন ঝুলার একটি রিসর্টের ধ্বংসাবশেষ থেকে এক দম্পতি এবং তাঁদের ছেলে সহ চারটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার ভারী বৃষ্টির পরে ভেঙে পড়ে রিসর্টটি। এই চারটি মৃতদেহ উদ্ধারের পর উত্তরাখণ্ডে বৃষ্টি সংক্রান্ত ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ জনে। ধসের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে একাধিক রাস্তা।

অন্যদিকে পঞ্জাবেও হড়পা বান নেমেছে। জানা গিয়েছে, পং এবং ভাকরা বাঁধ থেকে অতিরিক্ত জল ছাড়ার কারণে হোসিয়ারপুর, গুরুদাসপুর এবং রূপনগর জেলার অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে। যার কারণে পঞ্জাব নতুন করে বন্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এই পরিস্থিতি দেখে নড়েচড়ে বসেছে রাজ্য সরকার। পরিস্থিতির উপর নিবিড় নজর রাখছে এবং বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযান চলছে।

7 months ago


Landslide: প্রবল বর্ষণ ও ভূমিধসে বিধ্বস্ত হিমাচলপ্রদেশ-উত্তরাখণ্ড, মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৬৬

মেঘভাঙা বৃষ্টি, ভূমিধসে (Landslide) বিপর্যস্ত হিমালয়ের দুই রাজ্যের জনজীবন। দিনের পর দিন হিমাচলপ্রদেশ (HimachalPradesh), উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সূত্রের খবর, ১৩ অগাস্ট থেকে আজ অর্থাৎ বুধবার পর্যন্ত হিমাচলপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ জন। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ছিল ৬৩ জন। বেশিরভাগ মৃত্যুই হয়েছে হিমাচলপ্রদেশে। প্রায় ৬০ জন মানুষের প্রাণ গিয়েছে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে। রাজ্যের এমন পরিস্থিতিতে হিমাচলপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সেখানকার সমস্ত স্কুল, কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

১৩ অগাস্ট থেকে অনবরত বৃষ্টি হয়েই চলেছে উত্তরাখণ্ড ও হিমাচলপ্রদেশে। প্রবল বর্ষণের ফলে জলের তোড়ে ভেসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে কিছুজনের। আবার কেউ কেউ প্রাণ হারিয়েছেন ভূমিধসে চাপা পড়ে। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ হিমাচলপ্রদেশের সিমলার কৃষ্ণনগর এলাকায় ধসের কারণে ভেঙে পড়ে চারটি বাড়ি। ধ্বংসাবশেষের তলায় চাপা পড়ে মারা যান দু’জন। আশঙ্কা করা হচ্ছে এখনও অন্তত পাঁচ থেকে দশ জন আটকে রয়েছেন। অন্যদিকে সোমবার সিমলার শিবমন্দির ভেঙে পড়ার পর সেখানকার ধ্বংসস্তূপ থেকেও একজনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এখনও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।

অন্যদিকে উত্তরাখণ্ডেও একই অবস্থা। তবে এই রাজ্যে মৃতের সংখ্যা হিমাচলপ্রদেশের তুলনায় কম। গত সোমবার থেকে টানা বৃষ্টি পড়ায় নদ-নদীর জল বিপদসীমার বাইরে অতিক্রম করেছে। ফলে জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছেন ৪জন। এরপর খবরে এসেছে, পরে আরও দু'জনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সাতজন এখনও নিখোঁজ। ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত উত্তরাখণ্ডের একাধিক জায়াগায় হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

7 months ago
Himachal: প্রবল বর্ষণের জেরে হিমাচলে গত দু'দিনে মৃত্যু ২১ জনের, বন্ধ একাধিক রাস্তা

প্রবল বর্ষণ, মেঘভাঙা বৃষ্টি, ভূমিধসে বিধ্বস্ত হিমাচলপ্রদেশ (HimachalPradesh)। গত ৪৮ ঘণ্টা ধরে অনবরত বৃষ্টি হয়েই চলেছে সেই রাজ্যে। ফলে গত দু'দিনে ভূমিধসে (Landslide), জলের তোড়ে ভেসে মৃত্যু হয়েছে মোট ২১ জনের। সূত্রের খবর, রবিবার রাতে হিমাচলপ্রদেশের সোলানে মেঘভাঙা বৃষ্টির শুরু হয়। এরপরই জলের তোড়ে ভেসে যায় একই পরিবারের ৭ জন সদস্য। ভেঙে গিয়েছে গ্রামের একাংশ। ঘটনাটি রবিবার রাতে সোলানের জাদোন গ্রামে ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু এই ঘটনা শোকপ্রকাশ করে টুইট করেছেন।

গত কয়েকদিন ধরেই অনবরত বৃষ্টি হয়েই চলেছে, ফলে ভূমিধসের পরিমাণও বেড়ে গিয়েছে। আবার টানা বৃষ্টিতে ফুঁসে উঠেছে বিপাশা নদীর জলও। গতকাল অর্থাৎ রবিবার রাতে মেঘভাঙা বৃষ্টির ফলের জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে সাতজন। এছাড়াও ছয়জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সোলানের ডিভিশনাল কমিশনার। এরপর রাত পেরোতে না পেরোতেই সোমবার সকালে সিমলার এক শিবমন্দিরে ধস নামে ও মুহূর্তের মধ্যে চাপা পড়ে মৃত্যু হয় ৯ জনের।

হিমাচলপ্রদেশের পাশাপাশি উত্তরাখণ্ডেও টানা বৃষ্টি। ফলে নদীর জলের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছ। একাধিক জায়গায় নামছে ধস। ফলে দু'রাজ্যের প্রায় ৬২১ টি রাস্তা বন্ধ, মান্ডির ২৩৬টি, সিমলার ৫৯টি, বিলাসপুরের ৪০ টি রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এছাড়াও সিমলা ও চন্ডীগড় সংযোগকারী রাস্তা সিমলা-কালকা জাকীয় মহাসড়কও ধসের ফলে বন্ধ হয়ে রয়েছে।

8 months ago
Shimla: প্রবল বর্ষণে ধস, মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে পড়ল শিবমন্দির, মৃত কমপক্ষে ৯ পুণ্যার্থী

প্রবল বর্ষণের জেরে ভেঙে পড়ল হিমাচলপ্রদেশের (HimachalPradesh) সিমলার (Shimla) শিবমন্দির (Shiv Temple)। এই দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৯ জন পুণ্যার্থীর। সূত্রের খবর, আজ অর্থাৎ সোমবার সকালে মন্দিরে পুজো চলাকালীন ধসে ভেঙে পড়ে মন্দিরটি। মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের নীচে চাপা পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁদের। আরও অনেকজন এই ধ্বংসাবশেষের নীচে চাপা পড়ে রয়েছেv বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছেন হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। তিনি জানিয়েছেন, উদ্ধারকার্য চলছে, চাপা পড়ে যাওয়া পুণ্যার্থীদের উদ্ধার করার কাজ চলছে। এখনও পর্যন্ত ৯ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

গত কয়েক সপ্তাহ থেকেই অনবরত বৃষ্টি, ভূমিধসে বিপর্যস্ত হিমাচলপ্রদেশ। বিশেষ করে গত ২৪ ঘণ্টায় অত্যধিক পরিমাণে বৃষ্টি হয়। এরপরই আজ সকালে সামার হিল এলাকার কাছে অবস্থিত শিব মন্দিরে ধস নামে ও মুহূর্তের মধ্যে চাপা পড়ে যায় একাধিক পুণ্যার্থী। তড়িঘড়ি সেই জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে রাজ্য পুলিস ও রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। সেখানে উদ্ধার কার্য শুরু হয়েছে।

সূত্রের খবর, সোমবার শ্রাবণ মাসের পুজোর জন্য সিমলার সেই মন্দিরে প্রায় ৫০ জন জমায়েত ছিলেন। আর সেই সময়েই হঠাৎ নামে ধস। ঘটনার পরই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। তিনি জানিয়েছেন, মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের নীচে প্রায় ২০-২৫ জন পুণ্যার্থী চাপা পড়ে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 

8 months ago


Kedarnath: কেদারনাথ যাওয়ার পথে যাত্রীবোঝাই গাড়ির উপর পড়ল পাথর, চাপা পড়ে মৃত্যু ৫ জনের

ফের কেদারনাথের যাত্রাপথে (Kedarnath Yatra) বড়সড় দুর্ঘটনা (Accident)। কেদারনাথ যাওয়ার রাস্তায় ধস (Labdslide) নেমে গাড়ি চাপা পড়ে মৃত্যু হল পাঁচ তীর্থযাত্রীর। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) রুদ্রপ্রয়াগে ধস নামে। ধসের ফলে চাপা পড়ে যায় তীর্থযাত্রীদের গাড়ি। আর সেখানেই চাপা পড়ে মৃত্যু হয় পাঁচজন তীর্থযাত্রীর। আর আজ, শনিবার এই খবর প্রকাশ্যে এসেছে।

সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতে রুদ্রপ্রয়াগের কাছে গুপ্তকাশী-গৌরীকুণ্ড মহাসড়কের কাছে তারসালি এলাকায় ধস নামে। এর জেরে রাস্তার উপর ধ্বংসস্তুপ তৈরি হয়। প্রায় ৬০ মিটার এলাকা বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিল। পাঁচ তীর্থযাত্রী বোঝাই গাড়িটি যখন কেদারনাথ থেকে সোনপ্রয়াগের দিকে যাচ্ছিল, তখনই পাহাড় থেকে একটি পাথর এসে তীর্থযাত্রীদের গাড়ির উপর পড়ে। আর তার জেরেই মৃত্যু হয় পাঁচজনের।

জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে তিনজন গুজরাতের বাসিন্দা ও দু'জন হরিদ্বারে বাসিন্দা। সূত্রের খবর, এই দুর্ঘটনার পরই সেখানে পৌঁছয় রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। এরপর উদ্ধারকাজ শুরু হওয়ার পরে ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। উত্তরাখণ্ড পুলিস ইতিমধ্যে মৃতদের নামও প্রকাশ্যে এনেছে।

জানা গিয়েছে, মৃত জিগার আর মোদী, মহেশ দেশাই এবং পারিক দিব্যাংশ গুজরাতের বাসিন্দা। মৃত মিন্টু কুমার এবং মণীশ কুমার হরিদ্বারের বাসিন্দা। ধস ও দুর্ঘটনার পরে গুপ্তকাশী-গৌরীকুণ্ড সড়কপথ দীর্ঘক্ষণ বন্ধ রাখা হয়। পরে ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে খুলে দেওয়া হয় রাস্তা।

8 months ago
Landslide: ফের উত্তরাখণ্ডের জাতীয় সড়কে ধস, বিচ্ছিন্ন সিদ্দিবালি মন্দির যাওয়ার রাস্তা

ফের দেবভূমি উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয়। মঙ্গলবার মেঘভাঙা বৃষ্টিতে একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে। ৫৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের উপরে ধস নামায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে সিদ্দিবালি মন্দির যাওয়ার রাস্তা। এরজন্য থমকে গিয়েছে নৈনিতালের ট্রাফিক পরিষেবা।

কাঠগোদাম এলাকায় ভারী বর্ষণে ভেঙে পড়েছে ২টি বাড়ি। বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গোটা এলাকায়। কাঠগোদাম এবং দৌগাড্ডা যাওয়ার পথে থমকে গিয়েছে একাধিক যান চলাচল। লাগাতার বর্ষণ শুরু হয়েছে মঙ্গলবার থেকে। এখনও কালো মেঘে ঢেকে রয়েছে গোটা আকাশ।

বিপর্যয় যেন পিছু চাড়ছে না উত্তরাখণ্ডের। কয়েকদিন আগেই বর্ষণের কোপে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি হয়েছিল উত্তরাখণ্ডের। ফের বড় বিপর্যয় নেমে এসেছে। মঙ্গলবার থেকে আবারও উত্তরাখণ্ডের কাঠগোদাম এলাকায় প্রবল বর্ষণ শুরু হয়েছে। মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত বিভিন্ন এলাকা। জায়গায় জায়গায় ধস। প্রকৃতির কোপে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে সেখানে। কয়েকদিন আগে হিমাচল প্রদেশে ভয়াবহ বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তার রেশ এসে পড়েছিল উত্তরাখণ্ডেও। মেঘভাঙা বৃষ্টিতে কেদারনাথের একাংশ ভেসে গিয়েছিল। তারপরেও একাধিক বিপর্যয় এসেছে উত্তরাখণ্ডে। এবার আবারও সেই মেঘভাঙা বৃষ্টির কোপ উত্তরাখণ্ডের রাজ্যে। কাঠগোদাম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। যার জেরে কোনও গাড়ি চলাচল করতে পারছে নামানুষ পায়ে হেঁটে সেখানে যাতায়াত করছেন।

8 months ago