Breaking News
Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?      Sarabjit Singh: ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিং-এর হত্যাকারী সরফরাজকে গুলি করে খুন লাহোরে      BJP: ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির, 'এক দেশ এবং এক ভোট' লাগু করার প্রতিশ্রুতি      Fire: দমদমে ঝুপড়িতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের একাধিক ইঞ্জিন      Bengaluru Blast: বেঙ্গালুরু ক্যাফে বিস্ফোরণকাণ্ডে কাঁথি থেকে দুই সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল এনআইএ      Sheikh Shahjahan: 'সিবিআই হলে ভালই হবে', হঠাৎ ভোলবদল শেখ শাহজাহানের      CBI: সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের...     

InLaws

HS: ঘরের বউকে উচ্চমাধ্যমিক দিতে বাধা, থানার সাহায্যে পরীক্ষায় বসলেন তরুণী

এক উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী বধূকে (Higher Secondary Student) পরীক্ষা দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। কাঠগড়ায় স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা। ঘটনার জেরে পুলিস (Police) প্রশাসনের দ্বারস্থ ওই পরীক্ষার্থী। পরে পুলিস সেই পরীক্ষার্থীকে অ্যাডমিট কার্ড(Admit Card) ও ব্যাগ-সহ নিউ ফরাক্কা হাইস্কুলের পরীক্ষা সেন্টারে পৌঁছে দেয়।

জানা গিয়েছে, উচ্চমাধ্যমিক পরিক্ষার্থীর নাম সুলতানা খাতুন। ফরাক্কা ব্লকের তিলডাঙ্গার বাসিন্দা তিনি। এক বছর আগে বিয়ে হয় ফরাক্কার বিন্দুগ্রামে। তরুণীর অভিযোগ, 'উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে দেবে না শ্বশুরবাড়ির লোক। তাই বৃহস্পতিবার সকালে স্বামী, শ্বশুর-সহ অন্যরা তাঁকে বাড়িতেই তালাবন্দি করে রাখেন। এমনকি তাঁর অ্যাডমিট কার্ড-সহ সব নথি জঙ্গলে ফেলে দেন শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা। সেই সময়ই সুলতানা খাতুন শ্বশুরবাড়ি থেকে পালিয়ে ফরাক্কা থানার দ্বারস্থ হয়েছিলেন।'   

উচ্চমাধ্যমিক পরিক্ষার্থীর বাবা বলেন, 'মেয়ের পড়ার খুবই ইচ্ছা। বুধবার একটা পরীক্ষা দিয়েছে। কিন্তু বৃহস্পতিবার জামাই ও শ্বশুর সুলতানাকে পরীক্ষা দিতে দেবে না বলে বাড়িতে তালাবন্ধ করে রেখেছিলেন। সুলতানা শ্বশুরবাড়ি থেকে পালিয়ে থানায় গিয়ে পুলিসকে সব বলে। পরে পুলিসই মেয়ের অ্যাডমিট কার্ড উদ্ধার করে তাঁকে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দেয়।'   

এই বিষয়ে ফারাক্কা থানার আইসি বলেন, 'সরকারি সব সাহায্যই মেয়েটি পেয়েছেন। আমরা ওর পাশে থাকব। আমরা খুশি মেয়েটিকে নিয়ে আমরা পরীক্ষা কেন্দ্রে পাঠাতে সফল হয়েছি। মেয়েটির স্কুল ইউনিফর্ম, ব্যাগ, অ্যাডমিট সব নিয়ে চলে গিয়েছিল শ্বশুরবাড়ির লোক। পরে আমরা মেয়েটিকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে গেলে বাড়ির বাইরে তালাবন্ধ দেখি। তারপর অনেক খোঁজাখুজি করতে জঙ্গলের মধ্যে একটি ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখি। ব্যাগের মধ্যে থেকে আমরা মেয়েটির অ্যাডমিট কার্ড পাই। কিন্তু স্কুলের ইউনিফর্ম উদ্ধার করতে পরিনি। পরে পরীক্ষাকেন্দ্রের শিক্ষককে অনুরোধ জানালে তিনি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সম্মতি দেন।' 

one year ago