
বাঙালিদের সকালে ঘুম থেকে উঠতেই তাঁদের দরকার চা-বিস্কুটের (Tea-Biscuit)। বাঙালি ছাড়াও এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা সকালের শুরু চায়ের কাপে চুমুক ও বিস্কুটে কামড় দিয়েই শুরু করেন। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন, সকালের শুরু চা ও বিস্কুট দিয়ে শুরু করাটা কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হচ্ছে? তবে অনেকে আবার এও জানেন না যে, সকাল সকাল চা-বিস্কুট শরীরের ক্ষতি পারে। তবে এবারে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, চা-বিস্কুট খাওয়া কেন শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আসলে বিস্কুটে সুগারের মাত্রা অত্যন্ত বেশি থাকে। সুগারের অত্যধিক প্রভাব ত্বকের ওপর প্রভাব ফেলে। আর তার ছাপ ফুটে ওঠে ত্বকে। এছাড়াও রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় শরীরে ডায়াবেটিসের মত রোগ-ব্যাধি বাসা বাঁধে। এছাড়াও এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, চা-বিস্কুট দিয়ে সকাল শুরু করলেই শরীরের স্ট্রোক, হৃদরোগ এমনকি স্থূলতার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। ফলে সকালে ঘুম থেকে উঠেই চা-বিস্কুট না খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
চিকিৎসক (Doctors) ঈশ্বরের সমান, এমনটা সবসময় বলতে শোনা যায়। এবারে তার এক প্রমাণও পাওয়া গেল হাতে-নাতে। মাঝ আকাশে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে দু'বছরের একরত্তি। আর বিমানের (Flight) মধ্যে উপস্থিত কিছু চিকিৎসকের দল কিছুক্ষণের মধ্যেই সুস্থ করে তুলল তাকে। এই খবর ইতিমধ্যেই নেটমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে তাঁদের সাহসিকতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ সারা দেশবাসী। জানা গিয়েছে, রবিবার বেঙ্গালুরু থেকে দিল্লি যাচ্ছিল ভিস্তারা বিমান (Vistara Flight) সংস্থার একটি বিমান। তখনই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে এক দুই বছরের শিশুকন্যা। তার নাড়ি স্পন্দন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ও হাত-ঠোটও নীল হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনই মাঝ আকাশে জরুরি অস্ত্রোপচার করে তাকে নতুন করে জীবন পাইয়ে দেয় চিকিৎসকের দল।
সূত্রের খবর, বেঙ্গালুরু থেকে দিল্লিগামী বিমানটিতে এক শিশু হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে অবিলম্বে বিমানটির নাগপুরে জরুরি অবতরণ করা হয়। কিন্তু তাতে অনেকটা সময় লাগলে চিকিৎসকরা মাঝ আকাশেই তার চিকিৎসা শুরু করেন। শিশুটিকে বাঁচাতে অপারেশন থিয়েটারের বাইরে ইন্টারকার্ডিয়াক রিপেয়ার অস্ত্রোপচার করা হয়। তাঁরা সঙ্গে সঙ্গে গলায় ফুটো করে আইভি ক্যানুলা বসান। কৃত্রিমভাবে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করা হয়, যাকে চিকিৎসকের পরিভাষায় অরোফারিনজিয়াল এয়ারওয়ে বলা হয়।
এখানেই শেষ নয়, শিশুটি ফের একবার হৃদরোগে আক্রান্ত হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে যায়। এরপর প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে অটোমেটেড এক্সটার্নাল ডেফাইব্রিলেটর দিয়ে বিদ্যুতের শক দিয়ে শিশুটির হৃৎপিন্ড সচল রাখা হয়। এরপর শিশুটি স্থিতিশীল হয়। পরে নাগপুরে বিমানটি জরুরি অবতরণ করলে, শিশুটিকে পিডিয়াট্রিশিয়ানের হাতে তুলে দেওয়া হয় পরবর্তী চিকিৎসার জন্য।
উল্লেখ্য, বেঙ্গালুরু-দিল্লি বিমানে উপস্থিত ছিলেন এক চিকিৎসকের দল। তাঁরা ইন্ডিয়ান সোসাইটি ফর ভাস্কুলার অ্যান্ড ইন্টারভেনশনাল রেডিওলজি-র কনফারেন্স থেকে ফিরছিলেন। চিকিৎসকদের মধ্যে পাঁচজন ছিলেন অ্যানথেসিস্ট ও কার্ডিয়াক রেডিওলজিস্ট। তবে চিকিৎসকরা যেভাবে একরত্তির জীবন ফিরিয়ে দিয়েছে, তা সত্যিই মিরাকলের থেকে কম কিছু নয়।
প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেন (Sushmita Sen)। এতগুলি বছর ধরে তিনি অনেকের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন। বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কাজ করেছেন কয়েকটি সিরিজেও। সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় তিনি। মেদহীন-সবল চেহারার জন্য তাঁর শরীরচর্চার ভিডিও মাঝেমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে আপলোড করতেন তিনি। তাঁর ফিট চেহারা দেখে উৎসাহ পেতেন অনেকে। তবে একদিন অবাক হয়ে যান সকলে। সুস্মিতা সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত।
হৃদয়ে সার্জারি করিয়ে আবারও তিনি ফিরেছেন স্বাভাবিক জীবনে। কেমন কেটেছিল সেই দিনগুলি? সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে নিজের মন্তব্য করেছেন অভিনেত্রী। সুস্মিতা বলেছেন, 'সেটি একটি সময় ছিল যা আমি পেরিয়ে এসেছি। আমি ভাগ্যবতী যে জীবনের এই পাড়ে রয়েছি। এখন আর এই ঘটনায় ভয় পায় না। পরিবর্তে আমার মধ্যে এখন নতুন অনুভূতি নতুন প্রতিশ্রুতি তৈরী হয়েছে, যেদিকে আমি এগিয়ে চলেছি। তুমি যখন জীবন নতুন চুক্তিতে পাও তখন সম্মান করতে শেখো এবং আরও সতর্ক হয়ে যাও।'
অভিনেত্রীর আসন্ন সিনেমা 'তালি' মুক্তির অপেক্ষায়। অভিনেত্রীকে এই প্রথম একেবারে ভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে। রূপান্তরিত আন্দোলনকারী শ্রীগৌরী সাওয়ান্তের লড়াই অভিনেত্রী ফুটিয়ে তুলবেন সিনেমার পর্দায়। ইতিমধ্যেই সিনেমার টিজার মুক্তি পেয়েছে। দর্শকদের প্রতীক্ষা বেড়েছে পর্দায় 'তালি' দেখতে।
ফের হৃদরোগে (Heart Attack) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল এক ২৬ বছর বয়সী যুবকের। জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি গাজিয়াবাদের (Gaziabad)। জিমে (Gym) শরীরচর্চা করতে গিয়েই এমন মর্মান্তিক মৃত্যু হল যুবকের। গত কিছুদিন আগেই জিমে শরীরচর্চা করতে গিয়ে এক যুবক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন। এক সপ্তাহ পেরোতে না পেরোতেই ফের এমন মৃত্যুর খবর শোনা গেল।
সূত্রের খবর, ২৬ বছর বয়সী যুবক কপিল খুরদার সরস্বতী বিহারের বাসিন্দা। তিনি গাজিয়াবাদের বৃন্দাবন বিহারের জিমে গিয়েছিলেন শরীরচর্চা করতে। নিত্যদিনের মতই তিনি সেদিন জিমে গিয়েছিলেন শরীরচর্চা করতে। কিন্তু হঠাৎই শরীরচর্চা করতে গিয়ে ঘামতে থাকেন তিনি। এরপর অস্বস্তি বোধ করার পর সেখানেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ফলে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষরক্ষা করা যায়নি তাঁকে।
শরীরচর্চা করতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই মৃত্যু ঘটে চলেছে দেশে। এত কম বয়সেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর জন্য চিন্তায় পড়েছে চিকিৎসকমহল। কারণ সাধারণত এত কম বয়সে হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগে আক্রান্তের মত খবর শোনা যায় না। কিন্তু বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্য়েই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গিয়েছে।
নিজেই একজন বিখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট (Cardiologist), প্রায় ১৬ হাজারের বেশি রোগীদের হার্টের অস্ত্রোপচার করেছেন। কিন্তু তাঁরই মৃত্যু হল হার্ট অ্যাটাকে (Heart Attack)। গুজরাটের (Gujarat) জামনগরের বিখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট ডা. গৌরব গান্ধীর মৃত্যু হয়েছে মঙ্গলবার সকালে। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া চিকিৎসকমহলে। কারণ তিনি গুজরাটের সবচেয়ে কনিষ্ঠতম ও বিখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৪১ বছর।
জানা গিয়েছে, ঘুমের মধ্যেই হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। তবে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, সোমবার রাতে তাঁকে কোনওভাবেই অসুস্থ বলে মনে হয়নি। প্রতিদিনের মতো সেদিনও হাসপাতাল থেকে রোগী দেখে এসে রাতের খাবার খেয়েছেন ও ঠিক সময়ে ঘুমোতে চলে যান। কিন্তু সকালে তাঁর ঘুম থেকে ওঠার সময় পেরিয়ে গেলেও তিনি ওঠেন না। এরপরই তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
এরপর চিকিৎসকরা জানান, তাঁর মৃত্যু হার্ট অ্যাটাকের ফলে হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, তিনি তাঁর স্বাস্থ্য নিয়েও বেশ সচেতন ছিলেন। ফলে কোনোদিন মদ্যপান, ধূমপান কিছুই করেননি তিনি। ফলে তাঁর মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্য়াটাক বলতে অবাক হন প্রত্যেকে। তবে চিকিৎসকদের অনুমান, মানসিক চাপ থেকেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে মানুষের।
মর্মান্তিক! বিয়ের (Wedding) রাতে বাসর ঘরেই মৃত্যু নব বর-বধূর। পরে একই চিতায় দাহ করা হল তাঁদের মৃতদেহের। ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের (Uttarpradesh) বারাইচ জেলার। জানা গিয়েছে, বিয়ে বেশ ধুমধাম করেই বিভিন্ন রীতি-নীতি মেনেই করা হয়েছে। এরপর বিয়ের পরের দিন তাঁদের বাসর ঘর থেকে বের করা হয় মৃতদেহ। তবে তাঁদের মৃত্যুর কারণ কী, তা পরে ময়নাতদন্তের (Post-mortem) পর বেরিয়ে আসে।
সূত্রের খবর, ২২ বছর বয়সী বরের নাম প্রতাপ যাদব ও ২০ বছর বয়সী বউয়ের নাম পুষ্পা। ৩০ মে তাঁদের বিয়ে হয়। এরপর তাঁদের বিয়ে শেষে বর-বউকে এক ঘরে পাঠানো হয়। এরপর দিনই সেই ঘর থেকেই বেরিয়ে আসে মৃতদেহ। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় পুলিস। তাঁরা মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান। এরপর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা গিয়েছে, তাঁদের দু'জনেরই মৃত্যুর কারণ হল হার্ট অ্যাটাক।
বারাইচ জেলার এসপি প্রশান্ত বর্মা জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে এসেছে যে, পুষ্পা ও প্রতাপের মৃত্যু হার্ট অ্যাটাকের ফলেই হয়েছে। এরপর পুরো গ্রামবাসীদের উপস্থিতিতে তাঁদের দেহ একসঙ্গে একই চিতায় দাহ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
হৃদরোগের (Heart Disease) ঝুঁকি প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। আপনাদের হয়তো একটা ভুল ধারণা রয়েছে যে, মহিলাদের (Women) তুলনায় পুরুষদের হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) বা হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি। কিন্তু নতুন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মহিলাদেরই বেশি মাত্রায় হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি। সবথেকে চিন্তার বিষয় আরও হলো যে, তাঁরা যখন জানেনও না যে তাঁরা সত্যিই হৃদরোগে আক্রান্ত। এমনকি হার্ট অ্যাটাক হওয়ার বিভিন্ন লক্ষণ পুরুষদের লক্ষণের থেকেও অনেকটা আলাদা হয়ে থাকে। তাই জেনে রাখা দরকার, মহিলাদের কোন কোন লক্ষণে বুঝবেন যে তাঁদের হার্ট অ্য়াটাক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বুক ভারি অনুভব করা, শ্বাস নিতে সমস্যা, উদ্বেগ, বুক জ্বালা ইত্যাদি লক্ষণ হৃদরোগের লক্ষণ হতে পারে। আর এর চিকিৎসা না করালেই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়। এছাড়াও ডায়াবেটিস, মানসিক চাপ, মেনোপজ, গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন সমস্যা, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, ধূমপান, ইত্যাদি লক্ষণগুলো প্রধান কারণ কার্ডিওভাসকুলার রোগের। কাজের চাপ এবং ঘুমের সমস্যাগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে। ফলে এর চিকিৎসা হলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তেই থাকে।
কুর্নিশ জানানোর মতোই ঘটনা ঘটেছে সোমবার গুজরাতের (Gujrat Incident) রাধানপুরে। বাস চালাতে চালাতে হৃদরোগে (Heart Attack) আক্রান্ত হন বাস চালক। বুকে ব্যথা নিয়েই দীর্ঘ ১৫ কিলোমিটার বাস চালিয়ে যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দিলেন সরকারি বাসের (Passenger Bus) ওই চালক। এমনকি একবারের জন্যও নিয়ন্ত্রণ হারাননি বাসের চালক। ৪০ বছরের ভারমল আহির বাস থামিয়ে নামতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
জানা গিয়েছে, রবিবার রাত সাড়ে ৮টায় সোমনাথ থেকে সরকারি বাস নিয়ে বেড়িয়েছিলেন ভারমল। ভারাহিতে চা-ব্রেকের জন্যও দাঁড়িয়েছিল। চা খেয়ে বাসে উঠতেই শারীরিক অস্বস্তি শুরু হয় ভারমলের। বুকে ব্যথা ক্রমশ বাড়তে থাকে। এমনকি জায়গায় বসে থাকতেও অসুবিধা হচ্ছিল ভারমলের। সেই অবস্থাতেও ভারমল বাস থামাননি। মাঝরাস্তায় যাত্রীদের ছেড়ে দিলে সমস্যার মধ্যে পড়বেন ভেবে তিনি কাউকে কিছু না জানিয়ে যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দেন। রাধানপুরের বাস টার্মিনাসে বাস থামে নির্দিষ্ট সময়ে। যাত্রীরা বাস থেকে নামলেও তিনি নামতে পারেননি। তাঁকে ধরে বাস থেকে নামিয়ে স্থানীয় রাধানপুর সিভিল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
বাস কন্ডাক্টর জানান, 'ভারমল ঢলে পড়েন স্টিয়ারিঙের উপর। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষরক্ষা করা সম্ভব হয়নি।'
ফের মাঝ আকাশে হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) হয়ে মৃত্যু (Death) এক যাত্রীর। জানা গিয়েছে, বিমানের মধ্যেই আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হন ওই প্রৌঢ় যাত্রী। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বিমানটিকে মায়ানমারে জরুরি অবতরণ করানো হয়। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার ব্যাঙ্কক থেকে মুম্বইগামী ইন্ডিগোর (Indigo Flight) একটি বিমানে।
সূত্রের খবর, ৬ই-৫৭ বিমানটি বিকেল ৪টে নাগাদ ব্যাঙ্কক থেকে মুম্বইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। বিমান তখন মাঝ আকাশে, ৫৭ বছর বয়সী ওই যাত্রী আচমকা অসুস্থতা বোধ করতে থাকেন। বিমানটি ছাড়ার ১ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন প্রৌঢ়। এরপর বিমানটি মায়ানমারে নামানো হয়। প্রায় ৫ ঘণ্টা পর মায়ানমারের ইয়াঙ্গন বিমানবন্দর থেকে ইন্ডিগোর বিমান আবার মুম্বইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
উল্লেখ্য, দু'দিন আগেই রাঁচি থেকে পুনেগামী ইন্ডিগোর একটি বিমানেই ঘটে একই ঘটনা। বিমানের মধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় এক যাত্রীর। তড়িঘড়ি মহারাষ্ট্রের নাগপুর বিমানবন্দরে বিমানটিকে অবতরণও করানো হয়। জরুরি অবতরণের পরই দ্রুত ওই ব্যক্তিকে ইন্দিরা গান্ধী মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানের চিকিৎসকরা ওই যাত্রীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
৯ মার্চ জীবনাবসান হয়েছে বলিউডের (Bollywood) বর্ষীয়ান অভিনেতা ও পরিচালক সতীশ কৌশিকের (Satish Kaushik)। তবে অভিনেতার প্রয়াণের(Death) পর থেকেই তাঁর মৃত্যুর কারণ ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা ধোঁয়াশা। ইতিমধ্যেই খামারবাড়ি থেকে বেশ কিছু সন্দেহজনক ওষুধ উদ্ধার করেছে দিল্লি পুলিস (Delhi Police)। তবে কি খামারবাড়িতেই এমন কোনও ঘটনা ঘটেছিল, যার জেরে হৃদরোগে আক্রান্ত (Heart Attack) হন অভিনেতা? উঠছে নানান প্রশ্ন। তবে এই ঘটনার জেরে মুখ খুললেন খামারবাড়ির মালিক তথা দিল্লির ব্যবসায়ী বিকাশ মালুর স্ত্রী।
বিকাশ মালুর স্ত্রী সানভি মালুর অভিযোগ, সতীশ কৌশিককে নাকি বিষ প্রয়োগ করে খুন করে থাকতে পারেন তাঁর স্বামী। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য সানবিকে ডাক পাঠিয়েছে দিল্লি পুলিস।
দুবাই-কেন্দ্রিক ‘কুবের গ্রুপ’-এর শীর্ষকর্তা হলেন এই বিকাশ মালু। বিকাশ মালুর কুবের গ্রুপের ছাতার তলায় তৈরি হয়েছে ‘কুবের শপ’, ‘এনভি লাইফস্টাইল প্রাইভেট লিমিটেড’-এর মতো একাধিক শাখা-সংস্থা। এমনকি ভারতের উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এখন দেশের প্রথম সারির সংস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম কুবের গ্রুপ। এক সাক্ষাৎকারে কুবের সংস্থার ডিরেক্টর বিকাশ মালু জানান, লকডাউনের সময় ২০২০-র অক্টোবরেই বাজারে আসে ‘কুবের শপ’। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সাধারণ নাগরিকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কুবের শপ নিয়ে আসেন বিকাশ মালু। ২০২২ সালের মধ্যে দিল্লিতেই ১২টি বিপণি ছিল কুবের শপের। শুধু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসই নয়, দেশের সাধারণ মানুষকে বিশ্বমানের পণ্যের অভিজ্ঞতা দেওয়ার লক্ষ্যেই তৈরি হয়েছে কুবের শপ।পাশাপাশি, ‘এনভি লাইফস্টাইল প্রাইভেট লিমিটেড’-এর মাধ্যমে বিদেশি সিগার ও সুরার সন্ধান পাবেন দেশের মানুষ। শুধু ভারত নয়, মলদ্বীপ, শ্রীলঙ্কাতেও ব্যবসা বাড়াচ্ছে বিকাশ মালুর সংস্থা।কুবের গ্রুপের আরও একটি শাখা হল ‘কুবের এন্টারটেনমেন্ট’।
রাজস্থানের চুরু জেলার সর্দার শহরে একটি মোবাইল থিয়েটার উদ্বোধন করতে যান প্রয়াত অভিনেতা সতীশ কৌশিক। সেই প্রেক্ষাগৃহের নেপথ্যেই ছিল এই কুবের এন্টারটেনমেন্ট। উদ্বোধনের পর সেই প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হয় এই বছরের সব থেকে বেশি চর্চিত ছবি ‘পাঠান’। শুধু রাজস্থানেই নয়, লেহ, লাদাখ, তেলঙ্গানা ও অরুণাচল প্রদেশেও মোবাইল থিয়েটার তৈরি করেছে বিকাশ মালুর এই সংস্থা কুবের শপ।
হৃদরোগে আক্রান্ত (Heart Attack) প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী। আর সে কথা নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান সকলকে। অভিনেত্রী সুস্মিতা সেন (Sushmita Sen) এও জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন আগে তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়। অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টিও (Angioplasty) হয়েছে। হার্টে স্টেন্ট বসানো হয়েছে। অভিনেত্রীর অবস্থা আগের থেকে ভালো রয়েছে বলে ভক্তদের নিজের ইনস্টাগ্রামে (Instagram) জানান।
বাবার সুবীর সেনের সঙ্গে ছবি শেয়ার করে সুস্মিতা লিখেছেন, “তোমার হৃদয় সাহসে ভরে রাখ। আর যখনই দরকার হবে আমি তোমার পাশে দাঁড়াব সোনা– এই কথাগুলো বাবাকে বলতে শুনেছি সব সময়, কিছু দিন আগে আমার হার্ট অ্যাটাক হয়। অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি হয়েছে। আমার কার্ডিওলজিস্ট জানিয়েছে, আমার হৃদয় নাকি খুব বড়।” তিনি আরও যোগ করেন, “এই পোস্টটা দেওয়ার একটাই কারণ, সকলের সঙ্গে সুখবর ভাগ করে নিতে যাই যে, আমি ভাল আছি। আরও কিছু বছর বেঁচে থাকতে পারব। তোমাদের সবাইকে খুব ভালবাসি।”
'ফিট অ্যান্ড ফাইন' স্টার হিসেবে সকলের কাছে বিশেষভাবে পরিচিত বিবি নম্বর ওয়ান খ্যাত সুস্মিতা সেন। সুস্মিতা সেনের পোস্ট দেখে সকলে প্রথমে ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। পরে ভক্তরা একটু নিশ্চিন্ত হন। কমেন্ট বক্সে তাঁর অনুগামীরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। ভক্তদের মধ্যে অনেকেই অভিনেত্রীকে বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দেশজুড়ে ক্রমাগত বাড়ছে। গত কয়েক মাস ধরে জিম করতে গিয়ে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যুর ঘটনা বহুবার সামনে এসেছে। এবার জিমে ব্যায়াম করতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত (Heart Attack) হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন পুলিস কনস্টেবলের (Police Constable)। ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশাল মিডিয়ায়। মৃত কনস্টেবলের নাম বিশাল। তিনি হায়দরাবাদের (Hyderabad) বাওয়েনপল্লির বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে।
পুলিস সূত্রে খবর, ২৪ বছর বয়সি বিশাল নিয়ম করে প্রতিদিনই বাওয়েনপল্লি এলাকায় একটি জিমে ব্যায়াম করতেন। বৃহস্পতিবারও এসেছিলেন ব্যায়াম করার জন্য। রাত আটটা নাগাদ ঘটে যায় দুর্ঘটনাটি। বর্তমানে তেলেঙ্গনার আসিফ নগর থানায় কর্মরত ছিলেন বিশাল। এই ঘটনায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। ২০২০ সালে পুলিশে চাকরি পেয়েছিলেন বিশাল।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, জিমে গিয়ে পুশ আপ করছিলেন ওই পুলিস কনস্টেবল। তাঁর পাশে সেসময় অনেকই ব্যায়াম করছিলেন। পুশ আপের পর স্ট্রেচ করতে দেখা যায় তাঁকে। এরপর হঠাৎ জিমের একটি যন্ত্র ধরে কাশতে শুরু করেন তিনি। প্রবল কাশতে কাশতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সেখানে উপস্থিত সকলে ছুটে আসেন। এরপর তড়িঘড়ি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা।হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বিশালের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান হাসপাতালের চিকিৎসকরা। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।
হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) ঘটনা আজকাল প্রায়শই ঘটছে। শুধু বয়স্করাই নয়, তরুণদেরও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনা যাচ্ছে। ধরুন আপনি বাসে যাতায়াত করছেন। আর সেই বাসের চালক (Bus Driver) বাস চালাতে চালাতেই হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন। তখন কী হবে ভাবুন তো? এরকমই ঘটনার সাক্ষী থাকল তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) একটি বাসের যাত্রীরা। যাত্রীবোঝাই বাসের চালকের হার্ট অ্যাটাক হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা মারে এক সাইকেল আরোহীকে। বাসের চাকায় পিষে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু (Death) হয় তাঁর।
প্রত্যক্ষদরর্শীরা জানিয়েছেন, ওই বাস কেবল সাইকেল আরোহীকে নয়, আরও একাধিক গাড়িকে ধাক্কা মারে। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা পর পর ৫টি মোটরসাইকেলেও ধাক্কা দেয়। জানা গিয়েছে, বাসটি বেঙ্গালুরু থেকে মাথুর হয়ে তিরুবন্নমালাইয়ের দিকে যাচ্ছিল। দুর্ঘটনার সময় বাসে ২০ জন যাত্রী ছিলেন। যদিও তাঁরা সকলেই সুস্থ রয়েছেন। কেউ আহত হননি।
পুলিস সূত্রে খবর, ওই বাস চালকের নাম কে পালানি, বয়স ৫৬ বছর। মৃত সাইকেল আরোহী কমলনাথন (৬৫)। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মাথুর থানার পুলিস। চালককে উদ্ধার করে দ্রুত স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে সেখানেই ভর্তি রয়েছেন তিনি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বাস চালক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি কিছুটা স্থিতিশীল।
উল্লেখ্য, বাস চালক হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরও সজ্ঞান অবস্থায় দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, তা আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এক সপ্তাহে দ্বিতীয়বার হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। তবে এই মুহূর্তে অবস্থা স্থিতিশীল, এদিন জানাল হাসপাতাল। গত কয়েকদিন ধরেই অভিনেত্রীর শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক, চলতি সপ্তাহে বেড়েছে তাঁর সংক্রমণ মাত্রাও। শনিবার ফের একবার ‘মাইল্ড কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট’-র খবরে উদ্বেগে ঐন্দ্রিলার অনুরাগীরা।
এদিকে, শুক্রবার রাতে ঐন্দ্রিলার শারীরিক অবস্থা সম্বন্ধীয় একটি বড় ফেসবুক পোস্ট করেন সব্যসাচী চৌধুরী। সেখানে যেমন ঐন্দ্রিলার শারীরিক অবস্থা নিয়ে ঘুরিয়ে সামাজিক মাধ্যমের ভূমিকার সমালোচনা করা হয়েছে, তেমনভাবেই অভিনেত্রীর লড়াইয়ের কাহিনী লেখা হয়েছিল। এদিকে, চলতি মাসের প্রথম থেকেই স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে হাওড়ার এক হাসাপাতলে চিকিৎসাধীন ঐন্দ্রিলা শর্মা, রয়েছেন ভেন্টিলেশনে। মাঝে একসপ্তাহ তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছিল।
কিন্তু চলতি সপ্তাহেই ফের সংক্রমণ বাড়ায় উদ্বেগ বেড়েছে চিকিৎসকদের। বদলানো হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক। এই অবস্থাতেও লড়ে যাচ্ছেন ফাইটার ঐন্দ্রিলা। আর তাঁর সুস্থ হয়ে ফিরে আসার অপেক্ষায় গোটা বাংলা।
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে (Yuva Bharati) শনিবার ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ডার্বি (Derby) ম্যাচ চলাকালীন মাঠেই অসুস্থ হয়ে পড়েন এক ইস্টবেঙ্গল (East Bengal fan) সমর্থক। তড়িঘড়ি তাঁকে নিকটবর্তী বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান বিধাননগর পুলিস। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালেই মৃত্যু (Death) হয় তাঁর।
বাগুইহাটি দেশবন্ধুনগরের বাসিন্দা ক্রীড়াপ্রেমী আদ্যোপান্ত ইস্টবেঙ্গল সমর্থক বছর ৩৮-এর জয়শংকর সাহা। জয়শংকর যে আবাসনে থাকেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষী জানান, শনিবার সকালে বাজার করে অফিসে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর সন্ধ্যায় বাড়ি এসে মাঠে খেলা দেখতে যান। তারপরে রাতে তাঁর মৃত্যু সংবাদ পান তাঁরা। জয়শংকরের পরিবারে স্ত্রী ও ছয় বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
বেসরকারি হাসপাতালের তরফে দাবি করা হয়, রাত সাড়ে আটটা নাগাদ জয়শংকরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকেরা বহু চেষ্টা করলেও রাত ৯টা ০৭মিনিট নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়।
গোটা ঘটনা নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর প্রণয় রায় জানান, অত্যন্ত ভালো এবং ক্রীড়াপ্রেমী ছিলেন জয়শংকর। খেলা দেখতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। জয়শংকরের মৃত্যুতে শোকেরছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়। রবিবার দেহ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।