Breaking News
Mahua Moitra: নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত! ইডির তলবে সাড়া দিয়ে দিল্লে যাচ্ছেন না মহুয়া মৈত্র      Sandeshkhali: পোস্টার-বিরোধিতা অতীত, রেখাকে জড়িয়ে উচ্ছ্বাস সন্দেশখালিতে      Sandeshkhali: "শক্তি স্বরূপা" সম্বোধন প্রধানমন্ত্রীর, বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে ফোন মোদীর      Holi: বসন্ত উৎসবে মেতে উঠেছে বিভিন্ন জেলা, জানুন কোথায় কিভাবে উদযাপিত হল রঙের দিবস      Garden Reach: গার্ডেনরিচ বিপর্যয়ে মৃত বেড়ে ১২, এখনও আশঙ্কাজনক বহু      CBI: আরও অস্বস্তিতে মহুয়া মৈত্র! কলকাতার ফ্ল্যাটে সিবিআই হানা      Delhi: আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন খারিজ      Garden Reach: জেগে উঠছে পুর প্রশাসন! পুরসভায় জমা একাধিক অভিযোগ      High Court: টেটে প্রশ্নপত্র ভুলের মামলা, পর্ষদকে দিতে হবে বিশেষজ্ঞদের মতামত, নির্দেশ বিচারপতি মান্থার      Gardenrech Controversy: গার্ডেনরিচের বহু অবৈধ নির্মাণ প্রশাসনের ঔদাসীন্যতা! উঠছে প্রশ্ন...     

Fast

Breakfast: ব্রেকফাস্ট করার সময় নেই? সাবধান, শরীরে এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

সকালে অফিসে যাওয়ার তাড়াহুড়ো, ব্যস্ততা, কাজের চাপ ইত্যাদির মাঝে ব্রেকফাস্ট বা জলখাবার খাওয়া হয় না। অনেকে আবার ইচ্ছে করেও স্কিপ করে যান ব্রেকফাস্ট। আর এভাবে এক-দু'দিন না, দিনের পর দিন অনিয়ম চললে আপনার অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। জানেন কি, এতে শরীরের কী কী ক্ষতি হতে পারে! তাই সময় থাকতেই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনও মতেই বাদ দেওয়া উচিত নয় সকালের খাবার বা ব্রেকফাস্ট (Breakfast)।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে, ব্রেকফাস্ট না করলে ওজন বাড়তে থাকে। কাজে উৎসাহ থাকে না। সারাদিন ক্লান্তি থাকে শরীরে। এছাড়াও বিপাক ঠিকমতো হয় না, ডায়াবিটিসের আশঙ্কাও বহুগুণ বেড়ে যায়। যাঁরা হার্টের রোগী অর্থাৎ যাঁদের হৃদরোগ রয়েছে, তাঁরা সকালের জলখাবার না খেলে তাঁদের হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের প্রবণতা বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দেখা যায়। সকালে জলখাবার না খেয়ে দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকলে, মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায়। যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের আরও বেশি কষ্ট হয়। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন, প্রোটিনের অভাব দেখা দেয়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, সুস্থ থাকতে হলে কখনই স্কিপ করা উচিত নয় জলখাবার।

6 months ago
Trafficking: বছরের পর বছর বিচারের কাটা-ছেড়া, অবশেষে ১০ বছরের কারাদণ্ড নারী পাচারকারীদের

সুন্দরবনের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় নারী পাচার (women traffickers), নতুন কিছু নয়। কাজের টোপে অন্ধকার কানাগলিতে মিশে গেছে বহু মেয়ে। কিছু ফিরে আসলেও অধিকাংশরই আলোয় ফেরা আর হয়নি। সহজ সরল মেয়েদের টোপ দিয়ে তুলে নিয়ে যেত এমন অভিযুক্তদের মধ্যে ৩ জনের বৃহস্পতিবার সাজা ঘোষণা করে ডায়মন্ড হারবার ফাস্টট্র্যাক থার্ড কোর্ট (Diamond Harbor Fasttrack Third Court)। ২ জনের ১০ বছর ও ১ জনের ৭ বছরের জেল ঘোষণা করেন বিচারপতি।

জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে মথুরাপুরের এক তরুণীকে চাকরি ও প্রেমের প্রলোভন দিয়ে পাচার করে দেওয়া হয়েছিল দিল্লিতে। তারপর গাজিয়াবাদের এক যৌনপল্লীতে বিক্রি করে দেওয়া হয় তাঁকে। ওই পল্লীতে দিনের পর দিন তাঁকে ধর্ষণ ও ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেহ ব্যবসা করানো হত। পরবর্তী সময়ে পুলিস ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীর মাধ্যমে ওই নির্যাতিতা তরুণী সহ বাংলার ৫ মহিলাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়। এই ঘটনায় মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। জেল হেফাজতে রেখেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়। ৭ বছর ধরে চলে সেই মামলা।

সূত্রের খবর, অভিযুক্তরা হল মিনা সিং, মুসলিমা বিবি ওরফে পিঙ্কি, ফারুক আলি গায়েন।  বিচারক মিনা সিং ও ফারুক আলি গায়েনকে ১০ বছর সশ্রম কারাদন্ডের নির্দেশ দেন। আর পিঙ্কিকে ৭ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন। ঘটনার পরে তো বটেই, ঘটনার আগেই যদি পুলিসের নজরদারি কড়া হয়, তাহলে হয়ত অন্ধকার থেকে বাঁচতে পারে বহু মেয়ে।

6 months ago
Luchi: 'লুচি তুমি চিন্তনে মননে, বাজিমাত হয় তোমার স্মরনে'

সৌমেন সুর: প্রথমে লুচি শব্দটি কোথা থেকে এসেছে সে সম্পর্কে একটু ব্যাখ্যা করি। লুচি শব্দটি এসেছে সংস্কৃত রুচিক থেকে, যার অর্থ খেতে ভালো। লুচির সঙ্গে বাঙালির প্রাণের যোগ অস্বীকার করা যায় না।

ঠাকুরবাড়ির দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেন, 'আমার লুচি ঘিয়ে না ভেজে জলে ভেজে দাও।' লুচির স্বাদ যেন অমৃত সমান। রবীন্দ্রনাথ পেনেটির বাগানে লুচি খেয়ে আমাদের জানান, 'সকালবেলায় এখো গুড় দিয়ে যে বাসি লুচি খাইতাম, নিশ্চয়ই স্বর্গলোকে ইন্দ্র যে অমৃত খাইয়া থাকেন, তাহার সঙ্গে তার স্বাদের বিশেষ কিছু পার্থক্য নাই।' লুচির কদর সর্বত্র।

লুচি খেতে ভালোবাসে না, এমন মানুষ খুব কমই মেলে। পিকনিকে লুচি, শিকারে লুচি, বিয়েবাড়িতে সকালে হাজিরা দিতে পারলে লুচি মাস্ট। একটা জায়গায় লুচির বর্ণনা করা হয়েছে শুনলে জিভে জল আসতে বাধ্য। 'ঘিয়ে ভাজা তপ্ত লুচি, দুচারি আদার কুচি/ কচুরি তাহাতে খান দুই। /ছোঁকা আর শাক ভাজা মতিচুর বোঁদে গজা/ফলারের যোগার বড়ই।'

লুচি একই সঙ্গে সাত্ত্বিক ও রাজসিক। মানে কোন ব্রতে উপবাসভঙ্গে যেমন লুচি, তেমনি লুচি দিয়ে কষা মাংস লা জবাব। লুচি নিছক একটি রসনা বিলাস নয়, লুচি দিয়ে চিহ্নিত করা যায়, বাঙালি সমাজের শ্রেণীবিন্যাস, হদিশ পাওয়া যায় অনেক জটিল কূটনীতির।

তবে ইদানিং একদিকে কোলেস্টেরল, অন্যদিকে চাওমিন, পাস্তা পিজ্জার ধাক্কায় হিন্দু কী মুসলমান, সব বাঙালিই দেখছি আজকাল বেলুচিস্তানের বাসিন্দা হয়ে পড়েছেন। আর বাংলা সাহিত্য তাই বোধহয় কনটেন্টে না হোক খাবার দাবারের বর্ণনায় এখন সত্যি সত্যিই আন্তর্জাতিক, লুচি সেখানে ব্রাত্য।

one year ago


DA: ডিএ-র দাবিতে অনশনে অসুস্থ ২! বকেয়া না মেটালে পঞ্চায়েত ভোট বয়কটের ডাক

বকেয়া মহার্ঘ ভাতা বা DA-র দাবিতে সরকারি কর্মীদের অবস্থান আন্দোলনের ১৯তম দিন। পাশাপাশি অনশন কর্মসূচির পঞ্চম দিন। ইতিমধ্যে দু'জন অনশনকারী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে এতেও থামবে না আন্দোলনের ঝাঁঝ, এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছে ডিএ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। সরকারি কর্মচারীদের ৩৪টি সংগঠনের এই মঞ্চ বকেয়া ডিএ-র দাবিতে শহিদ মিনারে গত প্রায় তিন সপ্তাহ অবস্থান আন্দোলন করছে। আগামি দু'দিনের মধ্যে সরকার বকেয়া ডিএ না মেটালে পঞ্চায়েত ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছেন সরকারি কর্মীরা। এই মর্মে তারা রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি লিখছে।

বকেয়া ডিএ না মেটালে আসন্ন পঞ্চায়েত ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে না কোনও সরকারি কর্মচারী। এমন হুঁশিয়ারি রাজ্যের প্রতি ছুড়ে দিয়েছেন সরকারি কর্মীরা। এদিকে, এই আন্দোলন মঞ্চ থেকে স্কুলে পড়ুয়াদের পোশাক দুর্নীতির অভিযোগ প্রকাশ্যে আনলো সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। DA অবস্থান মঞ্চ থেকে ৭০০ কোটি টাকার পোশাক দুর্নীতি হয়েছে বলে ব্যানারে অভিযোগ সরকারি কর্মীদের।

অভিযোগ, একজন পড়ুয়ার প্রতি পোশাকের জন্য বরাদ্দ ৬০০ টাকা। যে মানের পোশাক দেওয়া হয়, তার মূল্য আড়াইশো টাকার বেশি নয়। রাজ্য প্রথম শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত ২ কোটি ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। প্রতি পড়ুয়াপিছু ৩৫০ টাকা করে কাটমানি খাওয়া হচ্ছে। সব মিলিয়ে ৭০০ কোটি টাকা কাটমানি কার পকেটে যাচ্ছে? এই প্রশ্ন তুলে সরব DA অবস্থান মঞ্চের আন্দোলনকারীরা।

one year ago
Vande Bharat Express: দেশীয় প্রযুক্তির নয়া চমক, কী কী সুবিধা পাবেন?

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, হুম এখন যে নামটা প্রত্যেক রেল যাত্রীর মুখে মুখে। কী এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস,  আর কেনই বা এত নাম ডাক এই সেমি হাই স্পিড ট্রেনের। তার কারণ অবশ্য অনেক প্রথমত অত্যাধুনিক প্রযুক্তি-সহ সেমি হাই স্পিড ট্রেন, পরিষেবা খুব ভাল, মোটামুটি সাধ্যের মধ্যে ভাড়া। সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় যেটা, সেটা এটা সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে বানানো ট্রেন। ভারতীয় রেলের একটি বিভাগ আইসিএফ বা ইন্ট্রিগাল কোচ ফ্যাক্টরি।


তামিলনাড়ু জেলার চেন্নাইতে অবস্থিত। ২০১৮ সালে অক্টোবর মাসে এই ট্রেনের ট্রায়াল করা হয়েছিল প্রাথমিক স্তরে। সেই অনুসারে ট্রেন টি কে অনেকে ট্রেন-১৮ বলা হয়। ট্রেনটির সর্বাধিক গতিসীমা ১৮০ কিমি প্রতি ঘন্টা।


ট্রেনটি মাত্র ১৩০ সেকেন্ডে সর্বাধিক গতি তুলতে সক্ষম । প্রথম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে নিউ দিল্লি থেকে বারানসি স্টেশন পর্যন্ত। তারপর ১৭ই ফেব্রুয়ারি বাণিজ্যিক ভাবে চলাচল শুরু করে ট্রেনটি। ট্রেনটির দুই রকমের কোচ একটি CC ও অপর টি EC  অর্থাৎ একটি চেয়ার কার ও একটি এক্সিকিউটিভ চেয়ার কার। ভারতে এই মুহূর্তে ৮ টা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস আছে।


গত ৩০শে ডিসেম্বর ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (ভার্চুয়াল) ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব , পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল, ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা  ফ্ল্যাগ অফ করে হাওড়া - নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের মধ্যে বন্দে ভারতের উদ্বোধন করেন। ২রা জানুয়ারি ২০২৩ বানিজ্যিক ভাবে চলাচল করে। ট্রেন টি সকাল ৫টা ৫৫ তে ছেড়ে  বেলা ১টা ২৫ মিনিটে এন জে পি ষ্টেশনে পৌছায়।


৭ঘন্টা ৩০ মিনিটের এই যাত্রায় আপনাকে ভাঁড়া দিতে হবে - AC Chair Car (CC)তে ১৪৫৫ টাকা ও Executive Chair Car (EC) তে ২৬০০ টাকা। বোলপুর , মালদা, বারসই ষ্টেশনে ট্রেনটির স্টপেজ রয়েছে । সপ্তাহে ৬দিন চলাচল করবে ট্রেনটি। দেওয়া হবে খাবার। সকালে ব্রেক ফাস্ট, দুপুরের লাঞ্চ আবার ফিরতি পথে বিকেলের স্ন্যাক্স ও ডিনার দেওয়া হবে। সাথে দেওয়া হবে সন।


এক্সিকিউটিভ চেয়ার কারের সিট গুলি আবার ১৮০ ডিগ্রি ঘোরানো যায়। অর্থাৎ জানলার দিকে মুখ করেও বসতে পারবেন যাত্রীরা।ট্রেনটিরগতিবেগের কথা মাথায় রেখে ট্রেনটির ডিজাইন ও ফাইবার বডি করা হয়েছে।ট্রেনটির টেস্টিং স্পিড ১৭৬ কিমি প্রতি ঘন্টা হলেও এর সার্ভিস স্পিড ১৬০ কিমি প্রতি ঘন্টা হবে। ট্রেনটির ব্রেকিং সিস্টেমে রয়েছে পিস্টন টাইপ অয়েল ফ্রি এয়ার কম্প্রেসর ও এয়ার ইউনিট। ইলেক্ট্রো নিউমেটিক, ও মাইক্রোপ্রসেসর কন্ট্রোলড ব্রেক যেটি সরাসরি ব্রেক হিসেবে কাজ করে। Towing Mode অপারেশন ব্রেক ও আছে যেটি indirect ব্রেক হিসেবে কাজ করে। চাকায় ব্রেক মাউন্ট করা থাকে ব্রেক ক্যালিপার ইউনিটস এর সাথে। ইলেক্ট্র-ডায়নামিক ব্রেক প্রধান ব্রেক সিস্টেম। প্রয়োজনীয় সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত এই ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ। 

ট্রেনের বিশেষ কিছু প্রজুক্তি ও রয়েছে দেখে নিন-

✔ কেন্দ্রীয় ঘোষণা সিস্টেম রয়েছে। যা চালক বা ট্রেন ম্যানেজার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

✔ উন্নত যন্ত্রপাতি সহ ট্রেন পরিষ্কারের সুবিধা।

✔ ট্রেনের ভিতরে সম্পূর্ণ সি সি টিভি ক্যামেরা দ্বারা নজরদারি আছে। 

✔ দক্ষ/বিশেষজ্ঞ  দ্বারা ট্রেনটি মেইন্টেনেন্স করা হয়

✔ অগ্নিনিরবাপক সুরক্ষার জন্য অ্যালার্ম সিস্টেম রয়েছে। 

✔ যাত্রী সুরক্ষার কারনে ট্রেনের দরজাগুলি সয়ংক্রিয়।


ভিডিও সৌজন্যে : ICF



one year ago


Soup: ঠাণ্ডার দিনে বাড়িতে বানান সুস্বাদু টমেটো স্যুপ, অতিথি আপ্যায়নে নতুন পদ

শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়: শীতের সন্ধ্যাবেলা গরম গরম টমেটো স্যুপ বানিয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে বসে জমিয়ে কড়া করে স্যাকা পাউরুটি সহযোগে খাবার মজাই আলাদা।

টমেটো স্যুপ তৈরির পদ্ধতি --- সসপ্যান আঁচে বসিয়ে এক টেবিল চামচ সাদা তেল ও এক টেবিল চামচ মাখন গরম করে একটা দারচিনির স্টিক, দুটো ছোট এলাচ, চারটে লবঙ্গ ফোরন দিন। এবার দেড় টেবিল চামচ রসুন কিমা দিয়ে নেড়ে একটু ভাজুন। এক টেবিল চামচ থেতো করা আদা দিয়ে নেড়ে ভাজুন। পাঁচশো গ্রাম টমেটো কুচি ও তিনটে কাচা লঙ্কা কুচি দিয়ে নেড়ে মেশান। এবার সস প্যানের ঢাকনা বন্ধ করে কিছুক্ষণ রান্না করুন। 

টমেটোর জল ছাড়লে ও টমেটো গলে গেলে ঢাকনা খুলে ওর মধ্যে এক টেবিল চামচ কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে নেড়ে মেশান। আঁচ বন্ধ করে ঠাণ্ডা করুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে মিক্সিতে দিয়ে এক কাপ জল দিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। এবার এই পেস্টটা ছাকনিতে ছেকে নিয়ে আলাদা করে রাখুন। একটা ফ্রাইং প্যান বা কড়া আঁচে বসিয়ে দেড় টেবিল চামচ মাখন গরম করে ছেকে নেওয়া টমেটোর পেস্টটা ওর মধ্যে দিয়ে এক টেবিল চামচ তাওয়ায় শেকা ধনে ও জিরের গুঁড়ো, এক চা চামচ কালো গোল মরিচের গুঁড়ো দিয়ে নেড়ে মেশান। এবার ওর মধ্যে এক চা চামচ চিনি ও আন্দাজমতো নুন দিয়ে নেড়ে মেশান।

ফুটে উঠলে এক টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার জলে গুলে ওর মধ্যে দিয়ে খুব ভাল করে নেড়ে মেশান। ছোট এক মুঠো ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিয়ে নেড়ে মেশান। চেখে দেখুন, হয়ে গেলে আঁচ বন্ধ করে দিন। নামিয়ে স্যুপ বোলের মধ্যে গরম গরম টমেটো স্যুপ ঢেলে কড়া করে শেকা পাউরুটি সহযোগে পরিবেশন করুন।

one year ago
Paneer: প্রাতঃরাশে নিরামিষ খুঁজছেন, বাড়িতে বানান সুস্বাদু পনির পরোটা

শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়: রবিবার বা ছুটির দিনে সকালের প্রাতরাশে বা বিকেলের জলখাবারে বাড়িতে বানাতে পারেন সুস্বাদু পনির পরোটা। নিজের হাতে তৈরি করে বাড়ির সবাইকে ও বন্ধুবান্ধবকে খাইয়ে খুশি করতে পারেন। পনির পরোটা তৈরির পদ্ধতি--- পাঁচশো গ্রাম আটা আন্দাজতো জল ও নুন দিয়ে ঠেসে নরম করে মেখে নিন। মাখা আটার তালটা  পরিস্কার ভেজা ন্যাকরা জড়িয়ে আধঘণ্টা রেখে দিন। একটা পাত্রে আড়াইশো গ্রাম পনির নিয়ে ওর মধ্যে আটটা কাচা লঙ্কা কুচি, দেড় চা চামচ গরম মশলার গুঁড়ো, আন্দাজমতো নুন, দেড় টেবিল চামচ আনারদানা, দুই চা চামচ চাটমশলা, দেড় আটি ধনেপাতা কুচি দিয়ে হাতের সাহায্যে চটকে ভাল করে মেখে একটা মিশ্রণ তৈরি করুন। পনিরের পুর বা মিশ্রণ তৈরি হয়ে গেল।


এবার আধ ঘণ্টা বাদে মাখা আটার তাল থেকে বারোটা লেচি কেটে হাতের সাহায্যে গোল করে নিন। এবার গোল লেচিগুলোর মধ্যে গরম করে তার মধ্যে পনিরের পুর সমান ভাগে ভাগ করে করে প্রতিটা লেচির মধ্যে ভরে লেচিগুলো হাতের সাহায্যে পাকিয়ে গোল গোল বলের মত করুন। এবার চাকি-বেলুনের মাধ্যমে পুরভর্তি গোল-গোল পরোটা বেলুন।  তাওয়া আঁচে বসিয়ে আন্দাজমতো দেশী ঘি দিয়ে গরম করে পরোটাগুলো উল্টেপাল্টে দুই পিঠ মুচমুচে করে ভাজুন। মাঝে মাঝে উপর থেকে পরোটার উপরে ঘি ছড়িয়ে দেবেন।হয়ে গেলে ভাজা পরোটাগুলো টক দই ও মিক্সড আচার সহযোগে গরম গরম পরিবেশন করুন।

one year ago