
এক অস্ত্রোপচারে শনিবার এক অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখাল কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতাল। পূর্বাঞ্চলে এই প্রথম হাত প্রতিস্থাপন করল শহরের সব থেকে বড় এই সরকারি হাসপাতাল। মারা যাওয়ার পর নিজের দুটি হাত দিয়ে গিয়েছিলেন হাওড়া উলুবেড়িয়ার তেতাল্লিশ বছরের এক যুবক। তাঁর স্ত্রীর সম্মতির ভিত্তিতেই কলকাতার এই হাসপাতাল সাতাশ বছরের এক যুবকের শরীরে সেই হাত প্রতিস্থাপন করেছে। প্রায় দিনভর চলা অস্ত্রোপচারে এই কাজ সম্ভব হয়েছে।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এর আগে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের প্রতিস্থাপনের নজির রয়েছে। কিন্তু হাত প্রতিস্থাপন এই প্রথম। চিকিৎসকদের দাবি, প্রতিস্থাপন হওয়ার অর্থ এটা নয় যে ১০০ শতাংশ ঠিক হবে। তার জন্য রোগীকে বেশি করে নজরে রাখতে হবে।
তবে সবার মতে কুর্নিশ হাওড়ার ওই যুবকের স্ত্রীকে। যিনি পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে তাঁর স্বামীর হাত সাতাশ বছরের যুবকের দেহে প্রতিস্থাপনের অনুমতি দিয়েছেন। এসএসকেএমের চিকিৎসকদের দাবি, তাঁর অনুমতি ছাড়া এই অসম্ভব কোনও ভাবেই সম্ভব হত না।
ঘোষণা হয়ে গেছে বিশ্বকাপের (World Cup) সূচি। ভারত-পাকিস্তান (India-Pakistan) ম্যাচ শুধু ম্যাচ নয়, আবেগ জড়িয়ে। এবার টুর্নামেন্টে ইডেন মোট ৫টি ম্যাচ পেয়েছে। দুটি গ্রুপ পর্বের ম্যাচ পাকিস্তানের। সেমিফাইনালে উঠলেও ইডেনেই (Eden) খেলবে পাকিস্তান। ভারত উঠলে, হাই ভোল্টেজ ম্যাচ হবে কলকাতাতেই।
সিএবি প্রেসিডেন্ট স্নেহাশিষ গঙ্গোপাধ্যায় পাকিস্তান ম্যাচ আয়োজনের জন্য আত্মবিশ্বাসী। তিনি জানান, কলকাতা পুলিশের প্রতি ভরসা আছে। পাকিস্তানের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা মোতায়েন করা হবে। বিশ্বকাপের অন্যান্য ম্যাচেও নিরাপত্তা কঠোর থাকবে। রাজ্য সরকার ও প্রশাসন সেদিকে নজর রাখবে।
এবার ইডেনে বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলবে পাকিস্তান। এবার বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালও এই শহরে। পাকিস্তান যদি শেষ চারে ওঠে ওই ম্যাচে ইডেনে খেলতে আসবে পাকিস্তান। তাই সাজানো হবে নিরাপত্তা।
আইপিএলের (IPL) মহারণ আজ কলকাতায় (Kolkata)। কলকাতার ইডেনে যেন আজ মুখোমুখি হবে কলকাতা বনাম কলকাতা। একদিকে যখন ইডেনে খেলতে নামছে কলকাতা, তখন অন্যদিকে মোহনবাগানের জার্সি পড়ে খেলতে নামবে গোয়েঙ্কার দল লখনউ সুপার জায়ান্টস (LSG)। আজকের খেলার গুরুত্ব দুদলের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। আইপিএলের প্লে-অফের লড়াইয়ে এখনও খাতায় কলমে টিকে রয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
কিন্তু সামনে অঙ্কটা খুব কঠিন। শুধু নিজেদের শেষ ম্যাচে লখনউ সুপার জায়ান্টসকে হারালেই চলবে না, তার পরেও তাকিয়ে থাকতে হবে বাকি ম্যাচের দিকে। আবার লখনউকে শুধু হারালে হবে না, বড় ব্যবধানে হারাতে হবে। তবে হার-জিত তো পরের কথা, টসের উপরই কলকাতার প্লে-অফ ভাগ্য নির্ভর করছে।
আইপিএলের পয়েন্ট তালিকায় নজর রাখলে দেখা যাবে আরসিবি, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও রাজস্থান রয়্যালসের পয়েন্ট ১৪। আরসিবি ও মুম্বইয়ের একটি করে ম্যাচ বাকি। কলকাতা শনিবার জিতলে তাদেরও পয়েন্ট হবে ১৪। আরসিবি ও মুম্বই পয়েন্ট নষ্ট করলে তখন একটা সুযোগ আসবে কেকেআরের সামনে।
পিচ নিয়ে ঘন হচ্ছে ইডেন (Eden) ও নাইটদের (KKR) যুদ্ধের মেঘ। পিচ নিয়ে পূর্বেই অভিযোগ এনেছিল নীতিশ রানা (Nitish Rana)। নীতিশের দাবি সব দল নিজেদের ঘরের মাঠে সুবিধা মতো পিচ বানাচ্ছে। একমাত্র কলকাতা সেই সুবিধা পাচ্ছে না। এমনকি নাইটদের দেওয়া হচ্ছে না পছন্দ মতো উইকেটও। লখনউ ম্যাচের আগে একথা জানানা কেকেআর অধিনায়ক নীতিশ রানা। যা নিয়ে কেকেআর এবং বঙ্গ ক্রিকেট দুই দলের মধ্যে তপ্ত হচ্ছে পরিবেশ।
আসলে, ইডেনের পিচ পেস সহায়ক। কিন্তু নাইটরা দল তৈরি করেছেন স্পিনারদের উপর ভরসা করে। ফলে ইডেনের পিচ থেকে তেমন কোনও সাহায্য পান না তাঁরা। আর তা নিয়েই রুষ্ট কেকেআর। তা বারবার প্রতিফলিত হয়েছে নীতীশের কথাতে।
তবে, নাইটদের এই অভিযোগ নিয়ে ইডেনের পিচ প্রস্তুতকারক সুজন মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কোনও দলের কথা শুনে পিচ তৈরি করতে বাধ্য নন তিনি। নিয়ম অনুযায়ী কাজ করা হয়েছে।
ইডেনের পিচ পেস সহায়ক। কিন্তু নাইটরা দল তৈরি করেছেন স্পিনারদের উপর ভরসা করে। ফলে ইডেনের পিচ থেকে তেমন কোনও সাহায্য পান না তাঁরা। আর তা নিয়েই রুষ্ট কেকেআর। তা বারবার প্রতিফলিত হয়েছে নীতীশের কথাতে।
ইডেনে (Eden) ম্যাচ জেতাতে বড় ভূমিকা রেখেছেন কেকেআর (KKR) অধিনায়ক নীতিশ রানা (Nitish Rana)। নীতিশ রাণার ব্যাট থেকে এসেছে একটি মূল্যবান ইনিংস। কিন্তু ম্যাচ জিতিয়ে জরিমানার মুখে কেকেআর অধিনায়ক। ম্যাচ ফি-র টাকা ফাইন হবে তাঁর। সোমবার প্রথম ব্যাট করে পাঞ্জাব সুপার কিংস তোলে ১৭৯ রান। সেই রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালই করেন ওপেনার জুটি। তবে একটা সময় পরপর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় কেকেআর। পরে নীতিশ শক্ত হাতে ম্যাচ ধরে, পরে অবশ্য রাসেল ও রিঙ্কুর দাপটে ম্যাচ জেতে কেকেআর।
কিন্তু ম্যাচ জয়ের আনন্দের মধ্যেই আসে খারাপ খবর। দলের স্লোওভার রেটের জন্য জরিমানা করা হল নাইট অধিনায়ক নীতিশকে। জানা গেছে, ১২ লাখ টাকা দিতে হবে তাঁকে জরিমানা বাবদ। বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে, চলতি আইপিএলে এটা যেহেতু প্রথম ভুল তাই ১২ লাখ জরিমানা করা হয়েছে। পরে যদি একই ভুল হয়, সেক্ষেত্রে জরিমানার পরিমাণ আরও বাড়বে।
আইপিএলে এই মরশুমে স্লোওভার রেটের কারণে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিকে জরিমানা দিতে হয়েছে। এবার সেই তালিকায় ঢুকে পড়লেন নীতিশও।
সোমবার কেকেআরের কাছে একদিকে যেমন ছিল পাওয়ার প্লে-র লড়াইয়ে টিকে থাকার ম্যাচ, তেমনই ছিল প্রতিশোধের। প্রথম লেগে পাঞ্জাবের কাছে হেরেছিল কেকেআর। ঘরের মাঠে সেই হারের বদলা নিল তারা।
রবিবার, ২৩ এপ্রিল আইপিএল-এর (IPL) সিএসকে বনাম কেকেআর-এর (KKR-CSK) ম্যাচ ছিল জমজমাট। তবে সেদিনের ম্যাচ ছাড়াও মাঠে দর্শকদের জন্য আরও এক বিশেষ চমক ছিল। কারণ সেদিন ইডেনে দেখা গিয়েছে বাঙালি অভিনেত্রী তথা বং ক্রাশ ঋতাভরী চক্রবর্তীকে (Ritabhari Chakraborty)। ম্যাচ দেখতে যাওয়ার একগুচ্ছ ছবি-ভিডিও শেয়ার করেছেন তিনি। তা দেখেই ধেয়ে আসতে থাকে নেটিজেনদের প্রশ্ন। 'কোন দলের পক্ষে ঋতাভরী?' তবে তার উত্তর পাওয় গিয়েছে তাঁর ছবির ক্যাপশনেই।
রবিবার কলকাতার মাঠে খেলা হলেও এদিন যেন পুরো গ্যালারি হলুদেই ভরে গিয়েছিল। কলকাতার ফ্যান যেন ছিল হাতেগোনা। তবে ঋতাভরীর হাতে দেখা গিয়েছে, কেকেআর-এর পতাকা। যা দেখে বোঝা গেল, তিনি কলকাতা নাইট রাইডার্সের পক্ষেই রয়েছেন। ফলে এই দেখে কিছুটা হলেও অন্যান্য কেকেআর ফ্যানরা খুশিই হয়েছেন। তাঁকে গলা ফাটিয়ে কেকেআর-এর জন্য চিয়ার করতে দেখা গিয়েছে। যদিও কেকেআর-এর পরাজয়ে মন ভেঙেছে কেকেআর ফ্যানদের। তবে ঋতাভরীর ক্যাপশন দেখে মনে বল পেয়েছেন কেকেআর ফ্যানরা।
ম্যাচের দিন ঋতাভরী আবার অভিনেত্রী জুহি চাওয়ালার সঙ্গেও ছবি তুলেছেন। সেই ছবিও নিজের ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন। সেই ছবিতেই ক্যাপশনে লেখা, 'ম্যাচ ডে! যে যা কিছুই বলুক। কেকেআর আমার মনে বিরাজ করে। আমরা জয়ী হই বা হেরে যাই, কলকাতাই রাজত্ব করবে।'
মণি ভট্টাচার্য: 'একদিন হবে না, কিন্তু একদিন হবেই' ড্রেসিং রুমে বসে সতীর্থদের সেদিনের কথা শোনাচ্ছিলেন রিঙ্কু সিং (Rinku Singh)। ২০২২ সালে একটুর জন্য ম্যাচটা (IPL) জেতাতে সফল হননি তিনি। ড্রেসিংরুমে ফিরে এসে সতীর্থদের বলেছিলেন, 'একদিন হবে না, কিন্তু একদিন হবেই।' সাতবছর পর সুযোগ পেয়ে শেষ ওভারে ৫টা ছক্কা মেরে, হারতে বসা ম্যাচ কেকেআরকে (KKR) জিতিয়েছেন রিঙ্কু সিং। হয়েছেন সেই রাতের নায়ক। শুক্রবার ঘরের মাঠে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে নামবেন তিনি। রিঙ্কুর ঘনিষ্ঠ মাধ্যম সূত্রে খবর, রিঙ্কু তাঁর ঘনিষ্ঠ মাধ্যমে বলেছে, এই সবে নায়ক হওয়া শুরু। আরও নায়ক হওয়া বাকি।
গতবারের চ্যাম্পিয়ন গুজরাতের কাছে দুঃস্বপ্ন হয়ে থাকবে ওই ওভারটি। শেষ ৫ বলে ২৮ রানের জবাবে ৫ টাই ছক্কা মারে রিঙ্কু। ম্যাচ জিতে মনে করেন বাবা ও পরিবারকে। ম্যাচ জিতে রিঙ্কু এই জয় তার বাবাকে উৎসর্গ করেছিল। তাঁর বাবা পেশায় একজন ছোট্ট ব্যবসায়ী। আর্থিক অনটনে ঝাড়ুদার হতে হয়েছিল আজকের নায়ক রিঙ্কুকে। একেই হয়ত প্রত্যাবর্তন বলে। ঝাড়ুদার থেকে কেকেআর নায়ক রিঙ্কু হওয়ার লড়াইটা খুব একটা সহজ ছিল না। কিন্তু ও থেমে যায়নি।
২০২২ সালে লখনউয়ের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে ১৫ বলে ৪০ রান করে ঘরে ফিরতে হয়, একটুর জন্য হাতছাড়া হয় ম্যাচ। রিঙ্কুর ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, ওই রাতে ড্রেসিং রুমে ফিরে সতীর্থদের বলেছিলেন, 'একদিন নয়, কিন্তু একদিন হবেই।' আজ অর্থাৎ শুক্রবার ঘরের মাঠে নামবে কলকাতা। ইতিমধ্যেই বিক্রি হয়ে গিয়েছে ওই খেলার সমস্ত টিকিট। ৬৮ হাজারের ইডেন যে শুধু কেকেআর-কে নয়, বরং রিঙ্কু সিং নামক জ্বলজ্বলে নায়ককেও দেখতে আসবে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। এটাই তো চেয়েছিল রিঙ্কু। চেয়েছিল রিঙ্কুর পরিবার। গোটা কলকাতা, ব্যতিরেকে গোটা খেলার মাঠ রিঙ্কুর জন্য চেঁচিয়ে উঠবে, এর থেকে বেশি রিঙ্কু কীই বা চেয়েছিল!
শুক্রবার ঘরের মাঠ ইডেনে (Eden Gardens) খেলতে নামবে কলকাতা নাইট রাইডার্স (KKR)। প্রতিপক্ষ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ (SRH)। গত দুটি ম্যাচে জিতেছে কলকাতা। এখন লক্ষ্য হ্যাট্রিক। অন্যদিকে, গত ম্যাচে মরশুমের প্রথম জয় পেয়েছে হায়দরাবাদ। ফলে, তারাও প্রতিপক্ষ কেকেআরকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় তুলে নিতে মরিয়া।
শুক্রবার ইডেনে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে খেলতে নামছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ইতিমধ্যে ম্যাচের টিকিট প্রায় সব শেষ। ফের রিঙ্কু ঝড় দেখতে উৎসাহী কেকেআর অনুরাগীরা। ম্যাচের কথা মাথায় রেখে দর্শকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিয়ে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। রাত সাড়ে ১১টার পর বাড়ি ফিরতে যাতে অসুবিধা না হয়, তার জন্য অতিরিক্ত দু'টি মেট্রো চালানো হবে।
মেট্রো রেলের তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার রাত ১২.১৫ মিনিটে এসপ্ল্যানেড স্টেশন থেকে দু'টি বিশেষ ট্রেন ছাড়বে। একটা যাবে দক্ষিণেশ্বরের দিকে। আর একটি যাবে কবি সুভাষের দিকে। মেট্রো ছাড়ার আগে পর্যন্ত এসপ্ল্যানেড স্টেশনে টিকিট কাউন্টার খোলা থাকবে। স্মার্ট কার্ড ও টোকেন দুইই পাওয়া যাবে।
এ মরশুমে আরসিবি অর্থাৎ ব্যাঙ্গালোরের (RCB) প্রথম ম্যাচেই মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠে কিং কোহলি (Virat Kohli)। দীর্ঘ ৮৩ দিন পর আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ইডেনে (Eden Gardens) নামছেন কোহলি, কেকেআরের (KKR) বিরুদ্ধে ভালো ট্রাক রেকর্ড নিয়ে নামছেন তিনি। কোহলির ফর্ম নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই চিন্তায় থাকবে কেকেআর। কেকেআরের বোলিং নিয়েও একই চিন্তায় আছে কেকেআর। সাকিবের অনুপস্থিতি যে ভাবাচ্ছে কেকেআরকে সেটা স্পষ্ট।
মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে আরসিবিআর হয়ে বিরাট কোহলি, নট আউট থেকে ৪৯ বলে ৮২ রান করে। তাঁর ইনিংসে ছিল ৬ টি বাউন্ডারি ও ৫টি ওভার বাউন্ডারি। বৃহস্পতিবার ইডেনের ম্যাচে বিরাটকে আটকানোর সুপরিকল্পনা করবে কেকেআরের বোলিং কোচ ভরত অরুন। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে বিরাটকে ম্যাচের প্রথম দিকেই আউট করতে, প্রথম থেকেই টিম সাউদির বলে সুইং দরকার। এছাড়া ব্যবহার করা যেতে পারে সুনীল নারিনকে। নারিনের বিরুদ্ধে বিরাট আইপিএলে বিরাট ৩ বার আউট হয়েছেন। এবং ৯৮ বল খেলে ১০১ রান করেন। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই নারাইনকে দিয়ে বিরাট কে আউট করার অস্ত্র হিসেবে লাগাতে পারে। এ ছাড়া বরুন চক্রবর্তীকে কাজে লাগাতে পারে কেকেআর।
ইডেনে আরসিবির রেকর্ড যেমন ভালো তেমনিই মোলায়েম। এখানে বিরাটের দলের সর্বনিন্ম ৪৯ রানের টোটাল আছে। সূত্রের খবর, ইডেনে বিরাট ১১ টি ম্যাচ খেলে ৩৩২ রান করেছে, একটি করে সেঞ্চুরি ও একটি করে অর্ধসেঞ্চুরির রেকর্ড আছে, এবং আইপিএলে ইডেনে বিরাটের স্ট্রাইকরেট ৪১,৫০। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ইডেনে আইপিএলের সর্বোচ্চ রান ২৩২। এছাড়া ইডেনে দ্বিতীয় ব্যাটিং অর্থাৎ রান তাড়া করে জেতার সংখ্যা ৭৮টি ম্যাচের মধ্যে ৪৭ টি। কেকেআর আইপিএলে ৭৪টি ম্যাচের মধ্যে ৪৫টি ম্যাচ জয়লাভ করেছে, এবং ২৯ টি ম্যাচ হেরে গিয়েছে।
বিরাট ম্যাচের আগে যে কার্যত উন্মাদনা রয়েছে শহর জুড়ে সেটা স্পষ্ট। বুধবার সন্ধ্যাতেই আইপিএলে কেকেআরের বিরুদ্ধে খেলতে কলকাতায় এসেছেন কিং কোহলি। বৃহস্পতিবার ইডেনে ৭.৩০ থেকে এই খেলা শুরু হবে।
বিক্রেতা: দাদা আইপিএলের টিকিট লাগবে?
ক্রেতা: কত?
বিক্রেতা: কোন টিকিট লাগবে?
ক্রেতা: ১০০০ টাকার টিকিট!
বিক্রেতা : ৩৫০০ টাকা।
ক্রেতা: একটু কম হবে না।
বিক্রেতা: না।
তেমন কিছু না, এটা ইডেনে আইপিএল-র টিকিট নিয়ে দরদামের কথোপকথন সিএন ডিজিটালের প্রতিনিধি মণি ভট্টাচার্য ও একজন অসৎ ব্যবসায়ী অর্থাৎ টিকিটের কালোবাজারির সঙ্গে যুক্ত এক ব্যক্তির। কোথাও এই টিকিট বিক্রির চেষ্টা চলছে ৩০০০ টাকায়, কোথাও আবার ৩৫০০ টাকা। এই মরশুমের আইপিএলে ইডেনে প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে বৃহস্পতিবার। কলকতার ঘরের মাঠের বিপক্ষে নামছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। অর্থাৎ বিরাট কোহলির দল, ৮৩ দিন পর ইডেনে নামছেন কিং কোহলি। এছাড়া ২০১৯-এর পর এই ২০২৩, কলকাতা নাইট রাইডার্স ঘরের মাঠে আইপিএল খেলতে নামছে। ফলে স্বাভাবিক কোহলির ঝড়ে এবং নাইট রাইডার্সের ভাবেই মেতে রয়েছে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স। এরই মধ্যে ইডেনের টিকিট নিয়ে কালোবাজারির অভিযোগ উঠল একদল অসৎ কারবারীদের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার ইডেনে খেলার আগে উন্মাদনা রয়েছে চোখে পড়ার মতো। স্বাভাবিক ভাবেই শহরের ক্রিকেটপ্রেমী জনতার মধ্যে বৃহস্পতিবারের ম্যাচের টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। এরই মধ্যে অভিযোগ মাঠের পিছন দিকে ৭০০ টাকার টিকিট বিক্রি হচ্ছে কারও কাছে ২০০০ টাকা। আবার কারও কাছে ১৫০০ টাকা।
বুধবার গোটা দিন এভাবেই চললো আইপিএল টিকিটের কালোবাজারি। বৃহস্পতিবার আইপিএলে ইডেনে ৬৮ হাজার আসন যে টইটম্বুর থাকবে নিশ্চিত। কিন্তু এই কালোবাজারি নিয়ে অভিযোগ তুলছে সাধারণ ক্রিকেট প্রেমীরা। এ বিষয়ে নিয়ে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গলের কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁদের ফোনে পাওয়া যায়নি।
নকশালবাড়ির বিজয়নগরে একটি চা বাগানে হঠাত্ চিতাবাঘের হামলা। যার ফলে জখম দুই যুবক। আহতরা হলেন অভিষেক লাকরা (২৩) ও শঙ্কর মুন্ডা (২৪)। জানা গিয়েছে, বিজয় নগর চা বাগানে ঘুরতে আসেন পাহাড়গুমিয়া রাইকোঠা লাইনের দুই যুবক। তাঁদের অজান্তেই একটি চিতাবাঘ হামলা চালায়। এই ঘটনায় জখম সেই দুই যুবক।
তাঁরা সম্পর্কে জামাইবাবু এবং শ্যালক। তাঁরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই জঙ্গলে চলে যায় চিতাবাঘটি। যার ফলে দু'জনেই গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন। একজনের আঘাতের পরিমাণ বেশি। স্থানীয়রা ২ যুবককে উদ্ধার করে নকশালবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানেই তাঁরা চিকিৎসাধীন।
এই ঘটনায় আহত এক যুবক জানান, 'তারা যে বাগানে গিয়েছিলো সেখানের আশপাশে চিতাবাঘ আছে কিনা সেটা জানা ছিলো না।' জামাইবাবুর তুলনায় শ্যালকের বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে জানান।
প্রসূন গুপ্ত: বাংলার রাজনীতিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ এক বর্ণময় চরিত্র। একদিকে রাজনীতির দৌড়ঝাঁপ যেমন থাকে আবার এই মানুষটি সকালে একেবারেই অন্য মুডে। প্রাতঃভ্রমণে বেড়িয়ে দলমত নির্বিশেষে চায়ের আড্ডায় বসে পড়েন এবং সেখানে শুনেছি রাজনীতির বিষয় থাকে কম, আড্ডাই বেশি। দিলীপ ঘোষ খুব সিনেমা প্রেমী নয় কিন্তু কখনও হয়তো দেখেও ফেলতে পারেন কোনও ছবি। দিলীপবাবুর রাজনীতির বাইরে প্রিয় বিষয় খেলাধুলা। এক সময়ে যখন তিনি সংঘ প্রচারক ছিলেন তখন শরীরচর্চা করেছেন, লাঠি খেলা থেকে অন্য খেলাতেও যোগ দিয়েছেন। ফুটবল ক্রিকেট তার প্রিয় খেলা হলেও ভারত অলিম্পিকে গেলে টেনশন নিয়ে সেই খেলাও দেখেন, যদি হাতে সময় থাকে। কিন্তু খেলা দেখাটা তাঁর কাছে অবসর যাপনের অন্যতম বিষয়। সম্প্রতি বিশ্বকাপ ফুটবল গেলো। রাতের খেলাগুলিতো দেখেছেন সময়ে পেলে বিকেলের খেলাও দেখতে কসুর করেননি দিলীপ ঘোষ।
এই প্রতিবেদককে একবার বলেছিলেন, আরে সকলেই তো দেখছি কোনও না কোনও দেশের সমর্থক। আমার ভালো লেগেছে এশিয়ার দলগুলিকে। গোড়া হিন্দুত্ববাদী কি তিনি? দিলীপের কথায় তা বিতর্ক ছড়ালেও খেলার বিষয় নিয়ে একেবারে নিরপেক্ষ। জানিয়েছিলেন, দেখবেন আগামী দিনে ইরান জাপান সৌদি আরবরা ফাইনাল রাউন্ডে খেলবে। এদের খেলাতেই নাকি মুগ্ধ ছিলেন দিলীপ ঘোষ।
ক্রিকেটেও দিলীপ ঘোষকে ভারতের হয়ে গলা ফাটাতে দেখা যায়। তিনি কপিল দেবের ভক্ত। কথায় কথায় বলেন আমি আর কপিল, যখন তখন দুধ খেয়ে হজম করতে পারি।কপিলের মূল শক্তি যে দুধে তা বলতে কসুর করেন না দিলীপ ঘোষ।
এহেন দিলীপ ঘোষ বৃহস্পতিবার ইডেনে গিয়ছিলেন ভারত আর শ্রীলংকার দ্বিতীয় একদিবসীয় ম্যাচ দেখতে। না মোটেই ক্লাব হাউসের ভিভিআইপি গ্যালারিতে নয় বরং একেবারে আম জনতার মাঝে বসে খেলা উপভোগ করলেন তিনি। ভারতীয় স্পিনার কুলদীপের বোলিংয়ে উচ্ছ্বসিত দিলীপ। কিন্তু পরে ভারত ব্যাট করতে নেমে দ্রুত তিন উইকেট হারানোতে ভয়ানক নার্ভাস হয়ে পড়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত রাহুল আর হার্দিকের খেলায় যেন স্বস্তি পেলেন তিনি। জয়ের স্ট্রোক নিতেই উচ্ছ্বাসে লাফালেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর পাশে বসে থাকা সবাই হয়তো বিজেপি সমর্থক নয়, কেউ বা তৃণমূলের কিংবা বাম সমর্থক। তারাও দিলীপকে প্রায় জড়িয়ে ধরলেন। মাঠে কি আর রাজনীতি থাকে? এখানে সকলেই ভারতকে ভোট দেবে।
ভারত-শ্রীলঙ্কা (India-Srilanka ODI) একদিনের ম্যাচের আগে ইডেন গার্ডেনস পরিদর্শনে কলকাতার নগরপাল বিনীত গোয়েল (Kolkata CP Vineet Goyel)। মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে ছিলেন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। ম্যাচ আয়োজনের নিরাপত্তাজনিত প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন নগরপাল। ছিলেন লালবাজারের উচ্চপদস্থ পুলিসকর্তারা। ৬ বছর পর ইডেন গার্ডেনসে (Eden Gardens) আয়োজিত হবে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ। দ্বিতীয় এই একদিনের ম্যাচের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতেই এদিন ইডেন পরিদর্শনে আসেন কলকাতার নগরপাল।
এদিন পুলিস কমিশনার ছাড়াও ছিলেন জয়েন্ট সিপি (হেড কোয়ার্টার) শুভংকর সিনহা সরকার-সহ অন্য উচ্চপদস্থ পুলিসকর্তারা। দর্শকাসন থেকে লোহার নেট নিয়ে নিরাপত্তা কী রয়েছে সেটা দেখেন পুলিসকর্তারা। পাশাপাশি দর্শকদের প্রবেশ এবং প্রস্থান পথ কীভাবে থাকবে, সে নিয়ে আলাদা করে বৈঠক করেন তিনি। এই সময়ই বাবুঘাট দিয়ে গঙ্গাসাগর মেলায় যাওয়ার একটা ঢল থাকে, সেই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আরও সতর্ক কলকাতা পুলিস।
এদিকে এবার ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে অনেক আকর্ষণ রয়েছে। এবার ইডেনে পাওয়া যাবে নতুন ভিআইপি লাঞ্চ, থাকছে নবরূপে সুসজ্জিত প্রেস বক্স। এদিন থেকেই খুলেছে ভারত শ্রীলঙ্কা একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের টিকিট বিক্রির উইন্ডো। অনলাইনে সমস্ত টিকিট ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গিয়েছে। অনেকে অফ লাইনের আশায় ভিড় জমাচ্ছেন ইডেন গার্ডেনসের টিকিট কাউন্টারে। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, রোহিত শর্মার লাকি স্টেডিয়াম ইডেন গার্ডেন। তাই বিরাট আর রোহিত শর্মার খেলা দেখার জন্য উৎসাহিত ক্রিকেট প্রেমী বাঙালি।
ক্রিকেটের খেলা বেড়েছে, আগে যেমন শুধুই ১টি টেস্ট পেত বছরে ইডেন গার্ডেন বা তারও পরে বছরে একটি টেস্ট অথবা একটি ওয়ান ডে। ইডেনে খেলা হতো কলকাতার প্রথম ডিভিশনের খেলাগুলি বিশেষ করে ফাইনাল। ওই ম্যাচে ভিড় করে খেলা দেখার লোক ছিল না। আজকের দিন আলাদা, আগে যেমন ভারতে ৫টি ক্রিকেট মাঠ ছিল, যেখানে বাইরের দেশ খেলতে আসত। মুম্বাই দিল্লি চেন্নাই কানপুর এবং কলকাতা। কিন্তু এখন দেশজুড়ে অসংখ্য অত্যাধুনিক স্টেডিয়াম গড়ে উঠেছে। খেলাও বেড়েছে অনেক, যেমন আইপিএল। আইপিএলের কলকাতার একটি দলই আছে কেকেআর। মাঠ বলতে ওই ইডেন।
ইতিমধ্যে মুম্বাইতে তিনটি ক্রিকেট মাঠ হয়েছে। আগে ছিল গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার কাছে ব্র্যাবোর্ন স্টেডিয়াম। পরে তৈরি হয় চার্চগেট স্টেশনের সামনে ওয়ানখেড়ে স্টেডিয়াম এবং সবশেষে গত কয়েক বছর আগে হয়েছে মুম্বাইয়ের কাছে নবী মুম্বাইয়ে ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়াম। প্রতিটি স্টেডিয়ামে লোক ধারণ করতে পারে ৭৫ হাজারের বেশি। কলকাতায় আগে ইডেনে বসার আসন ছিল প্রায় ৯০ হাজার কিন্তু আধুনিকীকরণ করার পর তা দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজারের মতো। সৌরভ গাঙ্গুলি সিএবির সভাপতি হওয়ার পর থেকেই আরও একটি স্টেডিয়াম করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। মুখ্যমন্ত্রী হাওড়ার ডুমুরজলাতে কিছু জমি দেওয়ার কথা ভাবেন। সেই মোতাবেক সৌরভ ডুমুরজলাতে গিয়ে জমি দেখে বুঝতে পারেন এটি আগে জলাজমি ছিল। ফলে এখানে স্টেডিয়াম হতে পারে কিন্তু উইকেট বা পিচ বানানো কঠিন। তিনি এবছর এপ্রিলে মমতার সঙ্গে দেখা করে সমস্যার কথা জানান।
এবারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে বিকল্প জমি হিসাবে নিউ টাউনে ২৪ একর জমি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। জমির বিষয় মোটামুটি চূড়ান্ত। যদিও এটি সরকারি স্টেডিয়াম হবে না, যেমন ইডেন। কিন্তু পরিশেষে মুম্বাইয়ের মতোই কলকাতার পাশে গড়ে উঠবে আরও একটি স্টেডিয়াম যেখানে ১ লক্ষ দর্শক বসে খেলা দেখতে পারবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ইডেন গার্ডেন্সে আইপিএলের জোড়া প্লে অফ। ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে ক্রিকেটের নন্দনকানন। টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। মঙ্গলবার ২৪ মে সাড়ে সাতটায় ইডেনে গুজরাত টাইটান্স (Gujarat Titans) বনাম রাজস্থান রয়্যালস (Rajasthan Royals)-এর ম্যাচ। অন্যদিকে, বুধবার ২৫ মে রয়েছে লখনউ সুপার জায়েন্টস (Lucknow Super Giants) বনাম রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (Royal Challengers Bangalore-এর লড়াই।
মঙ্গলবার ও বুধবার এই দুদিনই আইপিএলের ম্যাচ শেষ হতে রাত এগারোটা পেরিয়ে যেতে পারে। অত রাতে ফিরবেন কীভাবে ক্রিকেটপ্রেমীরা? এর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করল কলকাতা মেট্রো।
মেট্রো রেলের তরফে স্পেশাল মিডনাইট মেট্রো সার্ভিস থাকছে। কলকাতা মেট্রো রেলের তরফে জানানো হয়েছে, মঙ্গল ও বুধবার রাত বারোটায় একটি ট্রেন ছাড়বে এসপ্ল্যানেড থেকে দক্ষিণেশ্বরের দিকে। অন্য ট্রেনটি ছাড়বে এসপ্ল্যানেড থেকে কবি সুভাষ স্টেশনের দিকে।
মেট্রো রেলের তরফে আরও জানানো হয়েছে, সব স্টেশনে থামবে এই স্পেশাল ট্রেন। স্মার্ট কার্ড ও টোকেন কিনে সফর করা যাবে স্পেশাল মিডনাইট ট্রেনে।
সব মিলিয়ে প্রস্তুতি তুঙ্গে। জানা গেছে বৃষ্টি মোকাবিলায় ইডেনে পাঁচটি সুপার সপার থাকবে অর্থাৎ বৃষ্টি থামলেই দ্রুত জল যাতে বের করে দেওয়া যায়। এখন শুধু সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা।