
শনিবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু নৈশভোজে আমন্ত্রণ করেছেন সদস্য় দেশের রাষ্ট্রনেতাদের। কী থাকছে সেই নৈশভোজের মেনুতে। প্রকাশ্যে এসেছে সেই মেনু কার্ডও। তার মধ্যে জায়গা পেল বাংলার দার্জিলিংয়ের চা।
এদিন নৈশভোজে থাকছে ভারতীয় ছোঁয়া। জানা গিয়েছে, নৈশভোজের স্টার্টারে থাকছে পাত্রম। বিশেষ জায়গা করে নিয়ে মিলেট। থাকছে ঝাল চাটনি। মেন কোর্সে জায়গা করে নিয়েছে ভানবারনম। কেরালার লাল চাল ও উৎকর্ষ মাশরুম থাকছে। সঙ্গে থাকবে মুম্বইয়ের পাওভাজি, কাশ্মীরে বাকারখানি। শেষপাতে থাকছে, ইলাচি ফ্লেভারের হালুয়া ও মোরোব্বা।
নৈশভোজের পর অতিথিদের জন্য থাকবে কাশ্মীরের কাহওয়া, ফিল্টার কফি ও দার্জিলিং চা।
তিনদিনের মার্কিন সফরে গিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। আজ তাঁর সফরের দ্বিতীয় দিন, আর এদিন বিশেষ নৈশভোজের (Dinner) আয়োজন করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, হোয়াইট হাউসে (White House) মোদী পৌঁছতেই বিশেষ সম্মান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। এক বিশেষ নৈশভোজেরও আসর পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন জিল বাইডেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী নিরামিষভোজী। আর সেই কথা ভেবেই তাঁর জন্য বিশেষ খাবারের আয়োজন করা হয়েছে। সূত্রের খবর, হোয়াইট হাউসের রান্নাঘরের দায়িত্বে রয়েছেন সেখানেরই প্রধান শেফ নিনা কার্টিস।
প্রধানমন্ত্রীর নৈশভোজের দায়িত্বে রয়েছেন জিল বাইডেন। তিনিই শেফ নিনা কার্টিসকে নিরামিষ খাবার তৈরির দায়িত্ব দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, খাবারের প্রথমেই রয়েছে ম্যারিনেটেড মিলেট, গ্রিন কর্ন কার্নাল স্যালাড, তরমুজ, ট্যাঙ্গি অ্যাভোকাডো সস। এরপর রয়েছে স্টাফড পোর্তোবেলো মাশরুম, ক্রিমি স্যাফরন ইনফিউজড রিসোটো। শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী মোদী নন, আরও ৪০০ জন অতিথির এদিন আমন্ত্রণ রয়েছে। তাঁদের জন্য রয়েছে মাছের পদ। লেমন ড্রিল ইয়োগার্ট ও সুমাক রোস্টেড সি বাস নামে দু’টি মাছের পদ। এখানেই শেষ নয়, শেষপাতে রয়েছে মিলেট কেক, সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন স্কোয়াশ। ডের্জাটের জন্য থাকবে গোলাপ ও এলাক দেওয়া স্ট্রবেরি শর্টকেক।
জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর জন্য এই বিশেষ নৈশভোজের আয়োজনে সমস্ত খাবারেই ভারতীয় ছোঁয়া রয়েছে। দেশের পতাকা রং যেমন দেখা যাবে খাবারের উপর তেমনি, দেশের জাতীয় পাখি ও জাতীয় ফুলের রংও ফুটে উঠবে খাবারের মাধ্যমে। ভারতের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্যই এমন উদ্যোগ বলে জানা গিয়েছে।
গৌতম গম্ভীর ও বিরাট কোহলি (Virat Kohli) এই দুইয়ের বিতর্ক এখন সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ২২ গজে বিরাটের আগ্রাসন এর আগেও দেখা গিয়েছে। কিন্তু এবারে তা যেন এক অন্য মাত্রায় পৌঁছে গিয়েছে। গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে তুমুল বিতর্কের পরই বিরাটকে অনুষ্কার সঙ্গে দেখা যায় ধর্মীয় স্থানে। তখন নেট দুনিয়ায় এমনও শোনা যাচ্ছিল যে, 'মাথা ঠান্ডা রাখতেই কী তবে ভগবানের দুয়ারে বিরাট!' তবে এবারে বিরাটকে দেখা গেল স্ত্রী অনুষ্কার সঙ্গে নৈশভোজে যেতে। ছবিও শেয়ার করেছেন বিরাট। কিন্তু এতেও ফের প্রশ্ন নেটিজেনদের, 'বিরাটকে গম্ভীর কেন দেখাচ্ছে?'
প্রায় সারাক্ষণই বিরাটকে খোশমেজাজেই দেখা যায়। আবার তাঁর পাশে স্ত্রী ও কন্যা থাকলে তো কোনও কথাই নেই। খুশি তখন তাঁর মুখেই ফুটে ওঠে। রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছেন তিনি আবার বাহুডোর রয়েছেন অনুষ্কাও, তবুও বিরাটের মুখে যেন নেই তাঁর সেই উজ্জ্বল হাসি। একান্তে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়েও মনে যেন নেই কোনও খুশি। কেমন যেন একটা চিন্তিত দেখাচ্ছে তাঁকে। এমনটাই মন্তব্য নেটিজেনদের।
বিরাটের এমন 'চিন্তিত' মুখ দেখেই নেটিজেনরা মজা করেই মন্তব্য করেছেন, 'বিরাট আপনি আরেকটু হাসতেই পারতেন, নয়তো আপনাকে সবাই বলবে বিরাট এত গম্ভীর কেন?' কেউ আবার লিখেছেন, 'তাঁকে ১ কোটি জরিমানা দিতে হবে তো কী হয়েছে, ছবি শেয়ার করে ৭ কোটি উপার্জন করে নিলেন।'
সামাজিক মাধ্যমের দৌলতে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের (Swastika Mukherjee) মেয়েকে অনেকেই চেনেন। নেটিজেনরা ও জানেন স্বস্তিকার ছোট্ট মেয়েটি এখন অনেক পরিণত। অভিনেত্রীর কন্যা বর্তমানে কলকাতায় স্কুলের পাঠ চুকিয়ে মুম্বইতে স্নাতকের পড়াশোনা করছেন। জীবনে প্রেম এসেছে। সেই গোপন কথাটি গোপন না রেখে, ঘোষণা করেছেন সামাজিক মাধ্যমেও। প্রেমিকের সঙ্গে কাটানো বেশ কিছু মুহূর্তের ছবি দিয়েছিলেন সামাজিক মাধ্যমে (Social Media)। স্বস্তিকা মেয়ের সেই পোস্টে কমেন্ট করেছিলেন, এবার একসঙ্গে ডিনার ডেটেও গেলেন।
নেটিজেন এবং ভক্তরা জানান, অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় 'আল্ট্রা মর্ডান'। বিশেষ করে প্রেমের বিষয়ে তিনি বেশ খোলামেলা। তাই মেয়ের প্রেম-সম্পর্ককেও নিজের জীবনে স্বাগত জানিয়েছেন। স্বস্তিকা কন্যা অন্বেষা, শ্লোক চন্দনের সঙ্গে প্রেম করছেন। হবু জামাইকে একটু বুঝে নিতেই বোধহয়, সময় কাটাচ্ছেন একসঙ্গে। সঙ্গে ছিলেন মেয়েও। হবু জামাইকে কেমন লেগেছে স্বস্তিকার? বোঝা যায় তাঁর সামাজিক মাধ্যম থেকে।
দক্ষিণ কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে ডিনারে গিয়েছিলেন স্বস্তিকা। সেই ছবি পোস্ট করেছেন সামাজিক মাধ্যমে। শ্লোককে যে তাঁর বেশ পছন্দ তা ছবির ঘনিষ্ঠতা ও অভিনেত্রীর মুখের হাসি থেকেই স্পষ্ট। তবে ডিনার শেষে মিষ্টিমুখ করা হয়নি স্বস্তিকার। তাই শ্লোককে সেই কথা মনে করিয়েছেন। খুব তাড়াতাড়ি আরও একটা ডেট প্ল্যান করার নির্দেশ দিয়েছেন শ্লোককে।
অর্পিতাকে (Arpita Mukherjee) বাড়তি নজরদারির জন্য রাখা হয়েছে আলিপুর মহিলা সংশোধনাগারের (Alipur Woman Correctional Home) ২ নম্বর ঘরে। এতদিন ভালো ব্যবহারকারী বন্দি, যাঁরা সারদার সেকেন্ড ইন কমান্ড দেবযানী মুখোপাধ্যায়ের কাছে বিউটিশিয়ানের পাঠ নিতেন এবং টেলারিংয়ের কাজ করেন, তাঁদের বাড়তি সুবিধা দিয়ে জেলের এই ঘরে রাখা হত। সূত্রের খবর, সেখানেই রাখা হয়েছে অর্পিতাকে।
জেলেরই একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্পিতা কাল রাতে জেলে ঢুকে কিছুক্ষণ কান্নাকাটি (Crying) করেন। রাতে খাবার (Dinner) দেওয়া হলেও খাননি। আজ সকালে অবশ্য চা-বিস্কুট খেয়েছেন।
অন্যদিকে, পার্থ চট্টোপাধ্যায় আসছেন শুনেই তৎপরতা বেড়েছিল প্রেসিডেন্সি জেলে। ব্লিচিং দিয়ে পরিষ্কার করা হয়েছিল বিভিন্ন এলাকা। প্রথমে হাসপাতালের ৫ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে মূলত ভিভিআইপিরা থাকেন। সেখান থেকে রাতের দিকে ২ নম্বর ওয়ার্ডের পয়লা ২২ কেবিনে নিয়ে যাওয়া হয়। পার্থ চট্টোপাধ্যায় মিনারেল ওয়াটার চান। তাঁর জন্য কাল এক লিটারের এক ক্রেট মিনারেল ওয়াটার আনা হয়েছে। প্রথমে মনে করা হয়েছিল, তাঁকে মেঝেতেই কম্বল পেতে শুতে হবে। কিন্তু পরে লোহার ফোল্ডিং খাটের ওপর একটি তোষক বিছিয়ে শুতে দেওয়া হয় তাঁকে। তাঁর জন্য দুটি বালিশ আনা হয়েছে। একটি মাথার, অন্যটি পাশ বালিশ।
রাতে স্বাভাবিক বিশ্রামেই কাটিয়েছেন পার্থ। রুটি, ডাল, সবজি খেয়েছেন অল্প পরিমাণে।
দুটি কম্বল দেওয়া হয়েছিল, পেতেই শুয়েছেন এবং ওষুধ খেয়েছেন সময় করে।
খাবার পরিবেশন করে না দেওয়ায় স্ত্রীকে খুন করলেন স্বামী। এমন ঘটনা শুনে চমকে উঠছেন! তবে বাস্তবিক এই ঘটনার সাক্ষী থাকল দিল্লিবাসী।স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে ধৃত স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের পর এই তথ্য হাতে পেয়েছে দিল্লি পুলিস।
জানা গিয়েছে, একসঙ্গে বসে মদ পান করছিলেন স্বামী-স্ত্রী। একসময় স্ত্রীকে খাবার পরিবেশন করতে বলেন স্বামী। স্ত্রী তখন খাবার দিতে রাজি না হওয়া তাঁকে খুন করে বসেন স্বামী। তবে মদ্যপ স্বামী বুঝতে পারেননি স্ত্রী মারা গিয়েছেন। স্ত্রীয়ের মৃতদেহের সঙ্গেই রাত্রিবাস করেন অভিযুক্ত। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বুঝতে পারেন স্ত্রীকে হত্যা করেছেন তিনি। এরপর ওই ব্যক্তি ৪০ হাজারের বেশি নগদ নিয়ে পালিয়ে যান।
শনিবার পুলিস জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বিনোদ কুমার দুবে (৪৭)। তিনি দক্ষিণ দিল্লির সুলতানপুর এলাকার বাসিন্দা। পুলিসের উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তা বলেন, 'গত শুক্রবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটের দিকে জরুরি নম্বরে তাঁদের কাছে একটি ফোন আসে। অভিযোগ করা হয়, স্ত্রী সোনালির (৩৯) সঙ্গে ঝগড়ার সময় দুবে তাঁকে পিটিয়েছেন। পরে তাঁকে বালিশ চাপা দেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশের একটি দল। অভিযোগকারীর সঙ্গেও কথাবার্তা বলে। এরপর পালিয়ে যাওয়া স্বামীর অবস্থান শনাক্ত করে গ্রেফতার করে পুলিস।'
পুলিসের (দক্ষিণ) অতিরিক্ত উপকমিশনার পবন কুমার বলেন, দুবের কাছ থেকে ৪৩ হাজার ২৮০ টাকা, ২টি মদের বোতল এবং রক্তের দাগযুক্ত বালিশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিসকে অভিযুক্ত বলেছেন, বৃহস্পতিবার রাতে তিনি ও তাঁর স্ত্রী সোনালি একসঙ্গে মদ পান করেন। এরপর স্ত্রীকে খাবার দিতে বলেন দুবে। তবে সোনালি খাবার দিতে রাজি হননি। এতে দুজনের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে দুবেকে চড় মারেন সোনালি। এতে রেগে গিয়ে তাঁকে খুন করেন দুবে। অর্থ নিয়ে দিল্লি থেকে পালাতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে তার আগেই গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বঙ্গ সফরের দ্বিতীয় তথা শেষদিনে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেহালার বাড়িতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। পূর্ব ঘোষিত সূচি মেনেই শুক্রবার সন্ধ্যার কিছু পরে বিসিসিআই সভাপতির বাড়িতে পৌঁছন তিনি। প্রায় ৪৫ মিনিট থেকে নৈশভোজ সেরে বেরিয়ে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিন দাদার বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন অমিত মালব্য, শুভেন্দু অধিকারী, স্বপন দাসগুপ্ত, সুকান্ত মজুমদার এবং স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়।
সৌরভের বাড়িতে বসে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নৈশভোজ আদতেই সৌজন্য সাক্ষাৎ। এই বার্তা প্রথম থেকেই দিয়ে আসছেন দাদা। এদিন তাঁর অন্যথা হয়নি। এদিকে, নিরামিষভোজী অমিতকে আপ্যায়নে কী কী ছিল মেনুতে? বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাত, রুটি, লুচি, বেগুন ভাজা, ডাল মাখানি, আলুর দম, ভেজিটেবল কাটলেট, পনিরের আইটেম। আর শেষ পাতে দই, রসগোল্লা, কাজু বরফি।
উল্লেখ্য, নিরাপত্তার কারণে সেসময় সৌরভের বাড়িতে পরিবারের মোট আট জনের অনুমতি ছিল সেসময় বাড়িতে থাকার। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়, সৌরভের মা নিরুপা গঙ্গোপাধ্যায়, সৌরভের দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় এবং সৌরভের দুই আপ্ত সহায়ক এবং দুই পরিচারিকা।
কোপেনহেগেনের আমানিয়েনবর্গ প্রাসাদে ডেনমার্কের রানীর নৈশভোজের আমন্ত্রণ গ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ডেনমার্ক সফরকে সম্মান জানাতে এই নৈশভোজ আয়োজন করেন রানী মার্গারেট-২। তাঁর ইউরোপ সফরে ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী ম্যাটে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন নরেন্দ্র মোদী। পরিবেশ রক্ষা এবং অবাধ বাণিজ্য নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছতে দীর্ঘ আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্রনেতার।
গ্রিন স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ প্রশ্নে দু'দেশের মধ্যে প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকও হয়েছে। এই সফরে উঠে এসেছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ প্রসঙ্গ। যেখানে অবিলম্বে যুদ্ধ থামিয়ে কূটনৈতিক পথেই ঝুলে থাকা সমস্যা সমাধানের পক্ষে সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। দুই রাষ্ট্রের মধ্যে নয়টি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। এমনটাই বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর।
#WATCH | Queen of the Kingdom of Denmark, Margrethe II hosted an official dinner for Prime Minister Narendra Modi at Amalienborg Palace in Copenhagen, Denmark. pic.twitter.com/HaU9vYre0y
— ANI (@ANI) May 3, 2022
এই সফরে ভারতীয়দের প্রতি ডেনমার্ক প্রশাসনের মনোভাবের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এমনকি, ডেনমার্কে উন্নয়নে ভারতীয়দের অবদানকে কুর্নিশ জানান মোদী। এই সফরের তৃতীয় ধাপে তিনি প্যারিস উড়ে যাবেন। বৈঠক করবেন সদ্য নির্বাচিত হয়ে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোর সঙ্গে।