পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক সিভিক ভ্যালেন্টিয়ারের। ঘটনায় আহত আরও একজন। গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বজবজের নোদাখালিতে। জানা গিয়েছে, মৃত ওই সিভিক ভলেন্টিয়ারের নাম সুরজিৎ মণ্ডল (২৯)। বাড়ি সোনাপুর এলাকায়। আহতের নাম ধ্রুব ঢালি। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জানা গিয়েছে, গতকাল দুপুর দুটো নাগাদ বাড়ি থেকে বের হয়েছিল ওই ভলেন্টিয়ার। এরপর ডিউটি সেরে ধ্রুব ঢালির সঙ্গে বাইকে করে দুইজন মিলে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় সাতগাছিয়ার কাছে বাইক দুর্ঘটনা ঘটে। এরপর স্থানীয়রা দেখা মাত্রই তাঁদের দুজনকে উদ্ধার করে মুচিশা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এরপর সেদিন রাতে হাসপাতালে থেকে সুরজিৎ-এর বাড়িতে ফোন করে বলা হয় হাসপাতালে আসার জন্য। তারপর সুরজিৎ-এর পরিবারের লোকজন হাসপাতালে গিয়ে তাঁকে দেখতে পায়নি। তারপর চিকিৎসকেরা জানায় সুরজিতের শারীরিক অবস্থা অবনতির কারণে তাঁকে কলকাতা বিদ্যাসাগর হাসপাতালে স্থান্তরিত করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনাকে ঘিরে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এক মহিলার (Woman) ওজন ১৬০ কেজি, অবাক হচ্ছেন? তবে এমনটাই সত্যি। সূত্রের খবর, এক ৬২ বছর বয়সী মহিলার ওজন ১৬০ কেজি, ফলে নড়াচড়া করতেই পারেন না বলে জানা গিয়েছে। এই অবস্থায় তিনি শুয়েছিলেন বিছানায়,আর আচমকাই বিছানা থেকে পড়ে যান তিনি। এর পর তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁকে ওঠাতে না পেরে অবশেষে ডাকেন বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, সেই মহিলাকে অবশেষে নিচ থেকে উঠিয়ে নিরাপদে বিছানায় শুইয়ে দেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, এমন অবাক করা ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) থানের (Thane) ও বৃহস্পতিবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে।
সূত্রের খবর, মহারাষ্ট্রের থানের ওয়াঘবিল এলাকার এক বাড়িতে এমন এক ঘটনা ঘটে, যা শুনে হতবাক প্রত্যেকে। জানা গিয়েছে, ৬২ বছর বয়সী এক মহিলা কোনও এক অসুস্থতার কারণেই তাঁর ওজন ১৬০ কেজি হয়েছে। ফলে তাঁর পক্ষে নড়াচড়া করাও খুবই কষ্টকর। কিন্তু হঠাৎই তিনি একদিন বিছানা থেকে পড়ে যান। এর পর তাঁর পরিবারের কেউই তাঁকে মেঝে থেকে বিছানায় ওঠাতে পারেননি। তার পর তাঁরা বাধ্য হয়ে প্রথমে দমকল বাহিনীকে ফোন করেন। এছাড়াও ফোন করা হয়েছিল থানে পুরনিগমেও। দ্রুত কোনও ব্যবস্থার আর্জি জানান মহিলার পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি জানানো হয় পুরনিগমের বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগে। এর পর তাঁরা তড়িঘড়ি মহিলার বাড়িতে পৌঁছন ও মহিলাকে টেনে ফের বিছানায় নিরাপদে তুলে দেন। জানানো হয়েছে, মেঝেতে পড়ে যাওয়ার জন্য তেমন কোনও আঘাত পাননি তিনি। পুরনিগমের বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের এক সদস্য জানিয়েছেন, এর আগে এমন উদ্ধারের কাজ তাঁরা কখনও করেননি।
ট্রাফিক সার্জনকেও ঘুষি মেরে নাক ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল মুরগি ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। বুধবার হরিদেবপুর এলাকার ঘটনা। অভিযোগ উঠেছে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মী সহ সিভিক ভলান্টিয়ারকে মারধর করার। সূত্রের খবর, অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে হরিদেবপুর থানার পুলিস। আহত পুলিস আধিকারিককে প্রাথমিক চিকিৎসার পর হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্তের নাম ভিকি চক্রবর্তী। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে ভিকি স্কুটিতে চড়ে মুরগি নিয়ে দোকানে যাচ্ছিল। অভিযোগ, সেই সময় এক সিভিক ভলান্টিয়র এসে তার পথ আটকায়। যার জেরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্কুটি নিয়ে পড়ে যায় সে। এরপর মাটি থেকে উঠে কোনও কথা না বলেই সোজা মারধর করতে থাকে সিভিক ভলান্টিয়রকে এমনটাই অভিযোগ। ভিকি থামাতে এগিয়ে আসেন কর্তব্যরত ট্রাফিক সার্জেন্ট অনিরুদ্ধ বিশ্বাস।
অভিযোগ, তাঁকেও মারধর করে অভিযুক্ত। ঘুষি মেরে ওই পুলিশ আধিকারিকের নাক ফাটিয়ে সে। এই ঘটনার খবর পেয়ে পরবর্তীকালে এলাকায় আসে হরিদেবপুর থানার পুলিশ ফোর্স। তারা ভিকি চক্রবর্তীকে গ্রেফতার করে।
মণি ভট্টাচার্য: রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) অশান্তি ও হিংসায় প্রথম থেকেই রাজ্য পুলিস প্রশাসন এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) দিকেই আঙ্গুল তুলছে বিরোধী সব রাজনৈতিক দলগুলি। কিন্তু এর মধ্যেই সিভিক ভলান্টিয়ারকে পঞ্চায়েত নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করাকে নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। সূত্রের খবর, রাজ্যের বহু বুথে সিভিক ভলান্টিয়ারকে দেখা গেছে রীতিমত পুলিশের ভূমিকায়। কোথাও সিভিক ভলান্টিয়ার লাইন সামলাচ্ছেন, কোথাও সামলাচ্ছেন ঝামেলা। কিংবা কোথাও বুথ পাহাড়ার কাজেই ব্যবহার করা হচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ারকে। এখন প্রশ্ন উঠছে আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সিভিক ভলান্টিয়ারকে ভোটের কাজে ব্যবহার করা হল কেন?
সূত্রের খবর, কলকাতা হাইকোর্টের পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত একটি মামলায় বিচারপতি মান্থা নির্দেশ দিয়েছিল, কোনোভাবেই নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও কাজে সিভিক ভলান্টিয়ার ব্যবহার করা যাবেনা। এছাড়া সম্প্রতি রাজ্য পুলিস প্রশাসনের তরফে একটি নির্দেশিকা দিয়ে জানানো হয়েছিল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সংক্রান্ত কোনো কাজে সিভিক ভলান্টিয়ারকে ব্যবহার করা যাবে না। তা সত্ত্বেও কেন এই নিয়ম মানা হলো না তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
বিরোধীদের অভিযোগ রাজ্য নির্বাচন কমিশন রাজ্য সরকারের তাবেদারি করছে সে কারণেই বহু বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবহার না করে সিভিক ভলেন্টিয়ার কে নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করছে। যদিও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে গতকাল অর্থাৎ শনিবার বিরোধীরা সব পক্ষই কমিশনের বিরোধিতা করে জানিয়েছিল। নির্বাচন সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ করার কোনো ইচ্ছেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ছিলনা। বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে সিভিক ভলেন্টিয়ার মোতায়েন নিয়েও জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।
সূত্রের খবর এখনও অবধি হওয়া হিংসায় রাজ্যে ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও সে বিষয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা শনিবারই জানিয়েছিলেন ভোট শান্তিপূর্ণ করা রাজ্য পুলিস ও প্রশাসনের দায়িত্ব। কোনোভাবেই সেই দায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনের উপর বর্তায় না এবং রবিবার সকালে তিনি জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে মোট ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মালতিপুরের দুঃসাহসিক ডাকাতি (robbery) এবং সিভিক (Civic) খুনের ঘটনায় গ্রেফতার (arrest) দুই অভিযুক্ত। বৃহস্পতিবার ধৃত দুইজনকে ১৪ দিনের পুলিস হেফাজতের আবেদন জানিয়ে চাঁচল মহকুমা আদালতে পেশ করে চাঁচল থানার পুলিস। এই ঘটনার পরেই উঠছে একাধিক প্রশ্ন?
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ধৃত ওই দুই ব্যক্তিকে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে মেডিকেল টেস্ট করাতে নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের পাহাড়ায় রয়েছে সিভিক ভলেন্টিয়াররা। আর তারপরে প্রশ্ন উঠেছে কেন এই ধরনের একটি ভয়াবহ ডাকাতি এবং সিভিক খুনের ঘটনায় অভিযুক্তদের পাহাড়ায় সিভিক ভলেন্টিয়ারদের রাখা হচ্ছে? কেন পুলিস কনস্টেবল নেই?
পুলিস সূ্ত্রে খবর, ডাকাতিতে বিহার ও ঝাড়খন্ড যোগ রয়েছে। সেক্ষেত্রে সীমান্তবর্তী এলাকায় নাকা চেকিংয়ের সময় তাদের আটকানো গেল না কেন? স্বর্ণ ব্যবসায়িকাকে লক্ষ্য করে গুলি এবং বোমা বিস্ফোরণ। সেক্ষেত্রে ডাকাত দলের কাছে তো আগ্নেয়াস্ত্র বোমা ছিল। তবে নাকা চেকিংয়ের সময় সেগুলিকে ধরা হলো না কেন?
মৃত সিভিক ভলেন্টিয়ারের স্ত্রী বলছেন, তাঁর স্বামীকে ভিলেজ পুলিস ফোন করে বলে ডাকাত ধরার কথা। এই ভিলেজ পুলিস কে? মৃত সিভিক ভলেন্টিয়ারকে কে বা কারা ফোন করে কি বলেছিল? একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার ডিউটি তে না থাকার পরেও তাকে কি অবস্থায় পাঠানো হয়েছিল? প্রশ্ন উঠেছে পুলিস তো জানত এরা ডাকাত। তবে এদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা রয়েছে। সেক্ষেত্রে একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার যে ডিউটিতে ছিল না তাঁকে কিভাবে ডাকাত দল ধরতে পাঠালো পুলিস?
বারাসত-হাসনাবাদ শাখার ট্রেনের (Train) সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী (Suicide) হন এক সিভিক ভলেন্টিয়ার। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দেগঙ্গা (Deganga) থানার বারাসত-হাসনাবাদ শাখার ভাসিলা-হাড়োয়া রোড ষ্টেশনের মাঝে বনবিবি তলায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছয় দেগঙ্গা থানার পুলিস (Police)। শুক্রবার ভোরে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বারাসত নিয়ে যাওয়া হয় রেল পুলিসের তরফে। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, মৃত ওই যুবকের নাম ডেভিড দেবনাথ(৩২)। তিনি দেগঙ্গা থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার ছিলেন। বৃহস্পতিবার রাতে বারাসত-হাসনাবাদ শাখার ভাসিলা-হাড়োয়া রোড ষ্টেশনের মাঝে বনবিবি তলায় শেষ ডাউন ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেন ওই যুবক।
মৃতের পরিবার সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে সাইকেল নিয়ে বার হন ডেভিড। রাতে বাড়ি ফিরছে না দেখে তাঁর স্ত্রী ফোন করেন। কিন্তু সেই মুহূর্তে স্থানীয় এক ব্যক্তি ডেভিডের ফোনটি ধরে আত্মহত্যার কথা জানান। তারপরেই ঘটনাস্থলে যায় পুলিস।
অটো চালকদের সঙ্গে সিভিক পুলিসের (Civic police) তর্কবিতর্ক পরিণত হয় মারামারিতে। ঘটনায় আহত পাঁচ সিভিক পুলিস। ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, শ্যামনগর স্টেশনের সামনে অটো রাখা নিয়ে অটো চালকদের সঙ্গে এক সিভিক পুলিসের বচসা বাধে। এরপর খবর পেয়ে আরও সিভিক পুলিস সেখানে ছুটে গেলে ঝামেলা আরও বেড়ে যায়। তারপরে সিভিক পুলিসদের সঙ্গে অটোচালকদের মারামারি শুরু হয়। যার ফলে আহত হন পাঁচ সিভিক পুলিস।
এক সিভিক পুলিস জানিয়েছেন, সাত আটজন অটোচালক একটি অটোতে একজোট হয়ে বসে সিভিক পুলিসদের ধমকাতে থাকেন। স্টেশনে যে সিভিক পুলিস ছিলো তাঁর গায়ে প্রথম হাত তোলেন অটোচালক। তখনই সেই সিভিক বাকি সিভিক কর্মীদের ফোন করে ডেকে পাঠান। বাকি সিভিকরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হতেই পিছন থেকে আচমকাই ২০-৩০ জন অটোওয়ালা মিলে তাঁদেরকে মারধর করতে আরম্ভ করেন বলে অভিযোগ। এমনকি ট্রাফিক অফিসারকেও তাঁরা মারধর করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিস এসে পৌঁছয় এবং সিভিকদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
আইন রক্ষকের বিরুদ্ধে এবার ধর্ষণের (Harrasment) অভিযোগ। এক গৃহবধূকে (Woman) ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার দুই সিভিক ভলান্টিয়ার (Civic Volunteer)। ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) লাভপুর থানা এলাকায়।
জানা গিয়েছে, গত সোমবার চার বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন ওই গৃহবধূ। সেখানেই কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন দুই সিভিক ভলান্টিয়ার। ছোট্টু দত্ত ও সুমিত মুখোপাধ্যায়। লাভপুর থানায় সিভিক ভলান্টিয়ার হিসেবে কর্মরত। তাঁদের কাছে জল আছে কিনা জিজ্ঞাসা করেন ওই গৃহবধূ। পরিস্থিতি বুঝে শিশুকন্যাকে আটকে রেখে ওই গৃহবধূকে মন্দিরের অতিথিশালায় ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে।
প্রথমে, কে কী বলবে এই ভয়ে কাউকে এই ঘটনার কথা জানাননি গৃহবধূ। পরে নিজের স্বামীর কাছে সবটা খুলে বলেন তিনি। বুধবার সন্ধ্যায় লাভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা গৃহবধূ। তারপরই তদন্তে নেমে লাভপুর থানার পুলিস দুই সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করে। বৃহস্পতিবার বোলপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয় এই দুই ভলান্টিয়ারকে। আদালত তিন দিনের পুলিস রিমান্ডের নির্দেশ দিয়েছে।
প্রচণ্ড দাবদাহে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু এক সিভিক ভলান্টিয়ারের (Civic Volunteer)। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে মালদার ইংরেজবাজার (Maldah Incident) থানার নরহরপুর গ্রামে। মৃতদেহের ময়না তদন্ত মালদা মেডিক্যাল কলেজের হাসপাতাল মর্গে। জানা গিয়েছে, মৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম পাণ্ডব মণ্ডল, বয়স (৩৭)বছর। পরিবারে রয়েছে স্ত্রী নিরুপমা মণ্ডল। পাণ্ডব মণ্ডল মালদা পুলিস লাইনে কর্মরত ছিলেন। আজ নববর্ষ উপলক্ষে তিনি কাজে ছুটি নিয়েছিলেন বলে পরিবার সূত্রে খবর।
পরিবার সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ছুটির দিনে চাষাবাদের কাজ করতেন পাণ্ডব। শনিবার বাড়ি থেকে কিছুটা দূরেই নিজের ক্ষেতে গিয়েছিলেন। আর সেখানেই প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই সিভিক ভলান্টিয়ার। পরিবারের সদস্যরা তড়িঘড়ি খবর পেয়ে ওই সিভিক ভলান্টিয়ারকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় স্থানীয় হাসপাতালে। সেখান থেকে অবস্থার অবনতি হওয়ায় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় পাণ্ডবকে। মেডিকেল কলেজে আনার পরেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। এই ঘটনায় পাণ্ডবের গ্রামে শোকের ছায়া। পরিবারের একমাত্র রোজগেরের এভাবে অকালমৃত্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সরকারি চাকরি প্রার্থনা করেছে পরিবার।
মনি ভট্টাচার্য: আইনশৃঙ্খলার (Law And Order) কাজে ব্যবহার করা যাবে না কোনও সিভিককে (Civic Volunteer)। এমনই নির্দেশিকা ছিল রাজ্য প্রশাসনের (State Administration) তরফে। কিন্তু সেই নিয়ম মানছেন ক'জন? এবার সিভিক ভলান্টিয়ারকে আইনশৃঙ্খলার কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠল শিয়ালদহ জিআরপির বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই শিয়ালদহ ডিভিশনের বনগাঁ জিআরপি থানায় হনুমান জয়ন্তীতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে ব্যবহৃত হয়েছে সিভিক ভলান্টিয়াররা।
সিভিক ভলান্টিয়ারদের ডিউটি রোস্টারের ছবি এক্সক্লুসিভ ছবি সিএন ডিজিটালে:
প্রসঙ্গত একটি ছবি সিএন ডিজিটালের হাতে এসেছে, যেখানে স্পষ্ট বনগাঁ জিআরপি-র অন্তর্গত বেশ কিছু রেল স্টেশনে সিভিক ভলান্টিয়ারদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ডিউটি দেওয়া হয়েছে। ওই ছবি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার অর্থাৎ এপ্রিল মাসের ৬ তারিখে বনগাঁ জিআরপি থানার অন্তর্গত আকাইপুর এবং গাংনাপুর রেলস্টেশনে সিভিকদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর সেটা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। কেন রাজ্য প্রশাসনের আইন রাজ্য পুলিস মানছেন না!
এ বিষয়ে রাজ্য রেল পুলিসের শীর্ষকর্তার সঙ্গে সিএন ডিজিটালের তরফে যোগাযোগ করা হলে, তিনি তদন্ত করে দেখছেন বলে প্রতিক্রিয়া দেন। এছাড়া এ বিষয়ে শিয়ালদহ ডিভিশনের এক কর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, 'সিভিকদের আইনশৃঙ্খলার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে না। তাঁদেরকে কেবল কনস্টেবলদের সাহায্য করার জন্য রাখা হয়েছে।' এবিষয়ে ওই শাখারই রাজ্য রেল পুলিসের এক কর্তা বলেন, 'সিভিকদের কাজ করানোর ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের সব নিয়মই মানা হচ্ছে।'
সিভিক (Civic volounteer) ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগের মামলায় তদন্তভার সিআইডির (Cid) হাতে তুলে দিল কলকাতা হাইকোর্ট (High Court)। হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা এই নির্দেশ দেন। সূত্রের খবর, সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে আগেই সরব হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা সিভিকদের কাজকর্ম সংক্রান্ত একাধিক নির্দেশিকা দিয়েছিলেন। তাঁর পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছিল সিভিক ভলান্টিয়ারের কী করা উচিত, কী করতে পারবেন, আর কী করতে পারবেন না! এ সংক্রান্ত বিষয়ে নির্দেশিকা দিতে বলেছিল রাজ্য পুলিসকে। এ সংক্রান্ত নির্দেশিকাও দিয়েছিল রাজ্য পুলিস কর্তৃপক্ষ।
এবার সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে টাকা তোলার অভিযোগের তদন্ত সরাসরি সিআইডি-র হাতে তুলে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। কল্যাণী পুরসভার এক তৃণমূল পুর প্রতিনিধির দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে এই নির্দেশ। শুক্রবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা জানিয়েছেন, এক্ষেত্রে পুলিসের বিরুদ্ধেও যেহেতু জড়িত থাকার অভিযোগ আছে, তাই নিরপেক্ষ সংস্থা হিসাবে সিআইডি তদন্ত করবে। এরপরেই নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে, ‘অদম্য’ সিভিক ভলান্টিয়ারদের রোখা যাবে কোন পথে?
রাত কেটে ভোর হতেই উধাও একাধিক বাসস্ট্যান্ড। সন্ধ্যায় যে রাস্তায় বাসস্ট্যান্ড দেখা গিয়েছিল ভোর হতে না হতে সেই বাসস্ট্যান্ড উধাও! শুধু সেখানে পড়ে রয়েছে ইট,বালি এবং সিমেন্টের স্তূপ। পুরো বেঙ্গালুরু শহরজুড়ে এভাবেই রাতারাতি ঘটছে 'স্ট্যান্ড চুরি'র ঘটনা। এবার এই চুরি যাওয়া তালিকায় নতুন নাম কল্যাণ নগর বাসস্ট্যান্ড। তবে বেশ কিছু বাসস্ট্যান্ড ভেঙে ফেলা হয়েছে বাণিজ্যিক কারণে। কিন্তু কল্যান নগরের বাসিন্দাদের দাবি, ১৯৯০ সালে বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারির উদ্যোগে। কিন্তু রাতারাতি সেই বাসস্ট্যান্ড স্রেফ চুরি হয়ে গিয়েছে।
২০১৫ সালের মে মাসে একটি গোটা বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে গিযেছিল। সেই বাসস্ট্যান্ডের চেয়ার, ছাদ, থাম পর্যন্তও চুরি গিয়েছিল। এছাড়াও ২০১৪ সালে কুড়ি বছরের পুরোনো রাজরাজেশ্বীনগরের একটি বাসস্ট্যান্ডও গায়েব হয়ে যায়। শহরের একাধিক বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে যাওয়ায় বেঙ্গালুরু পুরসভা বলেছে,'লোহা এবং ইস্পাত চোরা বাজারে বিক্রি করতেই বাসস্ট্যান্ডগুলি একের পর এক এভাবে চুরি যাচ্ছে।' তবে মেট্রো কিংবা অন্য স্থাপত্য নির্মাণে বাসস্ট্যান্ডগুলো অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হলেও কীভাবে পুকুর চুরির মতো বাসস্ট্যান্ডগুলি চুরি যাচ্ছে? এই প্রশ্ন তুলছেন নাগরিকরা।
সিভিক ভলান্টিয়ারদের (Civic) নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি করল রাজ্য (State) সরকার। আদতে সিভিক ভলেন্টিয়ারদের ভূমিকা ঠিক কী? তা জানতে চেয়ে আদালতের (Court) নির্দেশ ছিল, ২৯ মার্চের মধ্যে গাইডলাইন প্রকাশ করতে হবে। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে নির্দেশিকা জারি করল রাজ্য পুলিস। রাজ্য পুলিসের তরফ থেকে নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে জানানো হলো, এবার থেকে, কোনরকম আইন-শৃঙ্খলাজনিত পরিস্থিতিতে সিভিক ভলেন্টিয়ারকে ব্যবহার করা যাবে না। আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িত কোনও দায়িত্বপূর্ণ কাজ সিভিক ভলান্টিয়ারদের দেওয়া যাবে না। রাজ্য পুলিসের পক্ষ থেকে সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়ে এই মর্মে জারি হল সার্কুলার।
নির্দেশিকায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের কাজের দায়িত্ব এবং কর্তব্য নিয়ে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিসকে সহযোগিতা করবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। বিভিন্ন উৎসবে ভিড় সামলানো, বেআইনি পার্কিং রোখা ও মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিসকে সাহায্যকারীর ভূমিকা থাকবে তাদের। প্রসঙ্গত, রাজ্য পুলিসে এখন ১ লক্ষ ৭ হাজার ১৫ জন সিভিক ভলান্টিয়ার রয়েছেন। পাশাপাশি কলকাতা পুলিস এলাকায় রয়েছেন ৬ হাজার ৯৩২ জন। এবং সিভিক ভলান্টিয়ারদের বেতন ৯ হাজার টাকা।
প্রথমে সামনে এসেছিল খড়দহ থানার পুলিসের (Khardaha Police) রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে প্রকাশ্যে লরি ও ট্রাক থেকে টাকা তোলার ছবি। এবার সরাসরি ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠল খড়দহ থানার পুলিসের বিরুদ্ধে। শনিবার এমনই এক অভিযোগ করা হয় ব্যারাকপুর পুলিস কমিশনারের দফতরে।
অভিযোগ, সোদপুর সুখচর গীর্জা এলাকার বাসিন্দা এক যুবক রাস্তায় বিস্কুট কিনতে বেরিয়ে পুলিসের নিগ্রহের শিকার হন। এমনকি গোটা রাত থানার লকআপে কাটাতে হয় তাঁকে। শুধু তাই নয় যুবকের ও তাঁর পরিবারের মারাত্মক অভিযোগ, তাঁকে মারধর করা হয় এবং তাঁর থেকে আড়াই হাজার টাকা ছিনতাই করে নিয়ে নেওয়া হয়। এই অভিযোগ নিয়ে শনিবার ব্যারাকপুর পুলিস কমিশনারের দ্বারস্থ হয় সোদপুর সুখচর গীর্জা এলাকার পাঁজা পরিবার।
পরিবার সূত্রে দাবি, পাঁজা পরিবারের সন্তান সমন্বয় পাঁজা গত ১৪ তারিখ রাতে পাশের বাড়ি থেকে বিস্কুট আনতে বেরিয়েছিলেন। অভিযোগ, সেই সময় খড়দহ থানার একটি টহলদারী অটোতে দুইজন সিভিক ভলেন্টিয়ার ও একজন অফিসার এসে পৌঁছায় ওই স্থানে। এরপরেই শুরু হয় নিগ্রহের পর্ব। সমন্বয়ের দাবি, অটোর মধ্যে থেকে কেউ তাঁর মুখে বারবার টর্চ মারতে থাকেন। তখন সে বলেন যে, আলো তাঁর মুখে না মেরে, রাস্তায় একটু আলো ফেললে খুব ভালো হয়। এই কথা শোনা মাত্রই ওই অটো থেকে দুই জন সিভিক ভলেন্টিয়ার বেরিয়ে আসেন এবং তার ঘাড় ধরে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করতে থাকেন। এর প্রতিবাদ করলে তাঁকে বলপূর্বক অটোতে তুলে নেন।
অভিযোগ, অটোতে একজন খাকি উর্দি পড়া অফিসার বসে ছিলেন। কিন্তু তিনি দুইজন সিভিক ভলেন্টিয়ারদের সংযত থাকতে বলেননি বরং নির্বাক দর্শক হয়ে সেদিন সঞ্চালকের ভূমিকা পালন করছিলেন। এরপরেই তাঁকে অটোর মধ্যে চড় থাপ্পর মারে এবং অভব্য ভাষার ব্যবহার করে বলে দাবি সমন্বয়ের। এরইমধ্যে তাঁর মোবাইল থেকে আড়াই হাজার নগদ টাকা নিয়ে নেয় পুলিস বলে অভিযোগ।
সমন্বয়ের মা অভিযোগ জানিয়ে বলেন, তাঁর ছেলেকে ওই রাতে খড়দহ থানায় নিয়ে গিয়ে সারারাত লকআপে আটকে রাখে। থানার তরফে বলা হয়, সকালে ছেড়ে দেওয়া হবে তাঁর ছেলেকে। সকাল আটটার পর তাঁর স্বামী খড়দহ থানায় গেলে, থানার ডিউটি অফিসার বলে তাঁর ছেলেকে কোর্টে পাঠানো হবে। সমন্বয়ের মা, তাঁর ছেলেকে বিনা কারণে মারধর করে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে দেওয়া এবং মিথ্যা মামলা দেওয়ার পাশাপাশি পুলিস যে নির্মম অত্যাচার করেছে তাঁর সুবিচার চেয়েছেন অভিযোগ পত্রে।
তিনি আরও অভিযোগ করেন যে, থানার আধিকারিকেরা এই সমস্ত সিভিক ভলেন্টিয়ারদের দিয়ে রাতের অন্ধকারে সাধারণ মানুষদের উপর অন্যায় করছেন। রোজ তাঁদের বাড়ির সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে সিভিক এবং পুলিস অফিসার গাড়ি থেকে বেআইনিভাবে টাকা তুলছে। সেটারও প্রতিকার চেয়েছেন তিনি।
প্রাথমিক শিক্ষায়(Primary Education) সিভিক ভলান্টিয়ার-কাণ্ডে বাঁকুড়া(Bankura) জেলা পুলিসের(Police) নতুন বিবৃতি। হইচইয়ের পর নবান্ন নড়েচড়ে বসতেই অবস্থান বদল অঙ্কুর প্রকল্পের। অঙ্কুর নিয়ে বাঁকুড়া জেলা পুলিসের নতুন বিবৃতিতে বলা, কিছু মানুষ এই উদ্যোগকে বিদ্যালয়ের নিয়মিত ক্লাস প্রতিস্থাপনের প্রচেষ্টা হিসাবে দেখিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিকৃত, ভুল তথ্য। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাবিজ্ঞানের যে ক্লাসগুলি নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কোচিং ক্লাসের আকারে বিদ্যালয়ের পশাপাশি ক্লাসের মতো চলবে।
বাঁকুড়া পুলিসের বিবৃতিতে আরও বলেন, বর্তমান উদ্যোগের সঙ্গে বিদ্যালয়ের ক্লাসের কোনও সম্পর্ক নেই। বিদ্যালয়ের নিয়মিত ক্লাসের পরেই এই কোচিং চলবে। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এই ক্লাসগুলি কোনও বিদ্যালয়ে করা হবে না। উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শের পরে শিশু-শিক্ষার্থী এবং তাঁদের অভিভাবকদের সুবিধা অনুসারে নির্বাচিত স্থানগুলি থেকেই পরিচালিত হবে। বাঁকুড়া পুলিস জেলার সাধারণ মানুষদের জন্য নিরন্তর কাজ করে যাবে। আপনাদের গঠনমূলক প্রতিক্রিয়া সাদরে গ্রহণ করা হবে।
এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, বাঁকুড়া জেলা পুলিসের নেওয়া এই অঙ্কুর প্রকল্প ঘিরে বুধবার হইচই বাঁধে রাজ্য রাজনীতিতে। সরকারি স্কুলে পড়াবেন সিভিক ভলান্টিয়ার! ভলান্টিয়ারদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশি থাকলে সুযোগ দেওয়া হবে। সমাজের পিছিয়ে পড়া প্রাথমিক পড়ুয়াদের শিক্ষার মান উন্নতি করতে নয়া পদক্ষেপ নিয়েছিল বাঁকুড়া জেলা পুলিস। কিন্তু হইচই শুরু হতেই পদক্ষেপ করে নবান্ন।