
বিশ্বকাপে ভারতীয় ব্যাটিংয়ে চার নম্বরে কে ? যুবরাজ সিংয়ের পর এই জায়গায় আর কোনও স্পেশালিস্ট নেই। দিন কয়েক আগেই নিজেই এই ইস্যুকে উসকে দিয়েছিলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। যা নিয়ে বিস্তর আলোচনাও চলছে। রবি শাস্ত্রী থেকে সুনীল গাভাসকর, প্রায় সবাই এই ব্যাপারে নিজের মতামত দিয়েছেন।
এবার ভারতীয় ব্যাটিং অর্ডারে চার নম্বর নিয়ে নিজের মতামত দিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন অধিনায়ক অ্যাব্রাহাম ডেভিলিয়ার্স। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে এবিডি জানিয়েছেন, এই ভারতীয় দলে চার নম্বরে ব্যাট করতে পারেন, একজনই। তিনি বিরাট কোহলি। আইপিএলে বেঙ্গালুরুর একদা সতীর্থ উপর বিরাট ভরসাই দেখাচ্ছেন ডেভিলিয়ার্স।
এবিডির মতে, ভারতের পিচে কোহলিকে একটু নিচের দিকে রাখলেও কোনও ক্ষতি হবে না। বরং বিরাট রয়ে গেলে, শেষের দিকে ভারতের রান তুলতে অনেকটাই সুবিধা হবে। গত কয়েকদিন আগেই ভারতের মাটিতে এই বিশ্বকাপ কোহলির হবে বলেই বাজি ধরেছিলেন তিনি। এবার বিরাটকে চার নম্বরে পাঠাতেও অনুরোধ করলেন।
পুরনো ভারতীয় ক্রিকেটে আজ নতুন অধিনায়ক। গত ১১ মাসের চোটকে অতীত করে শুক্রবার ফের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছেন জসপ্রীত বুমরা। আয়ারল্যান্ডের দ্য ভিলেজে হতে চলেছে অধিনায়ক বুমরার অভিষেক। বিশ্বকাপকে পাখির চোখ করে ম্যাচের আগে বুমরা জানালেন, সিরিজ জিতে ফেরাই একমাত্র লক্ষ্য।
একদিনের বিশ্বকাপের আগে কোনও টেস্ট ম্যাচ নেই। তাই বুমরা জানিয়েছেন, তিনি ২০ এবং ৫০ দুটি ফরম্যাটের জন্যই নিজেকে তৈরি করেছেন। কারণ, তিনি জানেন আয়ারল্যান্ড তাঁর কাছে ওয়ার্ম-আপ সিরিজ। আসল লড়াই এশিয়া কাপ এবং ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে। সে কারণে অধিনায়ক বুমরা নয়, বোলার বুমরার উপর বাজি ধরতে বলছেন ২৯ বছরের এই ক্রিকেটার।
গত ১১ মাস ক্রিকেট থেকে দূরে ছিলেন। তবে হতাশাকে গ্রাস করতে দেননি। বরং নিজেকে চাঙ্গা রেখেছিলেন ফের মাঠে ফেরার উৎসাহ দিয়ে। আর ফিরেই নেটে তাঁর ইয়র্কার এখন ভাইরাল হয়েছে। একঝাঁক নতুন মুখ নিয়ে এবার আয়ারল্যান্ডের মাটিতে নামবেন ক্যাপ্টেন বুমরা এবং তাঁর টিম ইন্ডিয়া। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এশিয়া কাপের আগেই এই সিরিজ হতে পারে বিশ্বকাপ দলের ট্রায়াল।
ভারতীয় সময় শুক্রবার রাত সাড়ে সাতটায় শুরু হবে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট সংস্থা জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই প্রথম দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের টিকিট শেষ হয়ে গিয়েছে। সাড়ে ১১ হাজার দর্শকের এই মাঠে ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন অধিনায়ককে দেখা জন্য মুখিয়ে গোটা ক্রিকেট দুনিয়া।
ভালো খেলেও শেষমেশ বাংলাদেশ ও ভারতীয় মহিলা দলের ম্যাচ টাই হয়েছে শনিবার। তবে অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌরের আচরণ নিয়ে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের বিরোধিতার পাশাপাশি ব্যাট দিয়ে স্টাম্প ভেঙে দেন তিনি। ফলে শাস্তি পেতে হতে পারে হরমনকে।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২২৫ রানের টার্গেট নিয়ে নামে ভারতীয় মহিলা দল। স্মৃতি মান্ধানা এবং হারলিন দেওলের জুটি জয়ী হওয়ার দোরগোড়ায় এনে দিলেও আউট হয়ে যান স্মৃতি। তারপর ব্যাট করতে মানেম হরমন। ৩৪ ওভারের মাথায় আউট হন তিনি। এরপরেই আউট হওয়ার পর স্ট্যাম্প ভাঙেন এবং অ্য়াম্পায়ারদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরব হন।
মনে করা হচ্ছে হরমনকে নির্বাসিত করা হতে পারে। সঙ্গে ডিমেরিট পয়েন্টও যেগ হতে পারে। অতীতে একই শাস্তি পেতে হতে হয়েছে শাকিব আল হাসানকে। সেই একই পথে হাঁটতে হবে হরমনকেও।
বুধবার থেকে নতুন সিরিজ। ডোমিনিকা থেকে শুরু হবে ভারতের বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন অভিযান। তার আগেই ফের ভারত অধিনায়ক (Captain) রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) উপর বিরক্তি প্রকাশ করলেন ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর (Sunil Gavaskar)। প্রথম টেস্ট শুরুর আগে সানির বক্তব্য, বিশ্বকাপের আগে রোহিতকে আরও ফোকাস হতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও ভারতীয় দলকে দেখে মনে হচ্ছে যেন ছুটি কাটাতে গিয়েছে। এই অভিযোগও করেছেন সানি গাভাসকর।
এবারের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে ভারতীয় দল। গাভাসকরের মতে, এই সিরিজ থেকে নিজেদের ভুল শুধরে নিতে পারেন ভারতীয় ব্যাটাররা। কারণ, ওভালে তাঁরা যে ভুল করেছিলেন, তা এখনও ক্ষমা করা যাচ্ছে না। কিন্তু ভুল শুধরে নেওয়া তো দূরের ব্যাপার। সানি মনে করেন, ক্যারিবিয়ান সিরিজে ভারতীয় দলকে দেখে মনে হচ্ছে, দীর্ঘ ক্রিকেটের পর সবাই ছুটি কাটাতে এসেছেন।
শুধু রোহিত শর্মা নন, গাভাসকরের তোপ কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের দিকেও। সানির দাবি, ভারতীয় দলে আরও শৃঙ্খলা প্রয়োজন। এই ব্যাপারে তিনি জানান, সৌরভ ও ধোনির সময় এমনকী, বিরাটের সময়েও ভারতীয় দলে যে শৃঙ্খলা ছিল, এখন তার অনেক ঘাটতি। রাহুল দ্রাবিড়ের মতো কোচের কাছে এটা তিনি আশা করেন না।
শনিবার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) জন্মদিন (Birth Day)। আর জন্মদিনেই কি চমক দিচ্ছেন মহারাজ। রহস্যময় টুইট করে এমনই ইঙ্গিত দিলেন সৌরভ। প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক (Captain) জানালেন, জন্মদিনে বিশেষ ঘোষণা তৈরি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে সৌরভ টুইট করেন। তিনি লেখেন, '৮ জুলাই, আমার জন্মদিনে বিশেষ ঘোষণা করতে চলেছি। পাশে থাকুন।' কী ঘোষণা তা জানাননি সৌরভ। এবার কলকাতাতেই নিজের জন্মদিন কাটাতে চলেছেন সৌরভ। তাই জন্মদিনে কী ঘোষণা করবেন, তা নিয়ে জল্পনা বাড়ছে। টুইটের সঙ্গে একটি ছবিও পোস্ট করেন তিনি। সাদা কাগজে লেখা, 'লিডিং উইথ'। বায়োপিকে তাঁর চরিত্রে কে অভিনয় করবেন, তা জানাবেন! নাকি রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার বিষয় ঘোষণা করবেন! এসব নিয়েই জল্পনা বাড়ছে।
দীর্ঘদিন ধরে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বায়োপিক নিয়ে জট চলছে। প্রধান চরিত্রে কে অভিনয় করবেন, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। নাম উঠেছে রণবীর কাপুর, আয়ুষ্মান খুরানার মতো তারকাদের। সৌরভ নিজে যদিও বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেননি।
৪২ বছরে পা দিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের লিভিং লেজেন্ড মহেন্দ্র সিং ধোনি (MSD)। কিন্তু কিছু মানুষ থাকেন তাঁদের জীবনে দিন বাড়ে না। মনে হয় তাঁরা যেন আরও পরিণত হলেন। তেমনই একজন ভারতীয় ক্রিকেটের নয়া যুগের প্রবক্তা। তিনি মহেন্দ্র সিং ধোনি। আজ বিয়াল্লিশ বছরে পা দিলেন ক্যাপ্টেন কুল (Captain Cool)। কিন্তু কোনও হইচই নেই। আছে নিঃস্তব্ধতা আর ধীর-স্থির থাকার বার্তা। তবুও ভক্তরা তাঁকে ছাড়বেন কেন। সাতই জুলাই রাত বারোটা বাজতেই শুরু হয়ে গিয়েছে হ্যাপি বার্থডে এমএসডি।
পঞ্চমবার আপিএল জয়ের পর শুক্রবার প্রথম জন্মদিন পালন করবেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। তাতেও তাঁর জীবনে যেন কোনও উচ্ছ্বাস নেই। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি জানিয়েছেন, উচ্ছ্বাস তাঁকে ছুঁয়ে যায় না। বরং ওই সময় নিজেকে বার বার সামলে নিতে পছন্দ করেন তিনি। আসলে এই দর্শনেই তিনি বাকিদের থেকে পৃথক, ভিন্ন, ব্যতিক্রমী। সবসময়ে। তাই হাঁটুর ব্যথা তিনি বুঝতে দেন না। বুঝতে দেন না তাঁর বয়সের ভার।
বয়স তাঁর কাছে একটা সংখ্যা মাত্র। শেষবার আমেদাবাদের মাঠে আইপিএল জিতে তিনি জানিয়েছিলেন, অবসরের এটাই তাঁর কাছে সেরা মঞ্চ। কিন্তু তিনি এখনই অবসর নিতে চান না। বরং অপেক্ষা করতে চান আরও কয়েকটা দিন। ভক্তদের কাছে আজ এক বিশেষ দিন। সবাই অপেক্ষা করবেন ধোনি মন্ত্রের জন্য।
ফের ভারতের অধিনায়ক (Captain) হচ্ছেন শিখর ধাওয়ান (Sikhar Dhawan)? এশিয়ান গেমসে (Asian Games) ছেলেদের যে ভারতীয় দল পাঠানো হবে, তার অধিনায়ক করা হতে পারে ধাওয়ানকে। সেই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ৭ জুলাই অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠকে। এছাড়া একইসঙ্গে কোন ক্রিকেটারদের এশিয়ান গেমসে পাঠানো হবে, তাও ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে খবর।
সূত্রের খবর, রোহিত শর্মা বা বিরাট কোহলিদের মতো ক্রিকেটারদের এশিয়ান গেমসে পাঠানো হবে না। বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপের মাঝে এশিয়ান গেমস খেলতে গিয়ে বিশ্রাম হবে না তাঁদের। তাই যাঁরা মূলত বিশ্বকাপ বা এশিয়া কাপে খেলছে না, সেরকম ক্রিকেটারদের পাঠানো হবে এশিয়ান গেমসে। তবে, মেয়েদের ক্ষেত্রে সেরা দলই পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। এছাড়া, অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠকে বিসিসিআইয়ের স্পনসরশিপ এবং মিডিয়া স্বত্ব নিয়েও আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, চিনের হাংঝৌ শহরে এ বারের এশিয়ান গেমস অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।
৭ জুন থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। দুই দলই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের জন্য মুখিয়ে। ২০২৩ মরশুমে টেবিলের সবথেকে উপরে শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স মনে করছেন, আইপিএলের মানসিকতা ছেড়ে এবার বেরিয়ে আসতে হবে। আরও বেশি নিজেদের দেশের জন্য প্রস্তুত হবে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আইপিএলের দাপট নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক। কামিন্স মনে করেন, এক দশক আগে থেকে আইপিএল ক্রিকেটকে বদলানো শুরু করেছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন ট্রেন্ট বোল্ট। তারও প্রশংসা করেছেন কামিন্স। তিনি মনে করেন, আইপিএলের দাপটে আন্তর্জাতিক সূচি পরিবর্তিত হচ্ছে। গত বছরেও কেকেআরের হয়ে নামেন প্যাট কামিন্স। এবার ছিলেন না তিনি।
কামিন্স চান, তাঁর সতীর্থরা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের থেকে দেশে খেলার বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিন। যদিও কামিন্স মনে করেন, আইপিএলের লোভনীয় প্রস্তাব ফেরানোও সম্ভব নয়। তবে দেশের জন্য বিশ্বকাপ জয়, বা বড় সিরিজ জয়কে গুরুত্ব দিতে চান কামিন্স।
প্রসূন গুপ্ত: সোমবার বৃষ্টির সাথে এবং আহমেদাবাদের গুজরাত টাইটন্সের সঙ্গে লড়াই করে আবার টাটা আইপিএল কাপ এলো মহেন্দ্র সিং ধোনির হাতে। এই নিয়ে পঞ্চমবার ট্রফি জিতলো চেন্নাই সুপার কিংস। বিশেষজ্ঞ মহলের মুখে ফের ধোনির (Mahendra Singh Dhoni) প্রশংসা। হবে নাই বা কেন মাহি বারবার প্রমাণ করেছে দল ততটাই ভালো যতটা অধিনায়ক (Captain)।
অতি সাধারণ পরিবার থেকে ক্রিকেটে এসেছিলেন ধোনি। আসাই হতো না যদি না রাঁচি অধিবাসী এক অজানা বাঙালি না থাকতেন। বাবার তো মতই ছিল না। তাঁর বক্তব্য ছিল ছাপোষা পরিবারের ছেলে রেলে যা হোক একটা চাকরি করবে। এ ছাড়া ঝাড়খন্ডের মতো রাজ্য থেকে কে আবার ক্রিকেটার হয়েছে। কিন্তু ধোনির জেদ ও অধ্যাবসায় তাঁকে ক্রিকেট দুনিয়ায় স্বর্ণমুকুট পরিয়েছে।
২০০৪ এ একদিবসীয়তে আবির্ভাব এবং টেষ্ট দলে আসা পরের বছর। ৯০টি টেষ্ট খেলেছেন। অনায়াসেই শততম টেষ্ট অবধি যেতেই পারতেন কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় আচমকাই সরে দাঁড়ালেন। এর আগে নেতৃত্বও ছেড়েছিলেন। তবে একদিবসীয়তে রয়ে গেলেন। ২০১৯ এর পরে তাও ছেড়ে দিলেন। রইলো হাতে চেন্নাই সুপার কিংস।
রেকর্ড বইয়ে তাকালে যেমন প্রচুর রান রয়েছে তেমন উইকেটের পিছনে থেকে কেরামতিও প্রচুর। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত তাঁর নেতৃত্বে টি২০ এবং একদিবসীয়তে। এই রেকর্ড আর কারুর নেই।
ঠান্ডা মাথায় সহ খেলোয়ারদের চনমনে রাখতে পেরেছিলেন। কোনও খেলাতে তাঁকে কেউ মাথা গরম বা উত্তেজিত হতে দেখে নি। ক্যাপ্টেন কুল নাম হয়ে গিয়েছিল তাঁর। একটা সময়ে ভারত টেষ্টেও সেরা ছিল কিন্তু তখনও টেষ্টের বিশ্বকাপ ছিল না।
সোমবার ফের তাঁর নেতৃত্বে ট্রফি আসলো। ইদানিং তাঁর ব্যাটিংটি নষ্ট হয়ে গেছে কিন্তু কিপিং , স্ট্যাম্পিং আজও অসাধারণ। সোমবার তড়িৎ গতিতে গেলকে স্ট্যম্প করে অনেকটাই স্বস্তি দিলেন দলকে। ক্রমাগত মিস ফিল্ডিং হয়েছে, ক্যাচ পরেছে। ক্যামেরায় দেখা গিয়েছে ভুরু কোঁচকাচ্ছেন ধোনি। ব্যস ঐ অবধি। সামনের বছর আইপিএল খেলবেন কিনা জানা নেই তবে ধোনি যে কোনও মাঠে থাকলে গ্রাউন্ড ফুল হবে তা বাস্তব।
মণি ভট্টাচার্য: 'ধোনি' নামটার সাথেই যেন জড়িয়ে আছে আবেগ। নিজের ক্রিকেট জীবনের শেষ বয়সে এসেও তিনি যে সেই 'ক্যাপ্টেন কুল'ই রয়ে গেলেন সেটা আবার প্রমাণিত। ভারতীয় ক্রিকেটে তাঁর যা অবদান সেটা অনস্বীকার্য। হয়ত শেষবারের মত আইপিএল (Indian Premiere League) চ্যাম্পিয়ন হলেন ধোনি (Mahendra Singh Dhoni)। হয়ত এরপরে আইপিলের জমক অনেক কমে যাবে। এটাই কি ধোনির শেষ ম্যাচ! এই প্রশ্ন ওঠে আসছে ২০১৯-২০ সাল থেকে। এবারের এই একই প্রশ্নে ধোনির উত্তর, এখনও হাতে ৯ মাস আছে। নিজেকে ফিট রাখতে পারলে অবশ্যই খেলব। কিন্তু ধোনির কৃতিত্ব যে হৃদয়ের পাতায় লিখে রাখার মতই সেটা ক্রিকেট বিশ্ব জানে।
ভারতীয় ক্রিকেটকে আইসিসির শ্রেষ্ঠ ট্রফি দিয়েছে চেন্নাই। নিজের দল চেন্নাইকে দিয়েছে বহু সাফল্য। যে সাফল্য হয়ত ক্রিকেট বিশ্বে অন্যতম ও যুগান্তকারী। মাত্র ১.৩ কোটি টাকার বোলিং ডিপার্টমেন্ট চেন্নাইয়ের। অবশ্যই দীপক চাহারকে বাদ দিয়ে। যদিও পঞ্চম বারের আইপিএলে দীপকের ভূমিকা ছিল সামান্যই। চোট থেকে ফিরে দীপকের পারফরম্যান্স নজরকাড়া বটে। পঞ্চম বারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়ে ধোনির মুখে যেন চেনা অবিচলতা। কেবল দুটো দৃশ্য যা অচলায়তন ভেঙে নতুন দেখা গিয়েছে এবার। প্রথম শেষ বলে যখন ৪ রান দরকার। সেই যে তখন ঈশ্বর চোখ বুঝলেন, চোখ খুললেন না জেতার পরেও। জাদেজা চার মেরে যখন উচ্ছাস শুরু করে দিয়েছে তখন ধোনি চোখ খুললেন। হয়ত প্রার্থনাই করছিলেন। কিন্তু এ দৃশ্য ক্রিকেটপ্রেমীরা বহুদিন মনে রাখবে। এখানেই শেষ নয়। ম্যাচ জিতে মাহি ভাইয়ের ভক্ত জাড্ডু যখন মাহির কাছে এলো। তাঁকে কোলে তুলে নিয়ে কোথাও যেন সন্তর্পনে মাহিকে দেখা গেল আবেগঘন হতে। যা সচরাচর ক্রিকেট বিশ্ব দেখেনি।
ম্যাচ জিতে এই জয় তাঁর মাহি ভাইকে উৎসর্গ করেন জাদেজা। যদিও ধোনি প্রথম বলেই আউট হয়ে ঘরে ফেরেন। সোমবারের দিন হয়ত ধোনিদের নামেই ছিল। নইলে গুজরাতের এমন বোলিং বিভাগের সামনে ১৫ ওভারে ১৭১ রান তোলা সহজ ছিল না। এই ম্যাচ জয়ে ধোনির ভূমিকা অবশ্য অসীম। উইকেটের পিছনের দাঁড়িয়ে বিদ্যুৎ বেগে স্ট্যাম্প করলেন গিলকে। যদিও অন্যদিকে আর একটু হলেই চেন্নাই সমর্থকদের চোখে খলনায়ক হয়ে যেতে পারতেন ধোনি। অম্বাতি রায়ডু আউট হওয়ার সময় চেন্নাইয়ের দরকার ছিল ১৫ বলে ২২। ভেবেছিলেন আবার নিজের পুরনো ফিনিশার রূপ ফেরাবেন। কিন্তু ক্রিকেট কোনও চিত্রনাট্য মেনে হয় না। তাই ধোনিরও ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালের মতো নায়ক হওয়া হল না। প্রথম বলেই কভারে ক্যাচ এবং আউট।
যদিও ১৪ টি মরশুমে ১০ বার ফাইনালিস্ট, ও ৫ বার চ্যাম্পিয়ন ধোনিবাহিনী। সময় বদলেছে, দল বদলেছে, সঙ্গী বদলেছে কিন্তু ধোনির কেরামতি বদল হয় নি। সেই কেরামতির জোরেই হয়ত ২০১০, ২০১১, ২০১৮,২০২১,২০২৩। পাঁচবারের ভারত সেরা চেন্নাই এবং গোটা দলের পিছনে দাঁড়িয়ে অধিকাংশ কৃতিত্ব টাই ধোনির। ধোনির এই অবদান অবশ্যই মনে রাখার মত। মনে রাখা হবে।
চেন্নাই সুপার কিংস (CSK) অধিনায়ক (Captain) মহেন্দ্র সিং ধোনির (Mahendra Singh Dhoni) প্রশংসায় পঞ্চমুখ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। চলতি আইপিএলে প্রথম কোয়ালিফায়ারে গুজরাতকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে চেন্নাই সুপার কিংস। এবার পঞ্চমবার আইপিএল জেতার সুযোগ রয়েছে ধোনিদের সামনে। নেতা হিসেবে তিনি কতটা দক্ষ, তা আবারও প্রমাণ করে দিয়েছেন ধোনি। একই সুর দিল্লি ক্যাপিটালসের মেন্টর তথা প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের গলাতেও। ধোনির প্রশংসায় ফের পঞ্চমুখ সৌরভ।
সৌরভ এক জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'চেন্নাই সুপার কিংস এবং মহেন্দ্র সিংহ ধোনি এ মরসুমে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। আর ধোনির অধিনায়কত্বের তো তুলনাই হবে না। কীভাবে বড় ম্যাচ জিততে হয়, তা দেখিয়ে দিয়েছেন।' ধোনি ছাড়া এবারের আইপিএল মরসুমে নজরকাড়া আরও কয়েকজন খেলোয়াড়ের নাম উল্লেখ করেছেন সৌরভ । সেই তালিকায় রয়েছে যশস্বী জয়সওয়াল, ধ্রুব জুরেল, রিংকু সিংরা।
হারের জন্য নিজেদের ব্যাটিং ও বোলিংকে দুষলেন কেকেআর (KKR) অধিনায়ক (Cptain) নীতীশ রানা (Nitish Rana)। শুক্রবারের হারের পর সাংবাদিকদের জানালেন, 'রিঙ্কু কি রোজ রোজ ম্যাচ জেতাবে নাকি!' ঘরের মাঠে জয়ের হ্যাটট্রিক হয়নি। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ২৩ রানে হারতে হয়েছে নীতীশ রানাদের। প্রথমে ব্যাট করে ২২৮ রান করেছিল হায়দরাবাদ। অনেক চেষ্টা করলেও সেই রান তাড়া করতে পারেনি কলকাতা। অর্ধশতরান করেছেন দলের অধিনায়ক নীতীশ ও রিঙ্কু সিং। কিন্তু আগের ম্যাচের অবিশ্বাস্য জয় এই ম্যাচে দেখা যায়নি। ম্যাচ হারার পরে নীতীশকে প্রশ্ন করা হয় রিঙ্কুর ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে। তারপরেই এমন মন্তব্য করেন অধিনায়ক নীতিশ রানা।
খেলা শেষে নীতীশকে প্রশ্ন করা হয় যে, রিঙ্কুকে কি ব্যাটিং অর্ডারে আরও উপরে নামানো উচিত ছিল? বিশেষ করে যেখানে আন্দ্রে রাসেল এত খারাপ ছন্দে রয়েছেন। এই প্রশ্ন শুনে খানিক বিরক্ত হন নীতীশ। তিনি বলেন, ‘২৩০ রান তাড়া করা সহজ নয়। সেটা যে মাঠেই হোক না কেন। আর রোজ রোজ তো রিঙ্কু আমাদের জেতাবে না। ১০ দিনে এক দিন ওর ওই ইনিংস দেখা যাবে। রোজ রোজ না।’ নীতীশ আরও বলেছেন, ‘আমরা ভাল ব্যাট করেছি। শেষ পর্যন্ত খেলা নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। ২০০ রান যে হবে সেটা মনে হয়েছিল। কিন্তু আরও অনেক বেশি রান হয়ে গেল। বোলারদের আরও ভাল বল করা উচিত ছিল।’
বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেন (Siachen), মাইনাস ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার এই ক্ষেত্র রক্ষার দায়িত্বে ক্যাপ্টেন শিবা চৌহান (Captain Shiva)। প্রথম মহিলা সেনাকর্মী (Woman Army) হিসেবে এই গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পোস্টিং পান শিবা। তাঁর নিয়োগের খবর প্রকাশ্যে এনেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। এই খবর সিলমোহর বসান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।
জানা গিয়েছে, সিয়াচেনে মোতায়েন হওয়ার আগে অন্য সেনা অফিসারদের মতো শিবাকেও কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। প্রাকৃতিক প্রতিকূলতার সঙ্গে যুঝতে তাঁকে রাখা হয়েছিল সিয়াচেন ব্যাটল স্কুলে। সেই প্রশিক্ষণের মধ্যে বরফ প্রাচীরে ওঠা, তুষারপাতের মধ্যে উদ্ধারকাজ চালানো এবং কঠিন পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকার মতো প্রশিক্ষণ অন্তর্ভুক্ত।
শিবাকে সিয়াচেনে নিয়োগ প্রসঙ্গে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'বিভিন্ন প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও ক্যাপ্টেন শিবা সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন এবং সিয়াচেন সামলানোর জন্য প্রস্তুত।' জানা গিয়েছে, চলতি মাসের দুই তারিখ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৫ হাজার ৬০০ ফুট উপরে থাকা সিয়াচেনের কুমার পোস্টে, শিবাকে মোতায়েন করা হয়েছে। এই অঞ্চলের তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস ৩০ ডিগ্রি। এবার স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে কে এই বীরাঙ্গনা? জানা গিয়েছে, শিবা চৌহান রাজস্থান উদয়পুরের বাসিন্দা। ১১ বছর বয়সে তিনি পিতৃহারা হয়েছেন। দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিবা উদয়পুরের এক স্কুল পড়াশোনা করেন। পরে উদয়পুরেরই এক কলেজ থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং করেন। শৈশব থেকেই ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দেওয়ার স্বপ্ন দেখতেন শিবা।
জল্পনা সত্যি করেই বিজেপিতে যোগ দিলেন পঞ্জাবের (Punjab) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং (Amrinder Singh)। তাঁর রাজনৈতিক দল পঞ্জাব লোক কংগ্রেস মিশে গেল পদ্ম শিবিরের (BJP) সঙ্গে। কংগ্রেস ছাড়ার ১০ মাস পরে জাতীয় রাজনীতির ক্যাপ্টেনের এই যোগদান। সোমবারের যোগদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী (union Agriculture Minister) নরেন্দ্র সিংহ তোমর-সহ বিজেপির অন্য কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার আগে সোমবার পদ্ম শিবিরের জাতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা সঙ্গে দেখা করেন অমরিন্দর সিং।
জানা গিয়েছে, শুধু অমরেন্দ্র নয় তাঁর ছেলে রণেন্দ্রও সোমবার বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। কিন্তু ধোঁয়াশা রয়েছে ক্যাপ্টেনের স্ত্রী তথা পাটিয়ালার কংগ্রেস সাংসদ প্রীণিত কউরকে নিয়ে। এখনও পর্যন্ত তিনি রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করেননি। তবে অমরিন্দরের দল পঞ্জাব লোক কংগ্রেস জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে চণ্ডীগড়ে দলের অন্য পদাধিকারীরা বিজেপিতে যোগ দেবেন।'
পঞ্জাব বিধানসভা ভোটের আগে প্রদেশ কংগ্রেসের কলহের জেরে মুখ্যমন্ত্রিত্ব খুইয়েছিলেন ক্যাপ্টেন। সে সময় প্রদেশ সভাপতি সিধু বনাম অমরিন্দর সিংয়ের যুযুধান জাতীয় রাজনীতিতে চর্চায় ছিল। গত নভেম্বরে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধীকে চিঠি লিখে দল ছাড়ার ঘোষণা করেন তিনি। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পঞ্জাবের বিধানসভা ভোটের আগের পঞ্চাব লোক কংগ্রেস গড়ে লড়লেও আপ ঝড়ে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি ক্যাপ্টেন। পটিয়ালার রাজ পরিবারের সন্তান অমরেন্দ্র তাঁর পুরনো আসনেই হেরেছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকাতে জঘন্য হারের পর ভাবনায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড, আগামীতে কে তিন ধরনের ক্রিকেটে নেতৃত্ব দিতে পারবে। আপাতত সেই ভাবনা থেকে সরে গিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে এক দিবসীও এবং টি ২০ র দল ঘোষিত হল। অনেক নতুন মুখের সমাগম হয়েছে দলে। অবশ্য ওদের বেশিরভাগই ইতিমধ্যে আইপিএলে খেলছেন। আইপিএলে খেলা মানে নিয়মিত বিদেশি খেলোয়াড়দের সান্নিধ্যে এসেছেন তাঁরা এবং এবারের দলে যাঁরা এলেন, তাঁদের অভিজ্ঞতাও নেহাত কম কিছু নয়। টি ২০ ম্যাচে কে যে কখন ভালো খেলে দেবে, তার ঠিক নেই। তবে যাঁরা আইপিএল খেলেছেন বা খেলছেন, তাঁদের ভারতীয় দলে নেওয়াতে আখেরে সুবিধাই হবে বলে ধারণা ক্রিকেট সিলেক্টরদের।
এবার অনেককেই বাদ দেওয়া হল মূল দল থেকে এবং অনেককেই বিশ্রাম দেওয়া হল। এমনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল এই মুহূর্তে সেরকম ভালো খেলছে না। তাই পরীক্ষামূলক দল করা যেতেই পারে, ধারণা বোর্ডের। রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে বাদ রাখা হয়েছে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকায় তাঁর সাদা বলের ক্রিকেটে ফর্ম ভালো ছিল না, সেখানে কুলদীপের মতো খেলোয়াড়কে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। ভারতীয় পেসারদের মধ্যে প্রধান জুটি মহম্মদ শামি এবং জাসপ্রিত বুমরাকে বিশ্রামে পাঠানো হয়েছে। কারণ প্রথমত তাঁরা ফাস্ট বোলার। বেশিদিন নিয়মিত ব্যবহারে চোট-আঘাত আসতে পারে। তার সঙ্গে গত ৬ মাস ধরে ক্রমাগত সফর করে তাঁরা ক্লান্তও বটে। সেক্ষেত্রে সিরাজ বা অন্য পেসারদের উপর নির্ভর করতে হবে। চেতেশ্বর পূজারার নাম সিলেক্টরদের মধ্যে আসেনি, কাজেই তিনি বাদ। অজিঙ্কা রাহানের ইদানিং ফর্মে খোদ কোচ রাহুল দ্রাবিড় বিরক্ত। ফলে তাঁকেও বাদ রাখা হয়েছে। রোহিতের পাশাপাশি ভালো ব্যাটার রয়েছেন কোহলি, লোকেশ রাহুল ইত্যাদি। তবে আগামী শ্রীলংকা সফরে ফের এঁরাই দলে ফিরতে পারেন, যদি এবারের কেউ ফ্লপ করেন।