
গায়ে লাল জামা। মাথায় নীল ট্রলি। দিল্লির সকালে এ এক অন্যরকম ছবি। আনন্দ বিহার বাস স্ট্যান্ডে হাজির হয়ে কুলিদের কাজ করলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এদিন সকালেই বাসস্ট্যান্ডে হাজির হন তিনি। মন দিয়ে শোনেন তাঁদের কথা। তারপর নিজের মাথায় নিয়ে নেন ট্রলির বোঝ। এই ভিডিও এখন ভাইরাল।
সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে ফের জনসংযোগে মন দিয়েছেন রাহুল। রাজনৈতিক মহলের মতে, এও এক নয়া অবতার। তিনি যে মানুষের মধ্যে রয়েছেন, তা বোঝাতেই রাহুলের এই প্রচার।
যদিও এই ভিডিও দেখার পরেই কটাক্ষ করেছে বিজেপি। গেরুয়া শিবির থেকে দাবি, জনসংযোগ ভাল, তবে তা ভোটবাক্সে কতটা প্রভাব ফেলবে, তা কিন্তু এখনই বলা যাচ্ছে না।
রাত কেটে ভোর হতেই উধাও একাধিক বাসস্ট্যান্ড। সন্ধ্যায় যে রাস্তায় বাসস্ট্যান্ড দেখা গিয়েছিল ভোর হতে না হতে সেই বাসস্ট্যান্ড উধাও! শুধু সেখানে পড়ে রয়েছে ইট,বালি এবং সিমেন্টের স্তূপ। পুরো বেঙ্গালুরু শহরজুড়ে এভাবেই রাতারাতি ঘটছে 'স্ট্যান্ড চুরি'র ঘটনা। এবার এই চুরি যাওয়া তালিকায় নতুন নাম কল্যাণ নগর বাসস্ট্যান্ড। তবে বেশ কিছু বাসস্ট্যান্ড ভেঙে ফেলা হয়েছে বাণিজ্যিক কারণে। কিন্তু কল্যান নগরের বাসিন্দাদের দাবি, ১৯৯০ সালে বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারির উদ্যোগে। কিন্তু রাতারাতি সেই বাসস্ট্যান্ড স্রেফ চুরি হয়ে গিয়েছে।
২০১৫ সালের মে মাসে একটি গোটা বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে গিযেছিল। সেই বাসস্ট্যান্ডের চেয়ার, ছাদ, থাম পর্যন্তও চুরি গিয়েছিল। এছাড়াও ২০১৪ সালে কুড়ি বছরের পুরোনো রাজরাজেশ্বীনগরের একটি বাসস্ট্যান্ডও গায়েব হয়ে যায়। শহরের একাধিক বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে যাওয়ায় বেঙ্গালুরু পুরসভা বলেছে,'লোহা এবং ইস্পাত চোরা বাজারে বিক্রি করতেই বাসস্ট্যান্ডগুলি একের পর এক এভাবে চুরি যাচ্ছে।' তবে মেট্রো কিংবা অন্য স্থাপত্য নির্মাণে বাসস্ট্যান্ডগুলো অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হলেও কীভাবে পুকুর চুরির মতো বাসস্ট্যান্ডগুলি চুরি যাচ্ছে? এই প্রশ্ন তুলছেন নাগরিকরা।