Breaking News
Election 2024: শিরোনামে সেই কোচবিহার! তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত শীতলকুচি সহ একাধিক এলাকা      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?      Sarabjit Singh: ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিং-এর হত্যাকারী সরফরাজকে গুলি করে খুন লাহোরে      BJP: ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির, 'এক দেশ এবং এক ভোট' লাগু করার প্রতিশ্রুতি      Fire: দমদমে ঝুপড়িতে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের একাধিক ইঞ্জিন      Bengaluru Blast: বেঙ্গালুরু ক্যাফে বিস্ফোরণকাণ্ডে কাঁথি থেকে দুই সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল এনআইএ      Sheikh Shahjahan: 'সিবিআই হলে ভালই হবে', হঠাৎ ভোলবদল শেখ শাহজাহানের      CBI: সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের...     

AbhishekBandopadhyay

Mamata: দীর্ঘ ১২ বছর পর মুখ্যমন্ত্রীর পাড়ায় সরকার বিরোধী মিছিল, আগামী ২ মাস ১৪৪ ধারা জারি

দীর্ঘ ১২ বছর পর হরিশ মুখার্জি স্ট্রিটে সরকার বিরোধী মিছিল। সেই মিছিলে 'চোর চোর' শ্লোগান ওঠার অভিযোগ। এরপরেই অতি সক্রিয় কলকাতা পুলিস। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিরাপত্তার জন্য জারি করা হলো ১৪৪ ধারা। এমনটাই কলকাতা পুলিস সূত্রে খবর। কলকাতা পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, হাজরায় ডিএ আন্দোলনকারীরা একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি গ্রহণ করে এবং ওই কর্মসূচির মাধ্যম দিয়ে একটি মিছিল হরিশ মুখার্জি স্ট্রিট দিয়ে যায়। অভিযোগ ওই মিছিলে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে 'চোর চোর' স্লোগান দেওয়া হয়।

এমন অভিযোগের পরেই মুখ্যমন্ত্রীর বাড়তি সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই আগামী দু মাস মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করল কলকাতা পুলিস। কলকাতা পুলিসের এক উচ্চপদস্থ কর্তা জানিয়েছে, ওই এলাকায় আগামী দু'মাস সমস্ত যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এবং আরও কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

12 months ago
ED: সিবিআইয়ের মুখামুখি হতে এত শঙ্কিত কেন! অভিষেকের আইনজীবীকে প্রশ্ন বিচারপতি অমৃতা সিনহার

তবে কি বিচারপতি বদল হয়ে কোনও লাভ হলো না! এবার কার্যত আরও বিপাকে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। ইডি ও সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদে এড়াতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় গিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টে। সুপ্রিম কোর্টে দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর সংশ্লিষ্ট মামলায় বিচারপতি বদল হয়েছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরিয়ে নিয়োগ দুর্নীতির দুটি মূল মামলায় নতুন বিচারপতি আনা হয়েছিল অমৃতা সিনহাকে। এবার কার্যত অমৃতা সিনহার এজলাসেই বিপাকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত রমেশ নন্দী ও সোমেন নন্দীর দুটি মূল মামলায় বিচারপতি বদল হওয়ার পর, আজ অর্থাৎ সোমবার ওই মামলা দুটির শুনানি হয় কলকাতা হাইকোর্টে অমৃতা সিনহার এজলাসে। দু'পক্ষেরই আবেদন শোনার পর হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়।

সোমবার সেই মামলার শুনানিতেই বিচারপতি সিনহা মন্তব্য করলেন, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের তদন্তে সহযোগিতা করতে সমস্যা কোথায়? যে কোনও কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই পারে তদন্তকারী সংস্থা। এতে অসুবিধা কোথায়?’

এদিন এই সংক্রান্ত কোনও নির্দেশ দেয়নি বিচারপতি সিনহার বেঞ্চ। আগামী ১২ মে ফের শুনানি হবে। তবে নিয়োগ দুর্নীতি তদন্তে সিবিআই যে অফিসার বদলের আর্জি জানিয়েছিল তাতে সায় দিয়েছে হাইকোর্ট। এবার থেকে ধরমবীর সিংয়ের জায়গায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার হবেন কল্যাণ ভট্টাচার্য।

অভিষেকের তরিফে আইনজীবী সব্যসাচী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এই মামলায় তো তাঁর মক্কেলকে পক্ষই করা হয়নি। শুধু পর্যবেক্ষণ রাখা হয়েছে। তার ভিত্তিতে কীভাবে জেরা করা যায়?

পাল্টা বিচারপতি অমৃতা সিনহা বলেন, আপনি নিজে আসেননি কেন? পক্ষ  হওয়ার অপেক্ষা কেন করছিলেন? আপনার কিছু আশঙ্কা আছে? তদন্তে সমস্যা কোথায়?

আগামী ১২ মে ফের এই মামলার শুনানি হবে বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। সেদিনই স্পষ্ট হবে, আদৌ অভিষেক-কুন্তলকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার নির্দেশ দেওয়া হবে কিনা। সেইসঙ্গে, অভিষেককে এই মামলায় পক্ষ করা হবে কিনা তাও বোঝা যাবে ওইদিন।

12 months ago
Abhishek:'নবজোয়ার' যাত্রায় বিশৃঙ্খলার জোয়ার, সামাল দিতে ফের মঞ্চে উঠতে হলো অভিষেককে

তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের 'নবজোয়ার' অনুষ্ঠানে গোপন ব্যালট নিয়ে বিশৃঙ্খলা তো চলছিলই। যদিও তা হচ্ছিল অভিষেক মঞ্চ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পরে। কিন্তু রবিবার অভিষেকের সামনেই একপ্রকার বিশৃঙ্খলা শুরু হলো পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই ও গোপন ব্যালট নিয়ে।

মুর্শিদাবাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘জনসংযোগ যাত্রা’ চলছিল। রবিবারের আগে শনিবারও মুর্শিদাবাদে রানীনগরে অশান্তির খবর পাওয়া গিয়েছিল। রবিবার অশান্তি, তৃণমূলেরই একাংশের বিক্ষোভ দেখা গেল বহরমপুরে। প্রার্থী বাছাইয়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলে, তৃণমূলের একাংশ অভিষেকের উপস্থিতিতেই ভাঙচুর করল চেয়ার, ছিঁড়ে ফেলা হলো তাঁবু, শুরু হয় হাতাহাতি। পরিস্থিতি সামাল দিতে মঞ্চে উঠে আসেন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। বিশৃঙ্খলা সামাল দিতে বিশৃঙ্খলাকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না, যারা ভোট দিতে পারেননি, পছন্দের প্রার্থীর নাম চিঠিতে লিখে আমাকে দিন।' এরপর অবশ্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আসে।

তৃণমূল সূত্রে খবর, আমতলা ব্লক-২ সভাপতি আতাউর রহমানের অনুগামীদের বিরুদ্ধে ভোট প্রক্রিয়া প্রভাবিত করার অভিযোগ তুলেছেন রেজিনগরের বিধায়ক রবিউল আলম চৌধুরী ও তাঁর অনুগামীরা। অভিযোগ, তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। ব্যালট থেকে প্রার্থীদের নাম মুছে ফেলারও অভিযোগ উঠেছে। তা নিয়ে গণ্ডগোলের সূত্রপাত। দু’পক্ষ বচসায় জড়িয়ে পড়ে। তা চরমে উঠলে নিজেদের মধ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূলকর্মীরা। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় সভাস্থলের কয়েকশো চেয়ার। তাবু ছিঁড়ে ফেলারও অভিযোগ উঠেছে। দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় সেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আসতে হয় পুলিসকে। আরও বাহিনী মোতায়েন করা হয় ঘটনাস্থলে।

12 months ago


CPM: 'যদি সিপিএম-কে চায় তবে তাঁরাই', পঞ্চায়েতের প্রার্থীতালিকা নিয়ে বড় ঘোষণা অভিষেকের

জোড়া কর্মসূচির মাধ্যমে, পঞ্চায়েতে (Panchayet) জনতার মত নিয়ে প্রার্থী (Candidate) বাছাইয়ের ঘোষণা তৃণমূলের (TMC)। বৃহস্পতিবার একটি সাংবাদিক বৈঠক ডেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও তৃণমূলের এই জোড়া কর্মসূচিকে কটাক্ষ বাম-ডান দুপক্ষেরই। বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এই জোড়া দুটি কর্মসূচির কথা জানিয়ে দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, 'এই কর্মসূচি দুটির নাম দেওয়া হয়েছে জনজোয়ার ও গ্রাম বাংলার মতামত।' অভিষেক এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, দুমাস ধরে এই কর্মসূচি চলবে, রাজ্যের প্রতিটি জেলায়। তিনি দায়িত্ব নিয়ে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত করবেন। প্রতিটি জেলায় দিনে চারটি-পাঁচটি করে সভা হবে। তারপর রাতে ওই জেলার সমস্ত জেলা পরিষদ সদস্য, সভাপতি, বুথ সভাপতিদের নিয়ে গ্রাম বাংলার মতামত অধিবেশন হবে। সেখানে উপস্থিত থাকতে পারবেন ওই এলাকার তিন হাজার মানুষ। ওখানেই গোপন ব্যালট ভোটের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে।'

তিনি আরও জানিয়েছেন, যদি কোনও এলাকার স্থানীয়রা বলেন, ওই অঞ্চলে সিপিএমের প্রার্থী কাজ করেছে এবং তাঁরা সিপিএমের প্রার্থীকেই চায়। তবে সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির সঙ্গে অবশ্যই কথা বলবেন তিনি। তৃণমূলের এই জোড়া কর্মসূচিকে কটাক্ষ করেছেন বাম-বিজেপি দু'পক্ষই।

বৃহস্পতিবার তৃণমূলের জোড়া কর্মসূচি বিষয়ে সিপিএম-র রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সিএন ডিজিটালকে বলেন, 'সিপিএম অভিষেকের কথার গুরুত্ব দিতে নারাজ। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একটি দুর্নীতিগ্রস্ত লোক। তৃণমূল একটা দুর্নীতিগ্রস্ত দল। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যে দুর্নীতিগ্রস্ত সেটা তিনি আদালতে গিয়ে প্রমাণ করেছেন। কেন্দ্রীয় সংস্থার জেরার মুখে যাতে পড়তে না হয়, সেজন্য আদালতে গিয়ে তিনি প্রমাণ করেছেন দুর্নীতিগ্রস্ত। এসব কর্মসূচি ভাওতা। গ্রাম বাংলার মানুষ এসব ভাওতাবাজিতে পা দেবেন না বলে আশা করি।'

পাশাপাশি তৃণমূলের এই জোড়া কর্মসূচিকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপিও। বৃহস্পতিবার সিএন ডিজিটালকে বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, 'প্রকাশ্যে এসব কিছু করার আগে চাকরিপ্রার্থীদের ওএমআর শিট সামনে আনতে বলুন। আগে সরকারি চাকরিপ্রার্থীরা যারা প্রকাশ্যে আন্দোলন করছে তাঁদের চাকরি দিতে বলুন। এত বছর ধরে যারা বঞ্চিত তাঁদের চাকরি দিতে বলুন। এক কথায়  তৃণমূল একটি লুটেরাদের দল। ওদের মোক্ষম টার্গেট লুট করা।'

12 months ago
Summon: অভিষেককে এখনই হাজিরা দিতে হচ্ছে না, চিঠি দিয়ে জানালো সিবিআই

অভিষেককে (Abhishek Banerjee) এখনই হাজির দিতে হচ্ছে না, অভিষেককে চিঠি দিয়ে এ কথা জানালো সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর মঙ্গলবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে তলব করে সিবিআই।

প্রসঙ্গত অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের করা একটি বক্তব্য ও কুন্তল ঘোষের করা অভিযোগের মিল থাকায়, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অভিষেককে ও কুন্তলকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার কথা বলেন গোয়েন্দাদের। এর পরেই তড়িঘড়ি সুপ্রিম কোর্টে যান তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।


সোমবারই তাকে রক্ষাকবচ দেয় সুপ্রিমকোর্ট, অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্ট অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়কে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয়। এরপরে সোমবার দুপুরে একটি চিঠি এসে পৌঁছায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। যে চিঠিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে হাজির হতে বলা হয় মঙ্গলবার বেলা ১১ টার সময়। যার পরে শুরু হয় বিতর্ক।

এরপর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানান,ওই চিঠি রবিবারের তারিখে, এবং তিনি আরও জানান কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা নাকি তাঁকে চক্রান্ত করে ফাঁসানোর জন্যই এগুলো করছেন। এরপরে মঙ্গলবার একটি চিঠি দিয়ে সিবিআই কর্তৃক অভিষেককে জানানো হয় তাঁকে এখনই হাজির হতে হবে না।

12 months ago


Abhishek: অভিষেককে সিবিআইয়ের তলব ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে, আজ কি হাজিরা দেবেন তিনি?

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Bandopadhyay) সিবিআইয়ের (CBI) নোটিশ (Notice) ঘিরে বাড়ছে জল্পনা। সিবিআই মঙ্গলবার তাঁকে হাজিরার নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল চলতি মাসের ২৪ তারিখ অবধি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরা করতে পারবেনা সিবিআই বা ইডি।

সূত্রের খবর, গত ১৩ই এপ্রিল কুন্তল ঘোষের করা একটি অভিযোগের ভিত্তিতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন, প্রয়োজনে কুন্তল ঘোষ ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখোমুখি বসেই জেরা করতে পারবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। যদিও তার পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিমকোর্টে যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী মনু সিঙগভি সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিকে বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ওই সংক্রান্ত মামলায় জড়ানো বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি ভুল সিদ্ধান্ত। অবিলম্বে তা বাতিল করা প্রয়োজন।

এরপরেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ওই নির্দেশকে অন্তর্বর্তী স্থগিত দেয় সুপ্রিম কোর্ট এবং পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করে চলতি মাসের ২৪ এপ্রিল। এরপরে সোমবার দুটো নাগাদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে সিবিআই- এর একটি নোটিশ পৌঁছয়, যা ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক।

সূত্রের খবর, গতকাল অর্থাৎ সোমবার সিবিআই তরফে একটি নোটিশ এসে পৌঁছয়, তৃণমূলের সংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। যেখানে আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার তাঁকে হাজিরা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সোমবার, একটি টুইট করে নিজেই বলেন, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা তাঁকে হেনস্থা করার চেষ্টা করছে। এটি বিজেপির একটি রাজনৈতিক চাল, এবং পাশাপাশি তিনি উল্লেখ করেন যে, রবিবারই তারিখে ওই নোটিশটি জারি হয়েছে।

12 months ago
Court: অভিষেক-কুন্তল মুখোমুখি জেরা, জাস্টিস গাঙ্গুলির নির্দেশে সুপ্রিম স্থগিতাদেশ

এখনই অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে না কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Avijit Ganguly)নির্দেশকে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। সম্প্রতি ১৩ই এপ্রিল কুন্তল ঘোষের একটি অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায়, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিল, প্রয়োজনে ইডি (ED) এবং সিবিআই (CBI) কুন্তল ঘোষ ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যাযকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারবে।

সূত্রের খবর, নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। বারবার অভিযোগ করেছে ইডি-সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে। কুন্তল ঘোষ সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ইডি ও সিবিআই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বলানোর জন্য চাপ দিচ্ছে। এরপরই প্রেসিডেন্সি জেলের সর্বোচ্চ কর্তার মাধ্যমে হেস্টিংস থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন কুন্তল ঘোষ। সেই মামলায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, কোনভাবেই আদালতের নির্দেশ ছাড়া, পুলিস ইডি-সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেনা। ওই একই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন, এই ঘটনার তদন্তে প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও কুন্তল ঘোষকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে পারবে।

এরপরেই সুপ্রিম কোর্টে যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই মামলা শুনানিতে আজ অর্থাৎ সোমবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এরফলে কিছুটা স্বস্তিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, ওই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ২৪ এপ্রিল অর্থাৎ ২৪ শে এপ্রিল অবধি স্বস্তি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

12 months ago