রাজ্যের পুলিস ও প্রশাসনিক পদে হতে চলেছে বড়সড় রদবদল, আর তা বুধবারই ঘোষণা করেছে। চলতি মাসে মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তারপরই সেই পদে আসতে পারেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র সচিবের পদে থাকা বি পি গোপালিকা। তিনি মুখ্যসচিব হলে স্বরাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব সামলাবেন কে, তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। বৃহস্পতিবার সেই নাম নিয়ে শুরু হল গুঞ্জন। আইএএস প্রভাত কুমার মিশ্র হতে পারেন নতুন স্বরাষ্ট্র সচিব। বর্তমানে তিনি একাধিক দফতরের সচিব পদে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তাঁকেই স্বরাষ্ট্র সচিবের পদে আনা হতে পারে। নবান্ন সূত্রে খবর এমনই। তবে এ নিয়ে এখনও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
স্বরাষ্ট্র সচিব পদে এগিয়ে রয়েছেন আইএএস প্রভাত কুমার মিশ্র। ১৯৮৯ ব্য়াচের আইএএস প্রভাত কুমার মিশ্র। দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারে বিভিন্ন দফতরের সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। এই মুহূর্তে তিনি সেচ ও জলপথ, পরিবহন দফতরের সচিব। তার আগে পরিবেশ দফতরের সচিব পদও সামলেছেন। এবার তাঁকেই স্বরাষ্ট্র সচিব পদে বসাতে চলেছে নবান্ন।
এবার কালীঘাটের কাকুকে 'স্ট্রেস মায়োকার্ডিয়াল পারফিউশন স্ক্যান' টেস্টের পরামর্শ এসএসকেএমের চিকিৎসকদের। সঠিক কাঠামো না থাকায় বেসরকারি হাসপাতালে এই পরীক্ষা করানোর নিদান এসএসকেএমের। প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে জানিয়েছে এসএসকেএম।
দীর্ঘ কয়েকমাস ধরে এসএসকেএমের বেড আগলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডের অন্যতম অভুযুক্ত কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। এই 'ভদ্র' কাকুর কন্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডির আধিকারিকরা বারংবার এসএসকেএমে আবেদন জানিয়েছেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এসএসকেএমের ছত্রছায়ায় কাকু রীতিমতো ঘোল খাইয়ে ছেড়েছেন ইডি আধিকারিকদের। পাশাপাশি এসএসকেএম নিয়েও শুরু হয়েছে বহু বিতর্ক। ইতিমধ্যেই রাজ্যের এই প্রথম সারির হাসপাতালের বিরুদ্ধে কাকুর মেডিক্যাল রিপোর্ট বিকৃতির অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। এরপরই শনিবার সুজয়কৃষ্ণকে "স্ট্রেস মায়োকার্ডিয়াল পারফিউশন স্ক্যান' টেস্ট অর্থাৎ হৃদযন্ত্রের মাংসপেশীর সক্ষমতা যাচাইয়ের পরামর্শ দিলেন এসএসকেএমের চিকিৎসকরা। তবে এই পরীক্ষা সরকারি হাসপাতালের কোথাও না হওয়ায় বেসরকারি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে করতে হবে বলে প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে এসএসকেএম।
যদিও সূত্রের খবর এসএসকেএমেই রয়েছে হৃদযন্ত্রের মাংসপেশীর সক্ষমতা যাচাইয়ের যন্ত্র। যদিও অভাব রয়েছে যন্ত্রীর। অর্থাৎ মেশিন চালানোর জন্য কোনও লোকই নেই। আর এই কারণেই নিষ্ক্রিয় অবস্থায় এসএসকেএমে পড়ে রয়েছে যন্ত্রটি। এই মেশিনের দাম প্রায় দেড় কোটি টাকা। উল্লেখ্য ২০১০ সালে বাম আমলে নিউক্লিয়ার মেডিসিন বিভাগে উদ্বোধন হয় পারফিউশন স্ক্যানের যন্ত্রের। ২০১৩ সালে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের অভাবে বন্ধ হয়ে যায় সেই পরিষেবা। অভিযোগ, ১০ বছরে এই বিষয় নিয়ে একাধিক আবেদনেও মেলেনি সাড়া। এমনকি স্বাস্থ্য ভবনে এ সংক্রান্ত মঞ্জুর ফাইলও পড়ে রয়েছে বলে সূত্রের খবর।
এসএসকেএমে কাকুর স্বাস্থ্যের এই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখতে ফের শনিবার এসএসকেএমে হাজির হয়েছিলেন ইডির দুই আধিকারিক। আপাতত কাকুর ভবিষ্যত কী? এ নিয়ে জল্পনা চলছে রাজ্য রাজনীতিতে। আদৌ কি কথা কইবেন কালীঘাটের কাকু? পাশাপাশি কাকুকে জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য ইডির পরবর্তী পদক্ষেপ কী হয় আপাতত সেদিকেই তাকিয়ে রাজ্যের ওয়াকিবহাল মহল।
শারীরিক অবস্থার উন্নতি। মেডিক্যাল বোর্ডের রিপোর্টের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ এসএসকেএম-এর আইসিইউ থেকে কার্ডিওলজি কেবিনে সরানো হল সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকুকে। বুধবারও মোটামুটি সুস্থ রয়েছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতারির পর থেকেই একাধিকবার অসু্স্থ হয়েছেন কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ। বেশ কয়েকমাস ধরেই এসএসকেএমের নিরাপদ আশ্রয়ে বহাল তরিয়তে রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকু। কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য একাধিকবার চেষ্টা করেও এখনও অবধি কাকুর টিকিও ছুঁতে পারেননি ইডি আধিকারিকরা।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, এসএসকেএম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে প্রতিদিনই মেডিকেল রিপোর্ট পাঠানো হচ্ছে ইডিকে। এই রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, ধমনীতে ক্যালসিয়াম জমে গিয়েছিল, রক্তচাপ ওঠানামা করছিল সুজয় বাবুর।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার থেকে এসএসকেএম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে আইসিসিইউতে শিশুদের সংরক্ষিত বেডে ভর্তি ছিলেন সুজয়কৃষ্ণ। জানা গিয়েছিল, আইসিসিইউ থেকে বার করা হলেই, সুজয়কৃষ্ণকে নিয়ে যাওয়া হবে, জোকা ইএসআই হাসপাতালে কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য। এই কারণে নজরদারিও বাড়ানো হয়েছিল এসএসকেএমের কার্ডিওলজি বিভাগের আইসিসিইউ-এর বাইরে। পাশাপাশি গত সোমবার থেকেই ২ জন করে ইডি আধিকারিক এবং দুজন সিআইএসএফ এর নিরাপত্তারক্ষী থাকছেন কালীঘাটের কাকুর নজরদারিতে। এমনকি কাকুর জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে ৫জি অ্যাম্বুলেন্সেরও।
তবে বিভিন্ন টালবাহানায় আটকে রয়েছে সুজয়কৃষ্ণের কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের পরীক্ষা। এক্ষেত্রে এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগও উঠে এসেছে। এবার কী পদক্ষেপ করবে ইডি? কবে হবে কণ্ঠস্বর পরীক্ষা? সেদিকেই নজর সকলের।
ছয় বছর পূর্ণ হল বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মার বিবাহের। ১১ ডিসেম্বর ছিল তাঁদের ষষ্ঠ বিবাহ বার্ষিকী। আর বিবাহ বার্ষিকীর পরের দিনই সোশ্যাল মিডিয়ায় একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করলেন তারকা যুগল। বিরাটের ইনস্টাগ্রামে দেখা গিয়েছে, এক অপরকে জড়িয়ে দুটি ছবি শেয়ার করেছেন। অন্যদিকে অনুষ্কার স্টোরিতে তাঁদের বিবাহ বার্ষিকী উদযাপনের কিছু মুহূর্ত তুলে ধরেছেন।
২০১৭ সালে বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা ইতালিতে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং সারেন। ২০১৭-এর ১১ ডিসেম্বরই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। দেখতে দেখতে ছয় বছর পার হয়ে গেলেও তাঁদের মধ্যে ভালোবাসার কমতি দেখাই যায় না। অনুষ্কার ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, দুই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা কেক কেটে বিবাহ বার্ষিকী পালন করেন। দু'জনেই কালো পোশাক পরেছিলেন। এর পরই অনুষ্কা শর্মা ১২ তারিখ তাঁদের বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ছবি পোস্ট করেন। ক্যাপশনে লেখেন, 'ভালোবাসা, বন্ধু ও পরিবারকে নিয়ে দিনটা পরিপূর্ণ ছিল। ইন্সটাগ্রামে ছবি আপলোড করতে অনেক দেরি করে ফেললাম? আমার এক নম্বরের সঙ্গে।' ছবিতে দেখা গিয়েছে বিরাটের গলা জড়িয়ে ধরেছেন অনুষ্কা। আবার বিরাটও দুটো একই ধরণের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লাভ ও ইনফিনিটি ইমোজি দিয়েছেন।
এসএসকেএম হাসপাতালের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে কার্ডিওলজি বিভাগের আইসিইউতে শিশুদের জন্য সংরক্ষিত বেড আঁকড়ে রয়েছেন কালীঘাটের কাকু। ৩ দিন হয়ে গেল, শিশুদের বেডেই আছেন কাকু। এই কদিনে কাকুর শারীরিক পরিস্থিতির কি কোনও উন্নতি হয়নি? তা খতিয়ে দেখতেই সোমবার সকাল ১০.৫০ নাগাদ SSKM হাসপাতালে এলেন ইডির এক আধিকারিক।
উল্লেখ্য, কালীঘাটের কাকু এসএসকেএম হাসপাতালের আইসিইউতে আসার পর, এই প্রথম ইডির কোনও আধিকারিক তাঁকে দেখতে এলেন। আর কতদিন আইসিইউতে একজন শিশুর জন্য সংরক্ষিত বেড আটক রাখবেন কাকু?
আর কতদিন লাগবে কাকুর কণ্ঠস্বরের নমুনা পেতে, শারীরিক ভাবে আদতে কেমন আছেন কালীঘাটের কাকু? শারীরিক অসুস্থতার গুরুত্ব ঠিক কতটা- এই সবটা নিজের চোখে খতিয়ে দেখতেই ইডির আধিকারিক আসেন SSKM হাসপাতালে। এর আগেও দেখা গিয়েছে কার্ডিওলজি বিভাগের একটি কেবিন আঁকড়ে কালীঘাটের কাকুকে সেখানে থেকে যেতে, এখন দেখা যাচ্ছে একেবারে শিশুর বেড দখল করে হাসপাতালে রয়েছেন তিনি। তাই এখানেই প্রশ্ন জাগছে কাকুর ভবিষ্যৎ তবে কী? ছিলেন জেলে, সেখান থেকে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে এলেন হাসপাতালে। অতঃপর সেখানেই রয়ে গেলেন। সেই কারণেই কাকুর ভবিষ্যৎ কী আর কাকুর কণ্ঠস্বর নমুনা নেওয়ার ভবিষ্যৎই বা কী? সেই নিয়ে কাটছে না ধোঁয়াশা। ইডির আধিকারিকের আসার পর কী এবার কাকুর গলার স্বরের নমুনা সংগ্রহে খানিক তৎপরতা দেখা যাবে ? প্রশ্নগুলো থেকেই যাচ্ছে।
কালীঘাটের কাকু এখনও রয়েছেন শিশুদের জন্য সংরক্ষিত বেডে। শিশুর বেড আঁকড়ে আর কতদিন ইডির হাতে তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা দেওয়া থেকে তিনি বিরত রাখবেন নিজেকে, তা এখনও অজানা। ঠিক এই কারণেই প্রশ্নচিহ্নের মুখে এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা। শুক্রবার তাঁকে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল জোকা ইএসআই হাসপাতালে কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য। তবে হঠাৎ দেখা গেল কার্ডিওলজি বিভাগের উপরের কেবিনে কালীঘাটের কাকু অনুপস্থিত। তিনি কোথায়, এই রব উঠলে জানা যায়, তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে কার্ডিওলজি জরুরি বিভাগের অ্যাডাল্ট এবং পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে। সেখানে ২০ টি বেড রয়েছে। যার মধ্যে শিশুদরে জন্য রাখা ১৮ নম্বর বেডে সন্ধান মিলল কালীঘাটের কাকুর। এরপর শনিবার ইডির হাতে SSKM হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কাকুর সমস্ত শারীরিক রিপোর্ট তুলে দেয়। তারপরে রাতে কালীঘাটের কাকুর ইসিজি, অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি ইত্যাদি শারীরিক পরীক্ষাও হয়।
শুধু কি তাই? সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠস্বরের নমুনা পাওয়া গেলে নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তের মোড় ঘুরে যেতে পারে, বারবার এমন দাবি করতে দেখা গিয়েছে ইডিকে। এর আগেও দেখা গেছিল কাকুর শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট আসার পরে এসএসকেএম -এর উপর ভরসা হারিয়ে দিল্লি AIIMS-এর সাহায্য নিয়েছিলেন ইডির আধিকারিকরা। এখন দেখার কাকুকে আইসিইউ মুক্ত করতে কী ব্যবস্থা নেয় তাঁরা। তবে এসএসকেএম হাসপাতালের অব্যবস্থার চিত্র দিনদিন কাকুর কীর্তিতে আরও বেশি সামনে আসছে। আর কতদিন সাধারণ মানুষ বেড না পেয়ে প্রাণ হারায়, চূড়ান্ত হেনস্থার মুখে পড়তে হয়, তার উত্তর হয়ত একমাত্র দিতে এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই।
রাজ্যের দুই প্রান্তের সরকারি হাসপাতালে ভিন্ন দুটি ছবি। একদিকে বেড না থাকার কারণে অসুস্থ হয়ে শিশু মারা যাচ্ছে। ২৪ ঘণ্টায় ৯ টি শিশুর মৃত্যু ঘটেছে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। অন্যদিকে রাজ্যের অন্যতম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএম-এ ধরা পড়ল অন্য চিত্র।
এসএসকেএম হাসপাতালে শিশুদের জন্য রাখা বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকু। তিনি শুক্রবার সকাল থেকেই অসহ্য বুকে ব্যথা অনুভব করেন। আর সেজন্যই কার্ডিওলজি বিভাগের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তিন সদস্যের চিকিৎসক দলও তৈরি হয়ে গিয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে আরও খবর, এসএসকেএম-এর কার্ডিওলজি বিভাগের আইসিইউ-তে ২০টা বেড রয়েছে। যার মধ্যে ১ থেকে ১৭ নম্বর বেড বড়দের জন্য বরাদ্দ। আর ১৮,১৯,২০ নম্বর বেড শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে। ওই ১৮ নম্বর বেডে রয়েছেন কালীঘাটের কাকু। কারণ হিসেবে হাসপাতালের তরফে বলা হয়েছে, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে দ্রুত আইসিইউ-তে দেওয়ার দরকার ছিল। তাই শিশুদের জন্য বরাদ্দ বেডে রেখে চিকিৎসা করানো হচ্ছে তাঁকে।
কিন্তু হঠাৎ করে এত বুকে ব্যথা? শুক্রবার সকালেই হানা দিয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। কাকুকে আজই নিয়ে যাওয়া হবে কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের জন্য। ইডির আধিকারিকরা আর সময় নষ্ট করতে চাইছেন না। ইএসআই হাসপাতালেই এই কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ পরীক্ষা হবে। দুয়ারে ইডি বলেই কি কাকুর বুকের ব্যথা বেড়ে গিয়েছে? এমনই প্রশ্ন করছেন রাজনৈতিক বিরোধী শিবির।
প্রসঙ্গত, মুর্শিদাবাদে ৯ শিশু গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গিয়েছে। জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালের স্পেশাল নিউবর্ন কেয়ার ইউনিটস বা এসএনসিইউ অকেজো হয়ে পড়ায় সেখান থেকে থেকে নবজাতকদের মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজে ট্রান্সফার করা হয়। একসঙ্গে এত শিশুর মৃত্যুর নেপথ্যে রয়েছে 'রেফার রোগ'? তা নিয়েও উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
বিশ্বকাপে হারের পর বিরাট কোহলির এ কী হাল বিরাটের! চোখে-মুখে কালশিটে দাগ, নাকের উপর ব্যান্ডেড। কী হয়েছে প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়কের, কোনও দুর্ঘটনা হয়েছে নাকি, কীভাবে আঘাত পেলেন তিনি? এমন প্রশ্নই করছে অনুরাগীরা। এককথায় বিরাটের এই রূপ দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন ভক্তরা।
সোমবার সকালেই বিরাট কোহলি তাঁর এমন ছবি নিজের ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে শেয়ার করেছেন। আর এই ছবি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল। কীভাবে এমনটা হল, কেমন আছেন তিনি এখন, একাধিক প্রশ্ন অনুরাগীদের। তবে বিরাটের চোখে-মুখে ক্ষত থাকলেও মুখে রয়েছে একগাল হাসি, আর ভিকট্রি সাইনও দেখাচ্ছে। ছবিতে লেখা, 'অন্য লোকটাকেও আপনাদের দেখা উচিত।' কীভাবে এমনটা হল, সেটা স্পষ্ট না জানা গেলেও, মনে করা হচ্ছে, এক সংস্থার বিজ্ঞাপনের জন্যই হয়তো তাঁকে এমনভাবে সাজতে হয়েছে। ফলে কোনও দুর্ঘটনাই ঘটেনি তাঁর সঙ্গে। ইনস্টাগ্রামের পরের স্টোরিগুলো দেখেই অনুমান করা হয়েছে যে, বিজ্ঞাপনের জন্য তাঁর এমন রূপ।
বিশ্বকাপ ফাইনালে (World Cup Final 2023) ভারতের পরাজয়ের পর শোকের ছায়া পুরো দেশজুড়ে। প্রায় দু'দশক পর ইন্ডিয়া ও অস্ট্রেলিয়া ফের মুখোমুখি হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত একরাশ মনখারাপ নিয়ে ফিরতে হয় হল তাঁদের। বিরাট আউট হয়ে যাওয়ার পরই তাঁর চোখে-মুখে বিষণ্ণতার ছাপ দেখা যায়। এর পরই দেখা যায়, গ্যালারিতে ফিরতেই অনুষ্কাকে জড়িয়ে ধরেন বিরাট। সান্ত্বনা দেন অনুষ্কাও। সেই ছবি বর্তমানে ভাইরাল। ইতিমধ্যেই আরও এক ছবি ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, অনুষ্কা পুরো ম্যাচ পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলেন স্বামী বিরাটের জন্য। সেই ছবি দেখে দেখেও মুগ্ধ অনুরাগীরা।
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং সব বিভাগেই ভারতকে টেক্কা দিয়ে ষষ্ঠবারের জন্য বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। ম্যাচ হারার পর বিধ্বস্ত বিরাট, রোহিতদের পাশে তাঁদের স্ত্রী-রা। টুপির আড়ালেই হারের ক্ষত ঢাকার আপ্রাণ চেষ্টা চালাতে দেখা যায় কোহলিকে। কিন্তু শেষপর্যন্ত অনুষ্কার কাঁধে মাথা রেখেই সেই ক্ষত ঢাকলেন বিরাট। বিরাটকে বাহুডোরে জাপটে ধরে সাহস জোগালেন অনুষ্কা। শুধুমাত্র সাফল্য নয়, বিরাটের ব্যর্থতার পাশেও আছেন অনুষ্কা। এই ছবি ভাইরাল হতে খুব বেশি সময় লাগেনি। তবে এর পাশাপাশি আরও এক ছবি ভাইরাল হয়েছে, যেটি দেখে নেটিজেনদের দাবি, অনুষ্কা ম্যাচের শেষ পর্যন্ত বিরাটের পাশে ছিলেন ও বিরাটের সঙ্গেই একেবারে ম্যাচের শেষে স্টেডিয়াম ছেড়ে বেরিয়েছেন তাঁরা।
২০০৮ সাল। বয়স তখন ১৯। চোখে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে ভারতের জার্সি পরে মাঠে নেমেছিল ছেলেটি।সেই শুরু বিরাট কোহলির। তারপর একের পর এক সাফল্য, রেকর্ড ব্রেক...কখন যে তাঁর নামের পাশে জুড়ে গিয়েছে কিং শব্দটা, বোঝাই যায়নি। ভারতের অধিনায়কও হন। তবে, শুধুই কি সাফল্য? না, তাঁর জীবনের তিনটে বছর ছিল দুঃস্বপ্নের মতো। কিন্তু, সব অন্ধকার কাটিয়ে কামব্যাক করেছেন বিরাট। ২০২৩ সালের ওয়ার্ল্ড কাপে একের পর এক রেকর্ড ব্রেক, তারই প্রমাণ। বিশ্বকাপে ভারতকে উপহার দিয়েছেন দারুণ কিছু ইনিংস। ২০১৯-এ পারেননি। স্বপ্ন দেখেছিলেন ২০২৩ ওয়ার্ল্ড কাপের। কিন্তু রবিবাসরীয় আমেদাবাদে ফের একবার স্বপ্নভঙ্গ বিরাটের।
বিশ্বকাপ শুরুর দিন থেকেই দারুণ ফর্মে রয়েছেন কোহলি। শেষ ম্যাচেও যখন একের পর এক রোহিত শর্মা, শুভমন আর শ্রেয়সের উইকেট পড়ছে, সেইসময় ক্রিজে টিকেছিলেন বিরাটই। অর্ধশতরানও করেন। কিন্তু, ভাগ্যটা বোধহয় এদিন সঙ্গে ছিল না কিং-এর। ৫৪ রানে আউট হয়ে যান। প্যাট কামিন্সের বলে বোল্ড হন। স্টেডিয়ামে তখন নিস্তব্ধতা। আউটটা মেনে নিতে পারেননি বিরাটও। মুখ কালো করে ফিরে যান ড্রেসিং রুমে। তারপরে ম্যাচের কাহিনী তো সকলেরই জানা। ভারত ওয়ার্ল্ড কাপ জিততে পারেনি ঠিকই । কিন্তু, গোটা বিশ্বকাপ জুড়ে বিরাটের বিরাট পারফরম্যান্স মনে থেকে যাবে দেশবাসীর।
একনজরে বিরাটের চলতি বছরের ওয়ার্ল্ড কাপ রেকর্ড
বিশ্বকাপে সর্বাধিক রান। ১১টি ম্যাচে ৭৬৫ রান।
সচিনের রেকর্ড ব্রেক। একদিনের ক্রিকেটে ৫০ শতরানের মালিক।
বিশ্বকাপে প্রথম উইকেট নেন বিরাট
অবশেষে একযুগ পর ক্রিকেট বিশ্বকাপে ফাইনালে (World Cup final 2023) প্রবেশ ভারতের। আর নেপথ্যে বড় অবদান রয়েছে বিরাট কোহলির (Virat Kohli)। তিনি যেমন শতরান করেছেন, তেমনি গড়েছেন একের পর এক নজির। তবে মাঠে রেকর্ড গড়তেই ভোলেননি স্ত্রী অনুষ্কাকে। গ্যালারি থেকেই চুমু ছুড়ে দিলেন অনুষ্কা, আবার বিরাটও ফ্লাইং কিস দিলেন তাঁকে। এই দৃশ্য মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়েছে, কিন্তু এখন আরও এক ভিডিও ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, বিরাট সাজঘরে পৌঁছতেই হন্যে হয়ে খুঁজে চলেছেন তাঁর 'বেটার হাফ'কে।
একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তাঁর বিধ্বংসী ব্যাটিং মন জয় করে নিয়েছে প্রত্যেক ভারতীয়ের। এর মধ্যেই বিরুষ্কার কিছু কিউট মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি হতেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। মাঠে দাঁড়িয়ে চুম্বনের দৃশ্যের পর বিরাট যখন আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন, তখন তাঁকে দেখা যায়, বারবার উপরের গ্যালারির দিকে তাকাতে। তারপরই বোঝা যায়, তাঁর সাজঘরের উপরেই বসেছিলেন অনুষ্কা। তাঁকেই দেখার চেষ্টা করছিলেন তিনি। কিন্তু একাধিকবার চেষ্টা করলেও তাঁকে অবশেষে দেখতে না পেয়ে সাজঘরের ভিতরে চলে যান তিনি। আর এই কিউট মুহূর্তই ট্রেন্ডিং-এ।
অন্যদিকে বিরাটের কৃতিত্বে মুগ্ধ হয়ে অনুষ্কা ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে এক পোস্ট করেন, যেখানে তিনি লেখেন, 'বিরাট ঈশ্বরের সন্তান।' আবার ঈশ্বরকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন, তাঁর জীবনে বিরাটকে দেওয়ার জন্য।
ফের শতরান বিরাটের। একদিবসীয় ক্রিকেটে ৫০টি শতরান হলো বিরাট কোহলির। এর পূর্বে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে ৪৯ তম শত রান করে শচীনের রেকর্ড স্পর্শ করেন তিনি। এবার তিনি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শতরান করে শচীনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। একদিবসীয় ক্রিকেটে শচীনের মোট ৪৯ টি সেঞ্চুরি ছিল। এবার সেই রেকর্ড ভেঙে নয়া রেকর্ড বিরাট কোহলির। এক দিবসীয় ক্রিকেটে বিরাট কোহলির ঝুলিতে এখন ৫০ টি সেঞ্চুরি।
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু করে ভারত। রোহিত ভালো শুরু করলেও একটুর জন্য হাফ সেঞ্চুরি মিস হয় রোহিতের। যদিও এরপর ইনিংসের হাল ধরে গিল ও বিরাট। বিরাট প্রথম দিকে একটু ধরে খেলা চেষ্টা করলেও, হাফ সেঞ্চুরির পর হাত খুলে খেলে বিরাট। ১০৫ বলে নিজের সেঞ্চুরি পূরণ করে বিরাট। বিরাটের সেঞ্চুরির পর দর্শকদের মধ্যে প্রবল উল্লাস শুরু হয়। পাশাপাশি ক্রিকেট রাজা কোহলিকে অভ্যর্থনা জানাতে শুরু করে সবাই। পাশাপাশি মাঠে থাকা দর্শকরাও তাঁকে অভ্যর্থনা জানায়। পূর্বে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ইডেনে ৪৯ তম সেঞ্চুরি করে বিরাট। এই নিয়ে চলতি বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি বিরাটের। এবং গোটা বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান বিরাটের।
বিশ্বকাপে ব্যস্ত বিরাট কোহলি, অন্যদিকে আসন্ন ছবি নিয়েও ব্যস্ত অনুষ্কা শর্মা। কিন্তু তার মাঝেই উৎসবে মাতলেন তারকা যুগল। শনিবার দিওয়ালির গ্র্যান্ড পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে ক্রিকেটারদের স্ত্রীয়েরাও উপস্থিত ছিলেন৷ কিন্তু বিশেষ নজর কাড়ল অনুষ্কা। দিওয়ালি সেলিব্রেশনের ছবি ও ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে৷ সেখানেই দেখা যায় অনুষ্কার স্ফীতোদর।
দিওয়ালি শুরু হতেই এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে দিওয়ালি পার্টিতে স্বামী বিরাট কোহলির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছেন অনুষ্কা শর্মা৷ পরনে বেগুনি রঙের ঢিলেঢালা সালোয়ার কামিজ, কপালে ছোট্ট টিপ, পুরো ট্র্যাডিশনাল লুকে ধরা দিয়েছেন নায়িকা৷ অন্যদিকে গাঢ় সবুজ রঙের পাঞ্জাবি পরে রয়েছেন বিরাট কোহলি৷ আর এই ভিডিওতে অনুষ্কার বেবিবাম্প প্রকাশ্যে আসে৷ সেখানে আরও দেখা যায়, ওড়না দিয়েই অনুষ্কা তাঁর বেবিবাম্প ঢাকার চেষ্টা করছেন। মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় এই ভিডিও৷ ফলে এখন গুড নিউজ শোনার অপেক্ষায় তাঁর ভক্তরা।
দ্বিতীয়বার মা হতে চলেছেন বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma)। বেশ কয়েকমাস ধরেই এই গুঞ্জন চারিদিকে। বিরাট পত্নী অনুষ্কার অন্তঃসত্ত্বা হওয়া নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন বিরাট-অনুষ্কা উভয়েই। তবে এবারে প্রকাশ্যে এল অনুষ্কার 'বেবিবাম্প'-এর ভিডিও। যেখানে দেখা গিয়েছে অনুষ্কা বিরাটের হাত ধরে হেঁটে চলেছেন, আর সেখানেই স্পষ্ট অনুষ্কার স্ফীতোদর।
২০২০ সালে করোনার সময় জানা যায়, অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন অনুষ্কা। সেই সময় তাঁরা অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর জনসমক্ষে এনেছিলেন। জন্ম নেয় তাঁদের প্রথম সন্তান ভামিকা। এদিকে ২০২৩ সালে জানা যায়, অনুষ্কা ফের অন্তঃসত্ত্বা। এর একাধিক প্রমাণ আসার পরেও এখনও পর্যন্ত প্রেগন্যান্সি নিয়ে একটি কথাও বলেননি অনুষ্কা-বিরাট। তবে তাঁদের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছে, তারকা দম্পতি চান না তাঁদের সন্তান লাইমলাইটে চলে আসুক। সম্প্রতি যে ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে, সেখানে অনুষ্কাকে এক কালো পোশাকে দেখা গিয়েছে ও তাঁর বেবিবাম্পও স্পষ্ট। তাঁর পাশেই হাত ধরে হাঁটছেন বিরাট। আর এই ভিডিও দেখার পর থেকেই নেটিজেনদের অনুমান সত্যি হয়ে উঠছে। তাই এখন সেই 'গুড নিউজ'এর অপেক্ষাতেই দুই তারকার অনুরাগীরা।
৫ নভেম্বর, আজ ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলির (Virat Kojli) জন্মদিন। ৩৬-এ পা দিলেন তিনি। এবছর জন্মদিনে কোহলি রয়েছেন কলকাতায়। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলছেন তিনি। তবে তাঁর জন্মদিনের জন্য উৎসুক ক্রিকেটপ্রেমীরা ও তাঁর স্ত্রী অনুষ্কা শর্মাও। ফলে বিরাটকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে এক মজাদার পোস্ট শেয়ার করলেন অনুষ্কা। তিনি স্বামী বিরাটের ছবি শেয়ার করে লিখলেন, 'বিরাট সত্যিই সবক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী।' তবে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি ভালোবাসাতেও ভরিয়ে দিলেন তিনি।
৩৬ বছরে পা দিলেন বিরাট কোহলি। আর জন্মদিনে তাঁর এক রেকর্ডের কথা উল্লেখ করলেন স্ত্রী অনুষ্কা। তিনি বিরাটের এক ছবি শেয়ার করেন, যেখানে লেখা রয়েছে, বিরাট কোহলি হচ্ছেন একমাত্র ক্রিকেটার যিনি T20I কর্মজীবনে শূন্যতম বলে উইকেট নিয়েছেন। তারপরের ছবিতেই দেখা গেল মজার অঙ্গভঙ্গী করে দাঁড়িয়ে বিরাট। পরনে ভারতের জার্সি। তৃতীয় ছবিতে স্বামী-স্ত্রীর সেলফি। একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে অভিনেত্রী ক্যাপশনে লেখেন, "বিরাট সত্যিই নিজের জীবনের প্রত্যেক ক্ষেত্রেই ব্যতিক্রমী! তবুও কিছু একটা ভাবে বারবার নিজের উজ্জ্বল মুকুটে সেরার পালক জুড়তেই থাকে। আমি তোমাকে এই জীবনে এবং তার পরবর্তী প্রতিটা জীবনেই এমন সীমাহীনভাবে ভালোবাসব। প্রতিটি ফর্মে, শেপে যখন যে মাধ্যমে থাকবে, তেমনভাবেই তোমায় চাই।"