Share this link via
Or copy link
আজ মহালয়া (mahalaya), দেবীপক্ষের সূচনা। এই পুজোর আনন্দে মেতে উঠবেন বাঙালিরা। তবে এ যেন অবাক দুর্গাপুজো (durga puja), একদিনে দেবীর আগমন আর একদিনেই দেবীর বিসর্জন। এমন এক অবাক পুজোর সাক্ষী থাকে আসানসোলের (Asansol) ধেনুয়া গ্রামে। যেখানে কালীকৃষ্ণ মন্দিরে লক্ষী গণেশ কার্তিক সরস্বতী থাকে না। থাকে না অসুর। জয়া আর বিজয়াকে সঙ্গে নিয়ে দেবীর আগমন, আর একই দিনে দেবীর বিসর্জন।
শান্ত স্নিগধ দামদরের পারে একবারে শান্ত দুর্গার পুজো। নেই অসুরের তাণ্ডব। নেই বধ করার গল্প। রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী পুজোর অভিনবত্ব যেন দিনের পর দিন আকর্ষণ বৃদ্ধি করেছে এই মন্দিরের।
কথিত আছে, স্বামী তেজস্বী নন্দের পাওয়া স্বপ্নাদেশ থেকেই চলে আসছে এই নিয়ম। মহালয়ার দিনেই হয় দেবীর আগমন এবং দেবীর বিসর্জন। জানা যায়, দীর্ঘ প্রায় ১০০ বছর ধরে চলে আসছে এই নিয়ম। এই সময় দূর দুরন্ত থেকে মানুষ আসেন এখানে দেবী দর্শনের জন্য। একদিনের উত্সবে মেতে ওঠেন ছোটবড় সকলেই।
যদিও গ্রামের মানুষের কথায়, কেন এই রকম পুজো হয় তা তাঁদের অজানা। তবে পূর্ব পুরুষের রীতি-নীতি মেনেই এই নিয়ম মেনে আসা হয়। এরপর আর এই নিয়ম পরিবর্তনের চেষ্ঠাও করেননি কেউ।